• অংশীদারগণ ব্যবসায়ে মূলধন বিনিয়োগ এবং স্বক্রিয়ভাবে ব্যবসায় পরিচালনায় অংশগ্রহণ করে।
• অংশীদারদের দায় অসীম।
• চুক্তি অনুযায়ী লাভ বা ক্ষতির অংশ পায় 
• চুক্তিতে উল্লেখ থাকলে ব্যবসায় পরিচালনার জন্য পারিশ্রমিক পায়।

• অংশীদারগণ ব্যবসায়ে মূলধন বিনিয়োগ করে।
• চুক্তি অনুযায়ী লাভের অংশ পায়
• অধিকার থাকা সত্ত্বেও স্বক্রিয়ভাবে ব্যবসায় পরিচালনায় অংশগ্রহণ করে না ।
• অংশীদারদের দায় সসীম।
• ব্যবসায়ের কোনো কাজের জন্য তৃতীয় পক্ষের নিকট দায়বদবদ্ধ নয়।

• অংশীদারগণ ব্যবসায়ে মূলধন বিনিয়োগ করে না।
• ব্যবসায় পরিচালনায় অংশগ্রহণ করে না ।
• চুক্তি অনুযায়ী লাভের অংশ বা নির্দিষ্ট অর্থের বিনিময়ে নিজের সুনাম ব্যবহারের অনুমতি দেয় ৷
• অংশীদারদের দায় সাধারণ অংশীদারদের মতো অসীম নয়।
• তবে কোনো তৃতীয় পক্ষ যদি তাকে অংশীদার মনে করে ঋণ দেয় এবং তা প্রমাণ করতে পারে তাহলে সে ঋণের জন্য সাধারণ অংশীদারের ন্যায় দায়বদ্ধ।

আপাতদৃষ্টিতে অংশীদার (Quasi Partner)

• এ জাতীয় অংশীদারগণ ব্যবসায় থেকে অবসর গ্রহণ করার পরও মূলধন উত্তোলন না করে তা ঋণ হিসেবে ব্যবসায়ে জমা রাখে ।
• প্রকৃতপক্ষে এ জাতীয় ব্যক্তিগণ ব্যবসায়ের পাওনাদার।
• তবে কোনো সাধারণ অংশীদার গণবিজ্ঞপ্তি না দিয়ে ব্যবসায়ে এভাবে থেকে গেলে ব্যবসায়ের কোনো কাজের জন্য তৃতীয় পক্ষের নিকট দায়ী হবে।

• চুক্তি অনুযায়ী কোনো অংশীদারের দায় সীমাবদ্ধ হলে বা আইন অনুযায়ী সকল অংশীদারের সম্মতিতে কোনো নাবালককে সুবিধা প্রদানের জন্য অংশীদার করা হলে তাকে সীমিত অংশীদার বলা হয়।
• অংশীদারদের দায় ব্যবসায়ে নিয়েজিত মূলধনের পরিমাণ দ্বারা সীমাবদ্ধ।
• ব্যবসায় পরিচালনায় অংশগ্রহণ করে না ।
• চুক্তি অনুযায়ী কোনো নাবালক ব্যক্তিও এরূপ অংশীদার হতে পারে।

• কোনো ব্যক্তি যদি ব্যবসায়ের অংশীদার না হয়েও মৌখিক কথাবার্তা, লেখা বা অন্য কোনো আচরণের দ্বারা নিজেকে ব্যবসায়ের অংশীদার হিসেবে পরিচয় দেন, তাকে আচরণে অনুমিত অংশীদার বলা হয় ।
• যদি কেউ তার আচরণে প্রভাবিত হয়ে ঋণ দেয় বা চুক্তি করে তাহলে সে অংশীদার দায়ী থাকবে।