রফিক সাহেব ও মিসেস ইয়াসমিন একই বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পড়াশোনা শেষ করেন। রফিক সাহেব একটি অফিসের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা হিসেবে যোগ দেন। তিনি বিলাসী জীবনযাপনে অভ্যস্ত। তাই তিনি তার বেতনের বাইরে সেবাগ্রহীতাদের কাছ থেকে অনৈতকিভাবে টাকা-পয়সা গ্রহণ করেন। অন্যদিকে মিসেস ইয়াসমিন শিক্ষকতা পেশায় যোগ দেন। তিনি শ্রেণিতে পাঠদানের পাশাপাশি শিক্ষার্থীদের নৈতিক শিক্ষায় শিক্ষিত করার চেষ্টা করেন। শিক্ষার্থীদের তিনি পাঠ্যবই ছাড়াও বিভিন্ন বই-পুস্তক পড়ে নিজের জ্ঞানভাণ্ডারকে সমৃদ্ধ করার জন্য উৎসাহিত করেন।