- তথ্য প্রযুক্তি - কম্পিউটার | NCTB BOOK

মেমোরির সংজ্ঞা (Define Memory) : যে যন্ত্রাংশের মাধ্যমে তথ্য উপাত্ত, ছবি, ভিডিও, অডিও ইত্যাদি স্থায়ীভাবে সংরক্ষণ করা যায় তাকে কম্পিউটারের ভাষায় মেমোরি বা স্মৃতি বলে।

Content added By
স্টার্ট আপ ডিস্ক
ডিস্ক কম্প্যাক্ট ডিস্ক
হাইডেনসিটি ডিস্ক
ম্যাগনেটিক ডিস্ক
ফ্লপি ডিস্ক
নেটওয়ার্ক ড্রাইভ
সিডি রম
উপরের সবগুলো

কম্পিউটারের যে অংশে স্থায়ী বা অস্থায়ীভাবে তথ্য-উপাত্ত জমা হয় তাকে কম্পিউটারের স্মৃতি বা মেমোরি বলে। কম্পিউটারের মেমোরি হিসাবে র‍্যাম, র‌ম, হার্ডডিস্ক, সিডি, ডিভিডি, প্রেনড্রাইভ ইত্যাদি ব্যবহার করা হয়। মেমোরিতে দুই ভাবে অর্থাৎ স্থায়ী ও অস্থায়ী ভাবে তথ্য ও উপাত্ত সংরক্ষণ করা যায়।

Content added By

স্টোরেজ ডিভাইস মানে হচ্ছে কোন কিছু স্টোর কোরে রাখা। অর্থাৎ স্টোরেজ ডিভাইস হলো এক ধরনের হার্ডওয়ার কম্পনেন্টস  যেখানে সমস্ত ডেটা গুলো আমরা সেভ করতে পারি temporary অথবা permanently। একটি কম্পিউটারের হার্ডওয়ার এর গুরুত্বপূর্ণ অংশ।

স্টোরেজ  ডিভাইস মূলত দুই প্রকার।

           ১. primary storage device

           ২. Secondary storage device

primary storage device:- প্রাইমারি স্টোরেজ হলো মাইক্রোপ্রসেসরের কর্মক্ষেত্র বা ওয়ার্কপ্লেস। প্রোগ্রাম চলাকালীন সময়ে কম্পিউটারে প্রেগ্রামের বিভিন্ন তথ্য ও ফলাফলকে অস্থায়ীভাবে সংগ্রহের জন্য ব্যবহৃত ডিভাইসসমূহকে প্রাইমারি স্টোরেজ ডিভাইস বলা হয়। যেমন- র‍্যাম।


Secondary storage device:- কম্পিউটারে বিপুল পরিমাণে তথ্য স্থায়ীভাবে সংরক্ষণের জন্য ব্যবহৃত হার্ডওয়্যারসমূহকে বলা হয় সেকেন্ডারি ডিভাইস

যেমন:- হার্ডডিস্ক, সিডি, ডিভিডি, পেনড্রাইভ, জিপ ড্রাইভ, ম্যাগনেটিক টেপ ইত্যাদি সেকেন্ডারি স্টোরেজ ডিভাইসের উদাহরণ।

Content added By

কম্পিউটারের যে অংশে স্থায়ী বা অস্থায়ী ডেটা বা তথ্য সঞ্চয় করে রাখে , তাকে Memory বা স্মৃতি বলে। 

Memory বা স্মৃতি কে  2 ভাগে ভাগ করা হয় 

  1. Primary Memory
  2. Secondary Memory

Primary Memory

যে মেমরি CPU র সাথে প্রত্যক্ষভাবে যুক্ত এবং ডেটা বা তথ্য গুলি অস্থিয়ী ভাবে জমা রাখে তাকে Primary Memory বা মুখ্যস্মৃতি বলে। 

