রূপার বাবা মহিব, সাহেব আলী পীরের একজন অন্ধভক্ত। আজ পীর সাহেব রূপাদের বাসায় এসেছেন। পীর সাহেব আসলে রূপার মা রেনুকা বেগম পীরের আরামে থাকার ব্যবস্থাসহ পছন্দনীয় খাবার তৈরিতে অত্যন্ত ব্যস্ত হয়ে যান। সন্ধ্যাবেলা রূপা ছাদে মাথা ঘুরে পড়ে যায়। ঘরে এসে কিছুক্ষণ পরে সুস্থ হয়ে ওঠে। কিন্তু বিষয়টা পীর সাহেবের কান পর্যন্ত পৌঁছে গেছে। রূপাকে ঘরে নিয়ে এসে পীর সাহেব ঝাড়ফুক দিতে থাকেন। এতে রূপা রেগে গিয়ে বলে, আমি ডাক্তারের কাছে যাবো।