২৫ মার্চ রাতে গোলাগুলি শুরু হলে ভাগ্যক্রমে বেঁচে যায় সাজিদ। দুদিন পরে গ্রামে চলে আসে । গ্রামের অবস্থা দেখে সে বিহ্বল হয়ে পড়ে। অনেক বাড়ি পুড়ে গেছে। মানুষও খুব একটা চোখে পড়েছে না। সে বুঝতে পারে মিলিটারির তাণ্ডব থেকে গ্রামও রক্ষা পায়নি তার মনে পড়ে ৭ মার্চের ভাষণের কথা। সেও মনে মনে যুদ্ধে যাবার সিদ্ধান্ত নেয়। এদিকে তার বাবা মতিন সাহেব শান্তি কমিটি গঠন করে মিলিটারিদের সহায়তা করছে। সাজিদের খুব খারাপ লাগে। সাজিদ বাবাকে বুঝানোর অনেক চেষ্টা করে ব্যর্থ হয়। শেষ পর্যন্ত মুক্তিযুদ্ধে যোগ দেওয়ার জন্য সে বাড়ি ছেড়ে চলে যায়।