Primary Memory কে আবার দুই ভাগে ভাগ করা যায়-

  1. RAM ( Random Access Memory)
  2. ROM ( Read Only Memory )
  • RAM কে দুই ভাগে ভাগ করা যায় 
    • SRAM (Static Random Access Memory )
    • DRAM ( Dynamic Random Access Memory )
  • ROM কে তিন  ভাগে ভাগ করা হয় 
    • PROM 
    • EPROM 
    • EEPROM

 

Secondary Memory

যে মেমরি CPU র সাথে প্রত্যক্ষভাবে যুক্ত না থেকে ডেটা , তথ্য বা নির্দেশাবলি ভবিষ্যতের জন্য স্থিয়ীভাবে সঞ্চয়রাখে, তাকে Secondary Memory  বা গৌণ স্মৃতি বলে

Secondary Memory কে  দুই ভাগে ভাগ করা হয় 

  1. Magnetic Storage Media 
  2. Optical Storage Media 
Content added By

যে পরিবাহীর মধ্য দিয়ে বিদ্যুৎ বা চার্জ আংশিকভাবে চলাচল করতে পারে তাকে অর্ধ পরিবাহী বলে। আর এ অর্ধপরিবাহী বস্তু দিয়ে যে মেমরি তৈরি করা হয় তাকে অর্ধ পরিবাহী মেমরি বলে।

Content added By

র‍্যাম || RAM (Random Access Memory)

RAM (Random Access Memory) হল একটি প্রকারের কম্পিউটার মেমোরি যা ডেটা এবং মেশিন কোড সংরক্ষণ করে যখন একটি প্রোগ্রাম সক্রিয়ভাবে চালানো হয়। RAM মূলত একটি অস্থায়ী মেমোরি যেখানে অ্যাক্সেসের গতি খুবই দ্রুত, কিন্তু কম্পিউটার বন্ধ হলে RAM-এর সকল ডেটা হারিয়ে যায়। এটি কম্পিউটারের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ হার্ডওয়্যার কম্পোনেন্ট যা সিস্টেম পারফরম্যান্সের উপর সরাসরি প্রভাব ফেলে।

RAM কী?

RAM হল একটি ভোলাটাইল মেমোরি, অর্থাৎ এটি ডেটা সংরক্ষণ করে শুধুমাত্র যখন ডিভাইসটি চালু থাকে। RAM-এর কাজ হল প্রসেসরের জন্য দ্রুত ডেটা এক্সেসের ব্যবস্থা করা, যাতে প্রসেসর দ্রুত প্রোগ্রাম এক্সিকিউট করতে পারে।

যখন আপনি কোনো প্রোগ্রাম চালান, তখন সেই প্রোগ্রামের ডেটা RAM-এ লোড হয়, এবং প্রোগ্রামটি চালু থাকা অবস্থায় RAM সক্রিয়ভাবে ডেটা সংরক্ষণ করে।

RAM-এর বৈশিষ্ট্য

  1. ভোলাটাইল মেমোরি: RAM শুধুমাত্র তখনই ডেটা সংরক্ষণ করে যখন কম্পিউটার চালু থাকে। কম্পিউটার বন্ধ হলে RAM এর ডেটা হারিয়ে যায়।
  2. দ্রুত অ্যাক্সেস: RAM থেকে ডেটা পড়া এবং লেখা খুব দ্রুত হয়, যা প্রোগ্রামগুলোর কার্যক্ষমতা বাড়ায়।
  3. অস্থায়ী স্টোরেজ: RAM একটি টেম্পোরারি স্টোরেজ হিসেবে কাজ করে, যেখানে চলমান প্রোগ্রামের জন্য প্রয়োজনীয় ডেটা এবং নির্দেশাবলী সংরক্ষণ করা হয়।
  4. পাঠযোগ্য এবং লেখাযোগ্য: RAM থেকে ডেটা দ্রুত পড়া যায় এবং দ্রুত লেখা যায়।
  5. র্যান্ডম অ্যাক্সেস: এর নাম থেকেই বোঝা যায়, RAM-এ ডেটা র্যান্ডমভাবে অ্যাক্সেস করা যায়, অর্থাৎ ডেটা স্টোরেজের নির্দিষ্ট ক্রম অনুসরণ না করেও যেকোনো স্থান থেকে ডেটা পড়া বা লেখা যায়।

