ছেলের অসুস্থতার খবর পেয়ে বাড়িতে ছুটে আসেন পাগলপ্রায় ফারহানা বাস্ত ও উদ্বিগ্ন অবস্থায় স্বামীকেও খবর পাঠান। ঘরে ফিরে দেখেন জ্বরে ছেলের গা পুড়ে যাচ্ছে। ঝাঁড়ফুকের জন্য তার শাশুড়ি গ্রামের ইদ্রিস মোল্লাকে নিয়ে এসেছেন। এসব বাদ দিয়ে ফারহানা ছেলেকে নিয়ে দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হন। ডেঙ্গু আশঙ্কা করে চিকিৎসক পরীক্ষা-নিরীক্ষা ও প্রয়োজনীয় ব্যবস্থাপত্র দিলেন। পরদিন পরীক্ষার রিপোর্ট ডেঙ্গু শনাক্ত হয় এবং ছেলের প্লাটিলেট দ্রুত কমতে থাকে। ফারহানা ছেলেকে হাসপাতালে ভর্তি করিয়ে নাওয়া-খাওয়া ভুলে সারাক্ষণ ছেলের সেবা করে তাকে সারিয়ে তোলেন। এদিকে তার শাশুড়ি নাতির রোগমুক্তি কামনা করে মসজিদে দান করার মানত করেন।