জনাব রহিম স্যারের নেতৃত্বে তার ছাত্ররা মহা-খানগড়ে বার্ষিক শিক্ষাসফরে যায়। সেখানে অবস্থিত জাদুঘরে তারা পুরানো দিনের রাজা-বাদশা ও জনগণ কর্তৃক ব্যবহৃত বিভিন্ন ধরনের গহনা, জামাকাপড়, চুড়ি, বল্লম ইত্যাদি দেখতে পায়। তাছাড়া তারা পাশের একটি লাইব্রেরিতে গিয়ে কয়েকটি চটিবই ক্রয় করে। সেই বইগুলোতে বেহুলা লক্ষিন্দরের কাহিনি ও মহাস্থানগড়ের ইতিহাস সম্পর্কে বর্ণনা রয়েছে।