RAM-এর প্রকারভেদ

১. DRAM (Dynamic Random Access Memory)

DRAM একটি সাধারণ RAM প্রকার যা কম্পিউটারের মেইন মেমোরি হিসেবে ব্যবহৃত হয়। DRAM প্রতি কিছু সময় পর রিফ্রেশ করতে হয় কারণ এটি একটি ক্যাপাসিটরের মাধ্যমে ডেটা সংরক্ষণ করে এবং সময়ের সাথে সাথে চার্জ হারিয়ে ফেলে। DRAM তুলনামূলকভাবে সস্তা এবং কম বিদ্যুৎ খরচ করে, কিন্তু কিছুটা ধীরগতি সম্পন্ন।

২. SRAM (Static Random Access Memory)

SRAM হল একটি RAM যা ট্রানজিস্টরের মাধ্যমে ডেটা সংরক্ষণ করে এবং DRAM এর মতো রিফ্রেশের প্রয়োজন হয় না। এটি DRAM এর তুলনায় দ্রুততর কিন্তু দামি এবং বেশি বিদ্যুৎ খরচ করে। SRAM সাধারণত ক্যাশ মেমোরি হিসেবে ব্যবহৃত হয়।

৩. SDRAM (Synchronous DRAM)

SDRAM DRAM এর একটি উন্নত সংস্করণ, যা সিস্টেমের ঘড়ির সাথে সিঙ্ক্রোনাইজ থাকে। এটি প্রসেসরের সাথে সমন্বিতভাবে কাজ করে, যা ডেটা ট্রান্সফারের গতি বৃদ্ধি করে।

৪. DDR SDRAM (Double Data Rate SDRAM)

DDR SDRAM হল SDRAM এর একটি আপগ্রেড, যা প্রতি ঘড়ি চক্রে দুইবার ডেটা ট্রান্সফার করতে পারে। DDR SDRAM এর বিভিন্ন সংস্করণ রয়েছে, যেমন:

  • DDR1: প্রথম জেনারেশনের DDR RAM।
  • DDR2: উন্নত গতি এবং ক্ষমতা।
  • DDR3: আরও দ্রুত এবং দক্ষ।
  • DDR4: বর্তমান সময়ে বহুল ব্যবহৃত, যা আগের সংস্করণগুলোর তুলনায় আরও দ্রুত এবং কম বিদ্যুৎ খরচ করে।
  • DDR5: সর্বশেষ এবং আরও উন্নত সংস্করণ, যা উচ্চ গতি এবং কার্যক্ষমতা সরবরাহ করে।

RAM-এর কার্যপ্রণালী

  1. ডেটা স্টোরেজ: যখন আপনি কোনো প্রোগ্রাম চালান বা কোনো ফাইল খোলেন, সেই ডেটা হার্ড ড্রাইভ থেকে RAM-এ লোড করা হয় যাতে প্রসেসর দ্রুত ডেটা অ্যাক্সেস করতে পারে।
  2. ডেটা রিড এবং রাইট: RAM ডেটা পাঠানোর জন্য এবং ডেটা নেওয়ার জন্য একটি অস্থায়ী স্টোরেজ হিসেবে কাজ করে। এটি CPU এবং অন্যান্য স্টোরেজ ডিভাইসের মধ্যে ডেটা আদান-প্রদানকে দ্রুততর করে তোলে।
  3. প্রোগ্রাম এক্সিকিউশন: RAM CPU এর সাথে সরাসরি ইন্টারঅ্যাক্ট করে, এবং প্রোগ্রামের বিভিন্ন অংশ RAM এ লোড হয় যাতে CPU দ্রুত প্রোগ্রামটির কমান্ডগুলো এক্সিকিউট করতে পারে।
  4. মাল্টিটাস্কিং: RAM আপনাকে একাধিক প্রোগ্রাম একই সাথে চালাতে সহায়তা করে। যদি পর্যাপ্ত RAM না থাকে, সিস্টেম ধীরগতি হয়ে যেতে পারে।

