একমাত্র সন্তান কাব্য বাকপ্রতিবন্ধী বিষয়টি যখন জানলেন মিসেস শরীফা একটুও ঘাবড়ালেন না: স্বামীকেও বোঝালেন। বাবা-মা'র পরম স্নেহ-মমতা ও আদর-যত্নে বেড়ে উঠতে লাগলো কাব্য। একদিন মা লক্ষ্য করলেন ছেলে আপন মনে কাগজে আঁকি-বুকি করছে: তিনি বুঝে গেলেন মুখে ভাষা না থাকলেও তুলির আঁচড়েই সে একদিন বিশ্বজয় করবে। স্বামীর সাথে পরামর্শ করে ছেলের আঁকা-আঁকির জন্য যা যা করা দরকার সব করলেন। আজ দেশে-বিদেশে কাব্যে'র আঁকা ছবি প্রদর্শনী হচ্ছে। বিক্রি হচ্ছে বহুমূল্যে।