মাহিন সাহেবের একটি ব্যবসায় প্রতিষ্ঠান আছে। তিনি আমদানি-রপ্তানি ব্যবসায় করেন। পণ্য ক্রয়ের জন্য ১০ কোটি টাকা ভুক্তির মাধ্যমে বিদেশে প্রেরণ করেন। বিষয়টি দুর্নীতি দমন কমিশনের দৃষ্টিগোচর হলে তদন্ত করার সিদ্ধান্ত নেন। তদন্তে প্রতিষ্ঠানটি দোষী সাব্যস্ত হলে শাস্তির সুপারিশ করা হয়।