RAM-এর প্রয়োজনীয়তা

কম্পিউটারের পারফরম্যান্সের উপর RAM এর সরাসরি প্রভাব রয়েছে। সিস্টেমে পর্যাপ্ত RAM না থাকলে, প্রোগ্রামগুলো চালানোর সময় কম্পিউটার ধীর গতিতে কাজ করবে। মাল্টিটাস্কিং, ভিডিও এডিটিং, গেমিং, এবং গ্রাফিক্স ডিজাইনের মতো কাজে বেশি RAM প্রয়োজন।

RAM-এর ক্ষমতা (Capacity)

RAM-এর ক্ষমতা সাধারণত গিগাবাইট (GB) বা মেগাবাইট (MB) এ মাপা হয়। একটি সাধারণ ডিভাইসের জন্য ৪GB থেকে ৮GB RAM যথেষ্ট, তবে উচ্চ পারফরম্যান্সের ডিভাইসের জন্য ১৬GB বা তার বেশি RAM প্রয়োজন হতে পারে।

  • ৪GB: সাধারণ ব্যবহারের জন্য (ইন্টারনেট ব্রাউজিং, ডকুমেন্ট এডিটিং)।
  • ৮GB: সাধারণ গেমিং এবং মাল্টিটাস্কিং এর জন্য।
  • ১৬GB বা তার বেশি: ভারী গেমিং, ভিডিও এডিটিং, এবং প্রোফেশনাল সফটওয়্যার চালানোর জন্য।

RAM এবং স্টোরেজের মধ্যে পার্থক্য

অনেকেই RAM এবং স্টোরেজের মধ্যে বিভ্রান্ত হন, তবে এ দুটি সম্পূর্ণ ভিন্ন।

  • RAM হল অস্থায়ী মেমোরি, যা কম্পিউটার চালু থাকাকালীন সক্রিয় থাকে এবং ডেটা সংরক্ষণ করে। এটি প্রসেসরকে দ্রুত কাজ করতে সহায়তা করে।
  • স্টোরেজ (যেমন HDD বা SSD) হল স্থায়ী মেমোরি, যা ডেটা স্থায়ীভাবে সংরক্ষণ করে এবং ডেটা পাওয়ার পর আবার ব্যবহার করা যায়।

RAM-এর ভূমিকা এবং প্রভাব

  1. গতি এবং পারফরম্যান্স বৃদ্ধি: যত বেশি RAM থাকবে, তত বেশি ডেটা প্রসেসর দ্রুত অ্যাক্সেস করতে পারবে, যা প্রোগ্রাম চালানোর গতি এবং সিস্টেমের পারফরম্যান্সকে বৃদ্ধি করবে।
  2. মাল্টিটাস্কিং সহজ করে: RAM একাধিক প্রোগ্রামকে একই সাথে চালাতে সাহায্য করে। বেশি RAM মাল্টিটাস্কিংকে দ্রুত এবং নিরবিচ্ছিন্ন করে তোলে।
  3. গেমিং পারফরম্যান্স: গেমিং-এর ক্ষেত্রে, বিশেষত গ্রাফিক্স-নিবিড় গেমের জন্য বেশি RAM প্রয়োজন হয়। গেমিং পারফরম্যান্স সরাসরি RAM এবং GPU এর উপর নির্ভর করে।

RAM সম্পর্কে কিছু সাধারণ প্রশ্ন

১. কতটুকু RAM আমার প্রয়োজন?

