মোহনপুরে যখন নিপা ভাইরাস দেখা দিলো, তখন গ্রামবাসী আতঙ্কে বাড়িঘর ছেড়ে অন্যত্র আশ্রয় খুঁজছিল। এমন সময় তোতা কবিরাজ গ্রামটিকে রক্ষা করার জন্য সচেষ্ট হন। তিনি চিনি পড়া, পানি পড়া দিয়ে চিকিৎসা দেন এবং অনেক টাকা পয়সা হাতিয়ে নেন। কিছুদিন। পর নিপা ভাইরাস বিদায় নেয়। অবশ্য ইতোমধ্যে অনেক মানুষ চরম ভোগান্তির শিকার হয়। তবুও গ্রামের মানুষ তোতা কবিরাজের অলৌকিক ক্ষমতায় মুগ্ধ হয়ে তাকে অর্থ-সম্পদ উপহার দেয় এবং ভয়ও করে।
বেদের দল একদিন অন্ধকার রাতে কোথায় পালিয়ে যায়?
সাগর-দুলির প্রেমের শাশ্বত রূপই যেন “মহুয়া” রচনার মূল উপজীব্য- মন্তব্যটির যথার্থতা বিশ্লেষণ কর।
আসিতেছে শুভদিন, দিনে দিনে বহু বাড়িয়াছে দেনা, শুধিতে হইবে ঋণ! হাতুড়ি শাবল গাঁইতি চালায়ে ভাঙিল যারা পাহাড়, পাহাড়-কাটা সে পথের দু'পাশে পড়িয়া যাদের হাড়, তোমারে সেবিতে হইল যাহারা মজুর, মুটে ও কুলি, তোমারে বহিতে যারা পবিত্র অঙ্গে লাগলে ধূলি; তারাই মানুষ, তারাই দেবতা, গাহি তাহাদেরি গান, তাদের ব্যথিত বক্ষে পা ফেলে আসে নব উত্থান!
(সারমর্ম লেখ)