স্বপ্না সপ্তম শ্রেণির ছাত্রী। লেখাপড়ায় যেমন ভালো খেলাধুলাতেও তেমনি। এজন্য সহপাঠীরা স্বপ্নাকে খুব ভালোবাসতো। একদিন স্কুল থেকে বাড়ি ফেরার পথে সড়ক দুর্ঘটনায় একটি হাত ও একটি পা হারাতে হয় তাকে। এতে স্বপ্না মানসিকভাবে ভেঙে পড়ে। সবার সামনে আসতে বিব্রতবোধ করে। লেখাপড়া যে আর হবে না সে ও তার পরিবার নিশ্চিত হয়ে যায়। কিন্তু তার সহপাঠীরা সান্ত্বনা, সহযোগিতা আর সাহস দিয়ে তাকে আবার লেখাপড়ার ব্যাপারে উৎসাহী করে তোলে। এই স্বপ্নাই একদিন এসএসসিতে জিপিএ-৫ পেয়ে স্কুলের সুনাম বৃদ্ধি করে।
প্রিয় মানুষের কাছ থেকে বিদায়ের বেদনা বোঝাতে সুভার অব্যক্ত চাহনিতে উক্তিটি প্রকাশ পায়।
বাকপ্রতিবন্ধী সুভা নিজের মতো করে দুঃখ-বেদনা অনুভব করে। একদিন সে আপন পরিবেশ ছেড়ে কলকাতায় যাওয়ার জন্য তৈরি হয়। এ সময় মনে মনে ভালো লাগা প্রতাপ তাকে বিদায় জানাতে গেলে সুভার চাহনিতে যেন তীব্র অভিমান প্রকাশ পায়, সুভার সেই অভিমানের ভাষাই আলোচ্য উত্তির প্রকাশ পেয়েছে।