এবার ঐ একই বিষয়ের উপর ২০০ শব্দের একটি বিশ্লেষণমূলক রচনা তৈরি করো। লেখা তৈরি করার আগে প্রয়োজন হলে তথ্য সংগ্রহ করো। এক্ষেত্রে ইন্টারনেট, পত্রিকা, বই, অভিজ্ঞ কোনো ব্যক্তির সহায়তা নিতে পারো।
বিবরণমূলক রচনা লেখার ক্ষেত্রে বিবেচ্য
বিবরণমূলক রচনায় কোনো কিছুর বিবরণ দেওয়া হয়। এই বিবরণ হতে পারে কোনো ছবির, স্থানের, বস্তুর, ব্যক্তির, প্রাণীর, অনুভূতির, ঘটনার, ভ্রমণের, অতীত স্মৃতির, কিংবা অন্য কোনো বিষয়ের। এসব বিবরণ লেখার সময়ে লেখক তাঁর অভিজ্ঞতাকে ব্যবহার করতে পারেন, কখনো কখনো স্মৃতির উপর নির্ভর করতে পারেন, তেমনি প্রয়োজনে সংগৃহীত তথ্যও কাজে লাগাতে পারেন।
বিবরণমূলক রচনা লেখার ক্ষেত্রে মনে রাখা দরকার-
১. শুরুতে বিষয় অনুযায়ী একটি শিরোনাম দিতে হয়।
২. বিবরণে কী লিখতে হবে, তার একটি পরিকল্পনা করে নিতে হয়। একইসঙ্গে কোন বর্ণনার পরে কোন বর্ণনা আসবে, তা ঠিক করতে হয়।
৩. এ ধরনের রচনার অন্তত তিনটি অংশ থাকে: ভূমিকা, মূল অংশ ও উপসংহার।
৪. রচনার প্রবেশক হিসেবে এমন একটি ভূমিকা লিখতে হয় যা সহজে পাঠকের দৃষ্টি আকর্ষণ করে। এই ভূমিকায় একইসঙ্গে মূল বিবরণের ইঙ্গিতও থাকে।
৫. মূল অংশের বিবরণ কয়েকটি অনুচ্ছেদে ভাগ করে লিখতে হয়। প্রতিটি অনুচ্ছেদের শুরুতে এমন বাক্য লিখতে হয়, যার সূত্র ধরে ঐ অনুচ্ছেদের বক্তব্য তুলে ধরা যায়। অনুচ্ছেদের শেষ বাক্যটি এমন হতে হয়, যাতে বাক্যটি পরের অনুচ্ছেদের সূচনা বাক্যের সাথে সম্পর্কিত থাকে।
৬. এক বা একাধিক অনুচ্ছেদ নিয়ে অনেক সময়ে আলাদা আলাদা পরিচ্ছেদ তৈরি হতে পারে। তখন পরিচ্ছেদগুলোর আলাদা শিরোনামও দেওয়া যায়।
৭. রচনার শেষে লেখকের সমাপনী বক্তব্য দিয়ে একটি উপসংহার তৈরি করতে হয়।
৮. বিবরণের ভাষা হতে হয় সহজ, সরল ও স্পষ্ট।
৯. বিবরণে একই কথার পুনরুল্লেখ করা যায় না।
১০. বিবরণে কোনো তথ্যের উল্লেখ থাকলে সেই তথ্যের যথার্থতা সম্পর্কে নিশ্চিত হয়ে নিতে হয়।
১১. পুরো রচনাটি বিষয়-অনুযায়ী হতে হয়, অপ্রাসঙ্গিকতা বর্জন করতে হয়।
১২. অন্যের লেখা হবহু অনুকরণ করা ঠিক নয়।
নমুনা: বিবরণমূলক রচনা
গত ডিসেম্বরে আমি মা-বাবার সঙ্গে ঢাকার জাতীয় জাদুঘরে গিয়েছিলাম। আমার ছোটো ভাইও আমাদের সঙ্গে ছিল। আমার অনেক দিনের ইচ্ছা ছিল জাতীয় জাদুঘর দেখতে যাব; কিন্তু নানা কারণে যাওয়া হয়ে ওঠেনি। জাদুঘর কেমন হয় তা আমি জানতাম। কিন্তু ছোটোবেলায় আমি মনে করতাম, জাদুঘরে জাদুকর থাকেন এবং সেখানে জাদু দেখানো হয়। একটু বড়ো হওয়ার পরে আমার এই ভুল ভেঙেছিল।