আপনার প্রয়োজনের উপর নির্ভর করে RAM এর পরিমাণ নির্ধারণ করতে হবে। যদি আপনি সাধারণ ব্রাউজিং এবং ডকুমেন্ট এডিটিং করেন, তাহলে ৪GB-৮GB যথেষ্ট। যদি আপনি গেমিং, ভিডিও এডিটিং বা ভারী সফটওয়্যার চালান, তাহলে ১৬GB বা তার বেশি RAM প্রয়োজন।

২. RAM আপগ্রেড করলে কি পারফরম্যান্স বাড়বে?

হ্যাঁ, RAM আপগ্রেড করলে সিস্টেমের পারফরম্যান্স উল্লেখযোগ্যভাবে বাড়ে, বিশেষত যদি আপনার কম্পিউটারে কম RAM থাকে। আপগ্রেডের মাধ্যমে মাল্টিটাস্কিং, গেমিং এবং ভারী সফটওয়্যার চালানোর গতি বাড়ে।

৩. DDR4 এবং DDR5 এর মধ্যে পার্থক্য কী?

DDR4 এবং DDR5 হল RAM এর দুটি ভিন্ন প্রজন্ম। DDR5 ডেটা ট্রান্সফার গতি এবং ব্যান্ডউইথে DDR4 থেকে অনেক বেশি উন্নত, এবং এটি কম বিদ্যুৎ খরচ করে।

উপসংহার

RAM হল কম্পিউটারের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ, যা কম্পিউটারের পারফরম্যান্স এবং কার্যক্ষমতা সরাসরি প্রভাবিত করে। RAM এর প্রয়োজনীয়তা আপনার কাজের ধরণ এবং সিস্টেমের উপর নির্ভর করে। সাধারণত, RAM এর পরিমাণ যত বেশি হয়, সিস্টেমের পারফরম্যান্স তত উন্নত হয়, বিশেষ করে মাল্টিটাস্কিং এবং উচ্চ গ্রাফিক্স নির্ভর কাজের ক্ষেত্রে।

Content added By
Content updated By
এক্সপানশন বোর্ডে
এক্সটার্নাল ড্রাইভে
মাদার বোর্ডে
সবগুলো
Revised Access Memory
Running Applied Memory
Random Access Memory
Random Applied Memory
None of these
Random Access Memory
Really Annoying Machine
Read A Manual
Real Absolute Memory
None of these

DRAM হল এক ধরণের মেমোরি যা কম্পিউটিং ডিভাইসগুলিতে ব্যবহৃত হয়। অর্ধপরিবাহী মেমরি যা সাধারণত কম্পিউটার প্রসেসরের কাজ করার জন্য প্রয়োজনীয় ডেটা বা প্রোগ্রাম কোডের জন্য ব্যবহৃত হয়।DRAM প্রথম আবিষ্কার করেছিলেন রবার্ট ডেনার্ড এবং ১৯৬৮ সালে পেটেন্ট করেছিলেন।

DRAM একটি volatile মেমরি যার মানে হলো এটি যদি বিদ্যুৎ থেকে সংযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যায় তবে এ মেমরির তথ্য হারিয়ে যায়।

Content added By

Rom এর পূর্ণরূপ হল Read only memory (রেড অনলি মেমোরি) একটি কম্পিউটারের Primary memory এর একটি অংশ। Rom হল non volatile memory এর অর্থ হল রম একটি অস্থিতিশীল মেমোরি অর্থাৎ Rom এমন এক ধরনের স্টোরেজ যা স্থায়ীভাবে তথ্য সংরক্ষণ করতে পারে।

