নাসিমা বেগম স্বামীর মৃত্যুর পর একটি মন্ত্রণালয়ের অধীনে পিঠা তৈরির উপর প্রশিক্ষণ নেন। তিনি আর্থিক প্রয়োজনে দেশীয় পিঠা তৈরি করে স্থানীয় দোকান ও সামাজিক বিভিন্ন অনুষ্ঠানে সরবরাহ করেন। তাঁর তৈরি পিঠা ও নাস্তা মুখরোচক ও স্বাস্থ্যসম্মত হওয়ায় ব্যাপক চাহিদা বৃদ্ধি পায়। এজন্য তিনি গ্রামের হতদরিদ্র ৫ জন মহিলাকে প্রশিক্ষিত করে আগের চেয়ে বেশি পিঠা তৈরি করে সরবরাহ করতে লাগলেন। তাঁর দৃঢ় বিশ্বাস সরকারি পৃষ্ঠপোষকতা ও অন্যান্য সংস্থার সুযোগ পেলে তিনি বড় পরিসরে একটি পিঠা তৈরির কারখানা স্থাপন করে অবহেলিত মানুষের কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি করতে পারবেন।