সেদিন ছিল শুক্রবার। দুপুরের খাওয়া শেষে আমরা বেলা আড়াইটার দিকে জাদুঘরের উদ্দেশ্যে রওনা হলাম। রাস্তায় খুব বেশি যানজট ছিল না। ঘন্টাখানেকের মধ্যেই আমরা জাদুঘরে পৌঁছে গেলাম। জাতীয় জাদুঘরটি শাহবাগে অবস্থিত। এই জাদুঘরের প্রতিষ্ঠাতা লর্ড কারমাইকেল। পাশেই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা ইনস্টিটিউট। আমার ভবিষ্যতে চিত্রশিল্পী হওয়ার ইচ্ছা। তাই বাবাকে বললাম, জাদুঘর দেখা শেষ হলে ওখানে নিয়ে যেতে। টিকিট কেটে আমরা ভেতরে প্রবেশ করলাম। তখন জানলাম, অনলাইনেও টিকিট কাটা যায়।
মূল ভবনের প্রবেশপথে দরজার দুপাশে দুটি সুসজ্জিত কামান রয়েছে। মূল ভবনের নিচতলায় খাবারের দোকান, স্মারক বিপণি এবং ব্যাগ রাখার জায়গা আছে। সিঁড়ি দিয়ে আমরা দোতলায় উঠলাম। কোন পথ দিয়ে যেতে হবে, সেটির নির্দেশনা ছিল। ফলে গ্যালারি খুঁজে পেতে আমাদের সমস্যা হয়নি।
পুরোনো অনেক জিনিস সংরক্ষিত আছে এই জাদুঘরে। বিভিন্ন উপকরণ ও প্রত্নবস্তু প্রদর্শনের জন্য জাতীয় জাদুঘরে মোট ৪৬টি গ্যালারি আছে। জাদুঘরে একটি বড়ো সংরক্ষণাগারও আছে, যেখানে অপ্রদর্শিত বহু জিনিস জমা করে রাখা আছে। আর আছে একটি গ্রন্থাগার; সেখানে অনেক বই আছে। অনুষ্ঠান করার জন্য একটি মিলনায়তন আছে। আছে একটি চলচ্চিত্র প্রদর্শনালয়ও।
জাদুঘরের প্রথম তলায় একটা বড়ো আকারের বাংলাদেশের মানচিত্র আছে। সেখানে সুইচ টিপে টিপে বিভিন্ন জেলার অবস্থান দেখা যায়। আমার ছোটো ভাই অনেকগুলো জেলার অবস্থান সুইচ টিপে দেখে নিল। এই তলায় বাংলাদেশের গাছপালা, জীবজন্তু ও মানুষের জীবনযাত্রার ধরন প্রর্দশন করা হয়েছে। এখানে সুন্দরবনের একটা বড়ো মডেল আছে। বিভিন্ন ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর পরিচয়ও তুলে ধরা হয়েছে একটি গ্যালারিতে।
আমরা সবগুলো গ্যালারিই দেখেছি। আমার ছোটো ভাইয়ের সবচেয়ে ভালো লেগেছে প্রাচীন ও মধ্যযুগের মুদ্রার গ্যালারি। আমার ভালো লেগেছে দোতলার গ্যালারি, যেখানে অন্য শিল্পীদের পাশাপাশি শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদিন ও পটুয়া কামরুল হাসানের আঁকা ছবি আছে। বাবার কাছে ভালো লেগেছে মুক্তিযুদ্ধ গ্যালারি। সেখানে ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের অনেক স্মারক রয়েছে। মায়ের ভালো লেগেছে মসলিন কাপড়। একসময়ে এই মসলিনের জন্য বিশ্বজোড়া বাংলাদেশের খ্যাতি ছিল।
আমরা জাদুঘরের চলচ্চিত্র প্রদর্শনালয়ে মুক্তিযুদ্ধের একটি ছবি দেখতে চেয়েছিলাম। কিন্তু সন্ধ্যা হয়ে যাওয়ায় আর দেখতে পারিনি। ঐদিন জাদুঘরের পাশে চারুকলা ইনস্টিটিউটেও আমাদের যাওয়া হয়নি। তাই খানিক মন খারাপ হয়ে গিয়েছিল। বাবা বলেছেন, সুযোগ পেলে তিনি সেখানে আবার আমাদের নিয়ে যাবেন।
আমি নিশ্চিত, জাদুঘরে থাকা বিভিন্ন প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন এবং অন্যান্য মূল্যবান উপকরণ যে কাউকে অভিভূত করবে। বাংলাদেশের ইতিহাস, সভ্যতা ও সংস্কৃতি সম্পর্কে ধারণা স্পষ্ট করার জন্য আমাদের সবারই জাদুঘরে ভ্রমণ করা উচিত।
