বীজের শ্রেণিবিভাগ বিভিন্ন প্রকারে করা যেতে পারে, যা তাদের বৈশিষ্ট্য, গুণমান, এবং ব্যবহারের উপর ভিত্তি করে। এখানে কিছু প্রধান শ্রেণিবিভাগ উল্লেখ করা হলো:
১. বীজের উৎস অনুসারে শ্রেণিবিভাগ:
- আদর্শ বীজ:
- উন্নত জাতের বীজ যা বিশেষ বৈশিষ্ট্য ও ফলন ক্ষমতা নিশ্চিত করে।
- স্থানীয় বীজ:
- স্থানীয় পরিবেশে ভালভাবে অভিযোজিত বীজ।
২. বীজের গুণমান অনুসারে শ্রেণিবিভাগ:
- প্রধান বীজ:
- উচ্চ গুণমান ও বংশবৃদ্ধি ক্ষমতাসম্পন্ন বীজ।
- সাব-স্ট্যান্ডার্ড বীজ:
- গুণমান কিছুটা কম, তবে এখনও ব্যবহারযোগ্য।
৩. বীজের প্রস্তুতির পদ্ধতি অনুসারে শ্রেণিবিভাগ:
- স্বাভাবিক বীজ:
- সাধারণ প্রক্রিয়ায় প্রাপ্ত বীজ।
- শোধিত বীজ:
- রোগ, পোকামাকড় ও অন্যান্য ক্ষতিকারক উপাদান থেকে মুক্ত।
৪. বীজের প্রকারভেদ অনুসারে শ্রেণিবিভাগ:
- শস্য বীজ:
- সবজি বীজ:
- গাজর, বেগুন, লাউ ইত্যাদি।
- ফলমূল বীজ:
- আপেল, কলা, পেঁপে ইত্যাদি।
৫. বীজের জীবনীশক্তি অনুসারে শ্রেণিবিভাগ:
- সজীব বীজ:
- সঠিকভাবে অঙ্কিত ও বংশবৃদ্ধি সক্ষম।
- অজীব বীজ:
- অঙ্কনের অক্ষম বা মৃত বীজ।
৬. বীজের আকার অনুসারে শ্রেণিবিভাগ: