Test Mode Reading Mode Right = 0 Wrong = 0

শিক্ষাবর্ষঃ ২০০০-২০০১ || মেডিকেল কলেজ ভর্তি পরীক্ষার প্রশ্নসমুহ || 2000

All Question

Ask Question?
অনুবন্ধী উৎসেচক
এপিমারেজ
আর্দ্র বিশ্লেষণকারী উৎসেচক
কার্বক্সিলেজ উৎসেচক
প্রতিটি ধাপ এক বা একাধিক উৎসেচক ও সহউৎসেচকে নিয়ন্ত্রিত
কোষ থেকে রক্তে CO2 পরিত্যাগ করে
এটি একটি জৈব রাসায়নিক প্রক্রিয়া
কোন শক্তি উৎপন্ন হয় না
গর্ভযন্ত্রের তিনটি কোষের বাইরের দিকের ছোট কোষ দুটিকে সহকারী কোষ বলে
ডিম্বকের অভ্যন্তরে অবস্থিত একটি ডিপ্লয়েড স্ত্রী রেণু মাতৃকোষ মায়োসিস প্রক্রিয়ায় বিভাজিত হয়ে দুইটি হ্যাপ্লয়েড স্ত্রী রেণু সৃষ্টি করে
ডিম্বকের ভ্রুণপোষক প্যারেনকাইমা টিস্যু দিয়ে গঠিত
ডিম্বকত্বক দুই অথবা এক স্তর বিশিষ্ট হতে পারে
ম্যাক্রোগ্যঅমেটোসাইট আকারে বৃহত্তর হলেও এদের নিউক্লিয়াস ক্ষুদ্রতম
সাইজোগনি হলো বহু বিভাজন পদ্ধতিতে এক ধরনের যৌন প্রজনন
এক্সো-ইরাইখ্রোসাইটিক হেপাটিক সাইজোগনি চক্র শুরু হলে প্রি-ইরাইথ্রোসাইটিক হেপাটিক সাইজোগনি চক্র সাইজোগনি বন্ধ হয়ে যায়
ট্রফোজোয়েইট দশায় জীবাণুর সাইট্রোপ্লাজমে বৈশিষ্ট্যপূর্ণ সাফনার্স দানা গঠিত হয়
লিপিড ও প্রোটিনের অন্তবাহক হিসেবে কাজ করা
সেট্রোমিয়ারের সাথে সংযুক্ত হয়ে ক্রোমোসোমকে পৃথক করতে সাহায্যে করে
আক্রমণকারী জীবাণু ভক্ষণ
মাইক্রোফিব্রিলের বিন্যাস নির্দেশ করে
অন্ধ বিন্দু অপটিক ডিস্ক নামক বৃত্তাকার অঞ্চলে অবস্থিত
রেটিনায় কোণ (cone) কোষগুলিতে ভিটামিন A এবং রডোপসিন নামক লালচে বেগুণী বর্ণের আমিষ জাতীয় রঞ্জক পদার্থ বিদ্যমান
ম্যাকুলা লুটিয়ার মধ্যস্থলে সবচেয়ে স্পষ্ট প্রতিবিম্ব গঠিত হয় এবং এই বিন্দুতে পীত বিন্দু বলে
ভিট্রিয়াস হিউমার লেন্স ও রেটিনার মধ্যবর্তী প্রকোষ্ঠে অবস্থান করে
লেফোট্রাইকাস ব্যাকটেরিয়া
অ্যামফিট্রাইকাস ব্যাকটিলিযা
পেরিট্রাইকাস ব্যাকটেরিয়া
এট্রাইকাস ব্যাকটেরিয়া
As all human cells have the same 46 chromosomes, there is little change in size, shape and functio
The size, shape and function of human cells are the same, but the 46 chromosomes are different
All human cells have the same 46 chromosomes because they ditermine their size, shape and function
The 46 chromosomes in all human cells are similar inspite of the face that they differ in size, shape and function
তেজস্ক্রিয়তার মাধ্যমে নিউক্লিয়াসের ভাঙ্গনের ফলে একটি মৌল অপর একটি মৌলে রূপান্তরিত হয়
তেজস্ক্রিয়তার মাধ্যমে নিঃসৃত বিটা রশ্মি ধনাত্মক
যে সকল মৌলের পারমাণবিক সংখ্যা ৮২ এর বেশি কেবল সে সকল পদার্থ তেজস্ক্রিয় হতে পারে
তেজস্ক্রিয় পদার্থ সাধারণত আলফা, বিটা ও গামা রশ্মি নিঃসরণ করে