Content added By
have nothing recorded on them
permanently stores information without program
are erasable y special program
are erasable electrically
records data very fast without instruction

floppy disk অর্থাৎ এটি কতগুলো চাকতি বা disk নিয়ে তৈরি। যেগুলো হল পুরোপুরি ম্যাগনেটিক বা চৌম্বকীয়। যেগুলি ঘোরার মাধ্যমে ডাটা ভালোভাবে সংরক্ষণ করতে পারে। ১৯৭০ দশকের পর থেকে floppy disk প্রচুর পরিমাণ অনেক বেশি সবাই ব্যবহার করত।

কিন্তু যখন CD (সিডি) আবিষ্কার হয় এবংআবিষ্কারের পর থেকে এর জনপ্রিয়তা হারাতে থাকে। floppy disk খুব কম পরিমাণে ডেটা সংরক্ষণ করতে পারে যদিও বর্তমানে floppy disk তেমন আর অনেকেই ব্যবহার করে না। আশা করি ফ্লপি ডিস্ক কি এ বিষয়টি আপনি ভালভাবে বুঝতে পেরেছেন।

Content added By

অপটিক্যাল স্টোরেজ ডিভাইস একটি বৈদ্যুতিন-যান্ত্রিক ইউনিট যা একটি লেজার আলোর সাহায্যে একটি বিশেষ ডিস্ক মিডিয়ামে তথ্য সংরক্ষণ এবং পুনরুদ্ধার করতে পারে। অপটিকাল ড্রাইভগুলি বিভিন্ন ধরণের মিডিয়া: সিডি ("কমপ্যাক্ট ডিস্ক"), ডিভিডি (ডিজিটাল বহুমুখী ডিস্ক বা ডিজিটাল ভিডিও ডিস্ক) এবং ব্লু-রে ডিস্কের সাথে কাজ করার জন্য ডিজাইন করা হয়েছে।

Content added By

সিডি রম (CD ROM) এর পূর্ণরূপ হচ্ছে Compact Disk Read Only Memory। বর্তমানে কম্পিউটারের সবচেয়ে জনপ্রিয় বহনযোগ্য স্টোরেজ মিডিয়া হলো সিডি। সিডি রম একটি অপটিক্যাল মাধ্যম। সিডি ১২০ মিলিমিটার ব্যাস বিশিষ্ট গোলাকার একটি ডিস্ক যা ১.২ মিলিমিটার পুরু। এর কেন্দ্রে ১৫ মিলিমিটার একটি ছিদ্র আছে। সিডি হালকা পরিস্কার পলিকার্বনেট এবং মেটাল (অ্যালুমিনিয়াম) দিয়ে তৈরি। সিডিরমে ডেটা সংরক্ষণের জন্য লেজার রশ্মি নিক্ষেপণের মাধ্যমে অতি ক্ষুদ্র গর্ত সৃষ্টি করা হয় যা পিটস (Pits) নামে পরিচিত। একটি সিডিরমের ৭০০ মেগাবাইট পর্যন্ত ডেটা ধারণ ক্ষমতা আছে। এটি সহজে বহনযোগ্য ও আকৃতিতে ছোট। একটিমাত্র সিডিতে অনেক বেশি তথ্য রাখা যায়, তাই বর্তমানে সিডির ব্যবহার অনেক।

Content added By
Command Description
Compact Disc
Change Data
Copy Density
None of these

ডিভিডি (DVD) হচ্ছে ডিজিটাল ভিডিও ডিস্ক (Digital Video Disc) বা ডিজিটাল ভার্সাটাইল ডিস্ক (Digital Versatile Disc)। এটি এক ধরনের অপটিকাল ডিস্ক-ভিত্তিক তথ্য রাখার ফরম্যাট।

Content added By
প্রধান স্মৃতি
সহায়ক স্মৃতি
অস্থায়ী স্মৃতি
স্থায়ী স্মৃতি
কোনটিই নয়
digital vedio disk
digital value disk
digital versatile disk
data vedio disk
Please, contribute to add content into বাবল মেমরি.
Content

