সুমন মেডিকেল কলেজের শেষবর্ষের শিক্ষার্থী। তার গবেষণাকর্মের বিষয় ছিল প্রাচীন সভ্যতাসমূহের চিকিৎসা বিজ্ঞানের অবদান। তিনি এজন্য বিভিন্ন গ্রন্থাগার থেকে প্রাচীন সভ্যতাসমূহের চিকিৎসা বিজ্ঞানের বইগুলো সংগ্রহ করেন। তিনি অবাক হয়ে দেখলেন যে, একটি সভ্যতার লোকজন আধুনিক চিকিৎসা বিজ্ঞানের প্রত্যেক শাখায় অবদান রেখেছেন।

বর্তমান বিশ্বে মিয়ানমারে গণতন্ত্র হরণকারী সামরিক জান্তার বিরুদ্ধে জনগণের প্রবল আন্দোলন উল্লেখযোগ্য ঘটনা। সামরিক জান্তা নির্বাচিত নেতাদের বন্দি করে গণতন্ত্রের পরিবর্তে সামরিক আইন জারি করে। টেলিভিশন চ্যানেলে এসব সংবাদ দেখে মিলন তার বাবার কাছে গণতন্ত্রের সূচনা কীভাবে হয় তা জানতে চায়। মিলনের বাবা তাকে বিস্তারিত বলেন।

গ্রামের ছেলে সুমন গ্রামীণ সংস্কৃতিতে অভ্যন্ত। ছোটবেলার সে পুকুরে গোসল করতে নেমে সাঁতার কাটা শিখেছে। সে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি হয়ে দেখে তার শত্রুরে বন্ধু জন সাঁতার কাটতে পারে না। সাঁতার শেখার জন্য সে এক প্রশিক্ষণ কোর্তে ভর্তি হয় এবং নিয়মিত সুইমিং পুলে যাতায়াত করে। এ পরিস্থিতি দেখে সুমনের ইতিহাসে পঠিত এক সভ্যতার কথা মনে পড়ে।  

'ক' দেশের অর্থনীতি দাসদের উপর নির্ভরশীল থাকা সত্ত্বেও শাসকেরা তাদের উপর অমানবিক নির্যাতন করত। পরবর্তীতে সাধারণ নাগরিকগণ দাসদের অধিকারের বিষয়ে সচেতন হয় এবং যুদ্ধ শুরু করে। ২ বছর পর তাদের নেতা নিহত হলে দাসদের উপর নেমে আসে চরম নির্যাতন ।

সামি তার নানার বাড়ি গণিগঞ্জ শহরে বেড়াতে গিয়ে দেখল, গণিগঞ্জ শহরটি একটি উঁচু ভিতের উপর নির্মিত। শহরটির একপাশে একটি দুর্গ এবং শহরটি প্রাচীর দ্বারা সুরক্ষিত।

রেহেনা বেগম ধনাঢ্য মহিলা। সে অনেক টাকা খরচ করে নিজ গ্রামে একটি বাড়ি তৈরি করেন। তিনি বাড়ির ভিতরে পুকুর খনন করেন। এবং উঠোনের চারদিকে সুউচ্চ প্রাচীর দিয়ে ঘিরে দেন। এছাড়া বাড়ির প্রবেশ পথে সারি সারি লাইট পোস্ট লাগিয়ে পর্যাপ্ত আলোর ব্যবস্থা করেন।

অভিজাত পরিবারে জন্মগ্রহণকারী নাজির সাহেব দেশের সংকট মুহূর্তে নতুন আইন প্রণয়ন করেন এবং কৃষকদের ঋণ থেকে মুক্ত করার জন্য আইন পাস করেন।

সর্বনাশা পদ্মা নদীতে প্রতিবছর বন্যা হয়। এর ফলে দু পাড়ের জনজীবন বিপর্যস্ত হয়ে পড়ে। কিন্তু বন্যার পানি নিচে নেমে গেলে পলিমাটি পড়ে জমি উর্বর হয়। বিভিন্ন ফসল উৎপন্ন হয় এবং মানুষ স্বপ্ন দেখে আগামী উজ্জ্বল ভবিষ্যতের।