তাপ দিয়ে হীরকের সাথে ফ্লোরিনে সংযোগ ঘটানো সম্ভব
ডাইক্লোরো মিথেন একটি ভাল হিমকারক
ফ্লোরিন পরমাণুর বহিঃস্থ শক্তিস্থরে কোন ফাঁকা অরবিটাল না থাকায় এর জারণমান পরিবর্তিত হওয়া সম্ভব
ব্রোমাইড লবণকে গাঢ় H2SO4 সহ উত্তপ্ত করলে যে বাদামী বর্ণের ব্রোমিন বাষ্প উৎপন্ন হয় তার থেকে লবণে ব্রোমাইড মূলকের উপস্থিতি সনাক্ত করা যায়
স্থির চাপ 27o সে. তাপমাত্রায় কোন গ্যাসের আয়তন 480 cm3 হলে যে তাপমাত্রায় ঐ গ্যাসের আয়তন 528 m3 হবে সেটি হলো 57o সে.
গ্যাসের দ্রুত সম্প্রসারণ ঘটলে গ্যাস পরিবেশ থেকে শক্তি সংগ্রহ করতে না পারায় তার অভ্যন্তরীণ শক্তি ব্যবহার করে। এর ফলে গ্যাস ঠাণ্ডা হয়ে তরলীভূত হয়ে যায়। এই প্রভাবকে বলে তরলীকরণের মোলার তাপ
তাপমাত্রাকে সেলসিয়াস স্কেল থেকে কেলভিন স্কেলে রূপান্তরিত করতে সেলসিয়াস স্কেলে উল্লিখিত তাপমা্ত্রার সাথে সাধারণভাবে 273 যোগ করতে হয়
চাপ অ্ত্যাধিক বেশী অথবা তাপমাত্রা খুব কম হলে গ্যাসের সাধারণ কতগুলি সূত্র প্রযোজ্য হয় না
নিস্ক্রিয় গ্যাসের মৌলের পরমাণুর বহিঃস্থ স্তরের পূর্ণ ইলেক্ট্রনীয় কাঠামো ভাঙ্গা সহজে সম্ভব নয় বিধায় এরা রাসায়নিক বিক্রিয়ায় অংশ নেয় না
নিস্ক্রিয় গ্যাসগুলির পারমাণবিক সংখ্যা বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে ভ্যান্ডারওয়ালের আকর্ষণ শক্তি হ্রাস পায় যার ফলে স্ফুটনাঙ্ক/গলনাঙ্ক বৃদ্ধি পেতে থাকে
তরল বায়কে আংশিক পাতনের মাধ্যমে বিভিন্ন নিস্ক্রিয় গ্যাস পৃথক করা সম্ভব
আর্গন এর অর্থ অলস। গ্যাসটি আবিষ্কারের সময় এর নিষ্ক্রিয়তা লক্ষ্য করেই এর নামকরণ করা হয় আর্গন
দুইটি তরল-তরল অ্যাজিওট্রপিক মিশ্রণকে বারবার পাতিত করে তার দুটি উপাদানই পৃথক করা সম্ভাব
অংশীকরণ স্তম্ভের কাজ হলো পাতনের সময় হ্রাস ও উপাদানের পরিমাণ বাড়নো
সিলিকা একটি সমযোজী যৌগ এবং এর গলনাংক এবং স্ফুটাংক অত্যাধিক বেশী
নাইট্রোজেন ও হাইড্রোজেন হতে অ্যামোনিয়া উৎপাদন একটি তাপোৎপাদী বিক্রিয়া
মেন্ডেলিফ এর সূত্র
গ্রাহামের সূত্র
হেসের তাপ সমষ্টিকরণ সূত্র
ল্যাভয়সিয়ে ও ল্যাপলাসের সূত্র
বর্গের ব্যাস্তানুপাতিক
ব্যাস্তানুপাতিক
সমানুপাতিক
বর্গের সমানুপাতিক
চোখে দেখা যায় এবং পর্দাও ফেলা যায়
সবরকম দর্পণ ও লেন্সে উৎপন্ন হয়
কোন বিন্দু থেকে নিঃসৃত আলোক রশ্মিগুচ্ছ প্রতিফলন বা প্রতিসরণের পর দ্বিতীয় কোন বিন্দুতে মিলিত হলে বাস্তব বিম্ব গঠিত হয়
প্রতিফলিত এ পতিসরিত আলোক রশ্মির প্রকৃত মিলনের ফলে বাস্তব গঠিত হয়
m এর মান ঋণাত্মক হলে বিম্ব উল্টো হবে
m এর পরম মান ১ এর চেযে বড় হলে বিম্ব লক্ষ্য বস্তুর চেয়ে বড় হবে
কোন লক্ষ্য বস্তুর দৈর্ঘ্য 1 এবং বিম্বের দৈর্ঘ্য 1 হলে m1r
m এর হিসাবকৃত মান ধনাত্মক হলে বিম্ব সোজা হবে
ω2 A sin (ωt +δ)
ω A sin (ωt +δ)
 A sin (ωt +δ)
ω A cos (ωt +δ)