বিশ্লেষণ দুই ধরনের হতে পারে; যথা: উপাত্ত বিশ্লেষণ ও তথ্য বিশ্লেষণ। উপাত্ত ও তথ্য বিশ্লেষন করে নতুন নতুন তথ্য তৈরি হয়। বিশ্লেষিত এসব তথ্য-উপাত্ত দিয়ে বিশ্লেষণমূলক রচনা লেখা হয়। বিশ্লেষণমূলক রচনায় তথ্য-উপাত্তের ভিত্তিতে একটি গ্রহণযোগ্য ধারণা তৈরি হয়।
বিশ্লেষণমূলক রচনা লেখার ক্ষেত্রে মনে রাখা দরকার-
১. শুরুতে রচনার লক্ষ্য অনুযায়ী একটি শিরোনাম দিতে হয়।
২. লেখা শুরু করার আগে রচনাটির একটি খসড়া পরিকল্পনা করে নিতে হয়। তথা, যুক্তি ও দৃষ্টান্ত উপস্থাপনের ধারাবাহিকতা রাখতে হয়।
৩. এ ধরনের রচনার অন্তত তিনটি অংশ থাকে: ভূমিকা, মূল অংশ ও উপসংহার।
৪. রচনার প্রবেশক হিসেবে এমন একটি ভূমিকা লিখতে হয় যা সহজে পাঠকের দৃষ্টি আকর্ষণ করে। এই ভূমিকায় একইসঙ্গে মূল বক্তব্যের ইঙ্গিতও থাকে।
৫. মূল অংশের বিবরণ কয়েকটি অনুচ্ছেদে ভাগ করে লিখতে হয়। প্রতিটি অনুচ্ছেদের শুরুতে এমন বাক্য লিখতে হয়, যার সূত্র ধরে ঐ অনুচ্ছেদের বক্তব্য তুলে ধরা যায়। অনুচ্ছেদের শেষ বাক্যটি এমন হতে হয়, যাতে বাক্যটি পরের অনুচ্ছেদের সূচনা বাক্যের সঙ্গে সম্পর্কিত থাকে।
৬. এক বা একাধিক অনুচ্ছেদ নিয়ে অনেক সময়ে আলাদা আলাদা পরিচ্ছেদ তৈরি হতে পারে। তখন পরিচ্ছেদগুলোর আলাদা শিরোনামও দেওয়া যায়।
৭. রচনার শেষে লেখকের সমাপনী বক্তব্য দিয়ে একটি উপসংহার তৈরি করতে হয়।
৮. বিশ্লেষণের ভাষা হতে হয় সহজ, সরল ও স্পষ্ট।
৯. ব্যক্তিগত আবেগ-অনুভূতি এড়িয়ে নিরপেক্ষভাবে বক্তব্য উপস্থাপন করতে হয়।
১০. বিশ্লেষণমূলক রচনায় একই কথার পুনরুল্লেখ করা যায় না।
১১. উপাত্ত ও তথ্যের যথার্থতা সম্পর্কে নিশ্চিত হয়ে নিতে হয়।
১২. প্রয়োজনে সারণি, ছক, ছবি ও নকশা ব্যবহার করার দরকার হতে পারে।
১৩. পুরো রচনাটি বিষয়-অনুযায়ী হতে হয়, অপ্রাসঙ্গিকতা বর্জন করতে হয়।
১৪. অন্যের লেখা হবহু অনুকরণ করা ঠিক নয়।
নমুনা: বিশ্লেষণমূলক রচনা
ভূমিকা: সাধারণভাবে কোনো সংগ্রহশালাকে জাদুঘর বলা হয়। এটি এমন একটি স্থান বা প্রতিষ্ঠান যেখানে প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন ও মূল্যবান উপকরণ সংরক্ষণ করে রাখা হয়। জাদুঘর অনেক কারণেই গুরুত্বপূর্ণ। জাদুঘরের প্রকার অনুযায়ী এর গুরুত্বও ভিন্ন ভিন্ন হয়ে থাকে। ঐতিহাসিক, বৈজ্ঞানিক, সাংস্কৃতিক, অর্থনৈতিক ইত্যাদি নানা গুরুত্ব বহন করে জাদুঘর।
জাদুঘরের প্রকার: প্রদর্শনের উদ্দেশ্যে সংরক্ষিত বস্তুসমূহের ভিত্তিতে জাদুঘর প্রধানত চার ধরনের: সাধারণ জাদুঘর, ঐতিহাসিক জাদুঘর, বিজ্ঞান জাদুঘর ও কলা জাদুঘর। সাধারণ জাদুঘর: কোনো দেশের জাতীয় জাদুঘর এ রকম জাদুঘর।
ঐতিহাসিক জাদুঘর। বিভিন্ন ধরনের প্রত্নতাত্ত্বিক জাদুঘর ও আরকাইভ এর উদাহরণ।
