সালামতপুর গ্রামের পিতৃহারা মেধাবী ছাত্র আব্দুর রউফ। ১৯৭১ সালে ইপিআর বাহিনীতে যোগ দিয়ে সামরিক শিক্ষা নিয়ে ল্যান্স নায়েক হলেন। আব্দুর রউফসহ মুক্তিবাহিনীর একটি দল রাঙামাটি ও মহালছড়ির জলপথটি পাহারা দিচ্ছিল। হানাদার বাহিনী সাতটা স্পিডবোট, দুটো লঞ এবং অত্যাধুনিক অস্ত্র নিয়ে এগিয়ে আসে। আব্দুর রউফের অব্যর্থ এবং নির্ভুল নিশানায় তাদের সাতটা স্পিডবোট ডুবে যায়। নিশানার বাইরে গিয়ে তাদের একটি মর্টারের গোলার আঘাতে আব্দুর রউফের মৃত্যু হয়।