আল্লাহ পাক যুগে যুগে পৃথিবীতে অসংখ্য নবী-রাসুল পাঠিয়েছেন। তাঁরা ছিলেন অত্যন্ত বিচক্ষণ। তাঁদের প্রত্যেকেই ছিলেন সৎ, সত্যবাদী ও সত্যাশ্রয়ী। সেই সাথে তাঁরা ছিলেন নিঃস্বার্থ নির্লোভ। আল্লাহর দ্বীন প্রচার করতে তাঁরা অকাতরে নিজেদের জীবন পর্যন্ত বিসর্জন দিতে প্রস্তুত ছিলেন। মানুষ হিসেবে নিজেকে গড়ে তুলতে এ আদর্শের কোনো বিকল্প নেই।
গ্রীসের রাজধানী এথেন্স। সপ্তম শতকে এথেন্সের রাজনৈতিক অভানে একটি বৈপ্লবিক পরিবর্তনের সূচনা হয়। অভিজাত শাসক ও যোদ্ধাদের অতিরিক্ত ভোগ-বিলাস এবং সম্পদ সঞ্চয়ের ফলে সাধারণ কৃষক ও শ্রমিকদের জীবন দুর্বিষহ হয়ে উঠে। এর ফলে ভূমিহীন দরিদ্র কৃষক ও ঋণগ্রস্ত শ্রমিকরা অভিজাত শ্রেণির বিরুদ্ধে আন্দোলন শুরু করে। তাদের আন্দোলন যখন তীব্র আকার ধারণ করে তখন তাদের আন্দোলনের মুখে শাসক শ্রেণি রাজনৈতিক ব্যবস্থার সংস্কার সাধনে বাধ্য হন।
রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রে কাজ করতে আসা ডেনিস নামে একজন রাশিয়ান নাগরিকের সঙ্গে কর্মক্ষেত্রে কাজ করতে করতে বন্ধুত্ব হয় স্থানীয় যুবক সুজনের। সুজন প্রায়ই ছুটির দিনে ডেনিসকে তাদের বাড়িতে আমন্ত্রণ জানায় এবং নানা রকম দেশীয় খাবার দিয়ে আপ্যায়ন করে। খাবারগুলো ডেনিস খুব পছন্দ করে এবং বিকেলে তারা বিভিন্ন স্থানে একসাথে ঘুরে বেড়ায়। ভিনদেশে এমন বন্ধু পেয়ে ডেনিস ভীষণ আনন্দিত।
মাদার তেরেসা সারাজীবন ধরে মানুষের সেবা করে গেছেন। তিনি স্বপ্ন দেখতেন কীভাবে দুঃখী ও দুস্থ মানুষের সেবা করা যায়। মানুষকে কাছ থেকে সেবা দেওয়ার জন্য তিনি সন্ন্যাসব্রত গ্রহণ করেন। হতদবির ও অসহায় মানুষের জন্য নির্মাণ করেন 'নির্মূল হৃদয়। এখানে তিনি জাতি, ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে সকল মানুষকে সেবা প্রদান করতেন। সারা জীবনের অর্জিত উপার্জন মানুষের সেবায় উৎসর্গ করেছেন।