বিজ্ঞান জাদুঘর: ভূতাত্ত্বিক জাদুঘর, প্রাণী জাদুঘর এর উদাহরণ।
কলা জাদুঘর: চিত্রকলা জাদুঘর এর উদাহরণ।
বাংলাদেশের আদুঘর: বাংলাদেশে বেশ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ জাদুঘর আছে। নিচের ছকে সেগুলোর কয়েকটি দেখানো হলো:
ঐতিহাসিক পুরুষ: জাদুঘরে অতীতের অনেক উপকরণ সংগ্রহ করে রাখা হয়। প্রাচীন সভ্যতার গুহাচিত্র, প্রস্তরলিপি, তাম্রলিপি, টেরাকোটা, তৈজসপত্র, ভাস্কর্য, স্থাপত্য, হাতিয়ার, মুদ্রা, দলিল-দস্তাবেজ ইত্যাদি উপকরণ জাদুঘরে গিয়ে দেখার সুযোগ আছে। এসব উপকরণ থেকে বোঝা যায় কোন সময়ে কোন সভ্যতা বিকাশ লাভ করেছে, মানুষের জীবনযাপন পদ্ধতিতে কীভাবে পরিবর্তন এসেছে, বিভিন্ন শাসনামলের উত্থান- পতন কীভাবে ঘটেছে, কিংবা কীভাবে মানুষের সংস্কৃতির রূপান্তর ঘটেছে। জাদুঘরের এসব উপকরণ ইতিহাস রচনার প্রাথমিক উৎস হিসেবেও কাজ করে।
বৈজ্ঞানিক পুরুত্ব: বিশেষভাবে বিজ্ঞান জাদুঘরে প্রকৃতিবিজ্ঞান, পদার্থবিজ্ঞান, রসায়নবিজ্ঞান, জীববিজ্ঞান, জ্যোতির্বিজ্ঞানের বিভিন্ন নমুনা থাকে। প্রাণী জাদুঘরে মৃত প্রাণীর কঙ্কাল ও কাঠামো রাখা হয়। প্রকৃতিবিজ্ঞান জাদুঘরে ভূতাত্ত্বিক বিভিন্ন নমুনা, যেমন-জীবাশ্ম, শিলা, খনিজ, মাটি ইত্যাদি থাকে। এ ধরনের জাদুঘরের বিভিন্ন নমুনা নতুন প্রজন্মকে বিজ্ঞানের প্রতি আগ্রহী করে তোলে। এসব জাদুঘর একইসঙ্গে জ্ঞানের অগ্রসরতার সাক্ষ্য দেয়।
সাংস্কৃতিক পুরুত্ব: কিছু জাদুঘরে পুরাতন লিপি, পুথি, বইপত্র এসব রাখা হয়। বিভিন্ন সময়ের পোশাক-পরিচ্ছদ, বাসনপত্র, বাদ্যযন্ত্র, অলংকার, চিত্র, চারু ও কারুশিল্প, মাটি ও কাঠ দিয়ে তৈরি উপকরণ ইত্যাদিও এসব জাদুঘরে থাকে। অতি প্রাচীন উপকরণের মধ্যে আছে প্রাণীর হাড়, চামড়া, শিং দিয়ে তৈরি উপকরণ ইত্যাদি। এ ধরনের জাদুঘরে বিভিন্ন লেখক, শিল্পী ও বিখ্যাত ব্যক্তির ব্যবহৃত জিনিসপত্র থাকে। ধর্মীয় উপাসনালয়ের পুরাতন কোনো নমুনাও থাকে। এসব উপকরণ থেকে সংস্কৃতির পরিবর্তন ও ধরন বোঝা যায়। সংস্কৃতির সুস্থ বিকাশে এ ধরনের জাদুঘর ইতিবাচক ভূমিকা রাখে।
অর্থনৈতিক গুরুত্ব: বাংলাদেশে প্রায় ১৩০টি জাদুঘর আছে। এসব জাদুঘরে এমন কিছু উপাদান আছে, যেগুলো প্রচার ও প্রদর্শনের মধ্য দিয়ে দেশি-বিদেশি পর্যটককে আকৃষ্ট করা যায়। তাছাড়া সাধারণ ভ্রমণ ও বিনোদনের জায়গা হিসেবেও জাদুঘর জনপ্রিয়। এভাবে দেশের অর্থনীতি সমৃদ্ধ হয়। বিশেষভাবে বিদেশি পর্যটকদের আকৃষ্ট করার মাধ্যমে বৈদেশিক মুদ্রা আয় করা সম্ভব হয়।
উপসংহার: সভ্যতা ও ইতিহাস পরিবর্তনশীল। তাই অতীত ও বর্তমানের উপাদানকে পরবর্তী প্রজন্মের জন্য সংগ্রহ করা প্রয়োজন। তা না হলে নতুন প্রজন্ম ইতিহাস ও ঐতিহ্য থেকে বিচ্যুত হবে। জাদুঘর সংস্কার-সংরক্ষণ ও প্রচার-প্রসার জাতির সামগ্রিক বিকাশে ভূমিকা রাখে।
আরও দেখুন...