ম্যাগনেটিক টেপ হলো ম্যাগনেটিক রেকর্ডিং এর একটি মাধ্যম, যা প্লাস্টিকের ফিল্মের (plastic film) দীর্ঘ ও সরু মাধ্যমের উপর পাতলা চৌম্বকীয় আবরণ দিয়ে তৈরি। ১৯২৮ সালে জার্মানিতে চৌম্বকীয় তারের রেকর্ডিং (magnetic wire recording) এর ভিত্তিতে এটি উদ্ভাবন করা হয়েছিল।

Content added By

ফ্লাশ মেমোরি হল এক ধরনের রম। কম্পিউটার কয়েক সেকেন্ডের মধ্যেই এ মেমোরি থেকে ডাটা পড়তে পারে বা কোন ডাটা পাঠাতে পারে। খুব দ্রুত ডাটা স্থানান্তর করা যায় বলে এ মেমোরির নাম ফ্লাশ মেমোরি। এ মেমোরিকে সাধারণত ইউএসবি (USB) পোর্টের মাধ্যমে কম্পিউটারের সাথে যুক্ত করা যায়। বর্তমানে পেন ড্রাইভ হিসেবে এ মেমোরি বহুল ব্যবহৃত হচ্ছে। ফ্লাশ মেমোরিতে যতবার ইচ্ছা ততবার পুরনো ডাটার স্থানে নতুন ডাটা পাঠানো যায় বা লেখা যায়।

Content added By

মেমোরি কার্ড (Memory Card) হলো একটি ইলেকট্রনিক ডেটা স্টোরেজ ডিভাইস যা ডিজিটাল তথ্য সংরক্ষণের জন্য ব্যবহৃত হয়। এটি সাধারণত পোর্টেবল ইলেকট্রনিক ডিভাইস যেমন ডিজিটাল ক্যামেরা, মোবাইল ফোন, ল্যাপটপ, কম্পিউটার, ট্যাবলেট, পিডিএ, পোর্টেবল মিডিয়া প্লেয়ার, ভিডিও গেম কনসোল, সিন্থেসাইজার, ইলেকট্রনিক কীবোর্ড এবং ডিজিটাল পিয়ানোতে ব্যবহৃত হয়। এগুলো খুবই ছোট আকৃতির, হালকা, রি-রেকর্ডেবল। অত্যান্ত কম মূল্যের অধিক ধারণক্ষমতা সম্পন্ন মেমোরি কার্ড থেকে কার্ড রিডারের মাধ্যমে সহজেই কম্পিউটারে ডেটা স্থানান্তর করা যায়।

মেমোরি কার্ডের বৈশিষ্ট্য

  • ডেটা ট্রান্সফার রেট বেশি (১ MBps-২০ MBps)
  • ওজন অনেক হালকা।
  • ধারণক্ষমতা কয়েকশত গিগাবাইট পর্যন্ত।
  • দাম অনেক কম। কিন্তু প্রতি গিগাবাইট হিসাবে দাম বেশি।
  • আয়ুস্কাল ১০-১০০ বছর বলে এর প্রস্তুতকারকরা দাবি করেন।
Content added By

ইউএসবি (ইউনিভার্সাল সিরিয়াল বাস) ইংরেজি USB (Universal Serial Bus) হলো একপ্রকার ক্যাবল প্রটোকল যেটি একধরনের সংযোগ তৈরি করে যার মধ্য দিয়ে একইসাথে বিদ্যুৎ প্রবাহ ও তথ্য আদান প্রদান হয়ে থাকে।

Content added By

সলিড স্টেট ড্রাইভ হলো কম্পিউটারে ব্যাবহৃত নতুন প্রজন্মের স্টোরেজ ডিভাইসSSD একই রকম ভাবে হার্ড ডিস্ক ড্রাইভের মতো কম্পিউটারে ডাটা গুলিকে স্টোর করে রাখে। এসএসডি মূলত কম্পিউটারের একধরনের ফ্ল্যাশ স্টোরেজ ব্যবস্থা। যার মূল কাজ হল তথ্য সংরক্ষণ করে রাখা।

Content added By

যে স্টোরেজ ডিভাইসের মধ্যে একটি disk অর্থাৎ চাকতি থাকে, যেটি পুরোপুরি ম্যাগনেটিক (magnetic) ।

hard disk বা হার্ডডিস্ক ড্রাইভ হলো (HDD) হল Secondary storage device (সেকেন্ডারি স্টোরেজ ডিভাইস)। যেখানে আপনার কম্পিউটারে স্থায়ী ভাবে ফটো, ভিডিও, ডকুমেন্ট, প্রোগ্রামিং ভাষা, সফটওয়্যার ইত্যাদি নানা বিষয় আপনি সংরক্ষণ করে রাখতে পারবেন।

এছাড়া হার্ডডিক্স হলো নন ভোলাটাইল মেমোরি (non volatile memory) আপনার কম্পিউটার অফ করলেও আপনার কম্পিউটারে হার্ডডিক্সে থাকা ডেটা সুরক্ষিত থাকবে।

Content added || updated By

পেন ড্রাইভ একটি স্টোরেজ ড্রাইভ যা ফাইল স্থানান্তর করতে ব্যবহৃত হয়। এটিকে সাধারণত ইউএসবি ফ্ল্যাশ ড্রাইভও বলা হয়। এটি একটি পোর্টেবল ডিভাইস যার মানে এটি সহজেই এক স্থান থেকে অন্য স্থানে স্থানান্তর করা যায়।

Content added By

প্রসেসরের সঙ্গে যুক্ত পৃথক মেমোরিকে ক্যাশ মেমোরি বলা হয়। ক্যাশ মেমোরিকে আবার সিপিইউ মেমোরিও বলা হয়। কম্পিউটারের গতি নির্ভর করে ক্যাশ মেমোরির উপর। এটি অনেকটা র‌্যামের মতোই কাজ করে।

Content added By

কম্পিউটার মেমোরি সাধারণতঃ বাইনারী ডিজিট বা শব্দ ধারণের ক্ষমতাকে মেমোরি ধারণ ক্ষমতা বলা হয়। ধারণ ক্ষমতার ক্ষুদ্রতম একক হলো কিলোবাইট।  কিলোবাইটকে KB দ্বারা প্রকাশ করা হয় থাকে। বর্তমানের হার্ডডিস্কের ধারণ ক্ষমতা 1024 গিগাবাইট থেকে টেরাবাইট পর্যন্ত। বর্তমানের প্রেনড্রাইভের সর্বোচ্চ ধারণ ক্ষমতা হলো 128 জিবি পর্যন্ত।Byte/Bit হল মেমোরির ক্ষুদ্রতম অংশ।

  • 8 বিট                        =    1 বাইট
  • 1024 বাইট                =    1 কিলোবাইট
  • 1024 কিলোবাইট    =    1 মেগাবাইট
  • 1024 মেগাবাইট        =    1 গিগাবাইট
  • 1024 গিগাবাইট      =     1 টেরাবাইট
  • 1024 টেরাবাইট        =     1 হেক্সাবাইট 

বাইট শব্দটির প্রচলন সর্বপ্রথম করেন ডঃ ওয়ার্নার বুখোল্ড, ১৯৫৬ সালের জুলাই মাসে। তিনি তখন আইবিএম ৭০৩০ কম্পিউটারের নকশা প্রণয়নের সাথে জড়িত ছিলেন।

 

Content added || updated By
১০২৪ বাইট
১০২৮ বাইট
১০০০ বাইট
১০১২ বাইট
১ কিলোবাইট =১০২৪ বাইট
১ মেগাবাইট = ১০২৪ বাইট
১ কিলোবাইট =১০০০ বাইট
১ মেগাবাইট = ১০০০ বাইট
Promotion