ডাকাতিয়া নদীতে ট্রলার ডুবে মারা যায় আলমের মা-বাবা। ঘটনাক্রমে বাড়িতে থাকায় বেঁচে যায় আলম ও তার ছোট বোন সাদিয়া। অসহায় আলম বোনের মুখের দিকে তাকিয়ে মোটর গ্যারেজে কাজ নেয়। ঘটনা শুনে গ্যারেজের মালিকের স্ত্রী তাদেরকে বাড়িতে ডেকে নেয়। তাদের আর গ্যারেজে কাজ করতে হয়নি। মালিক ও তাঁর স্ত্রীর স্নেহাদরে তারা দুজনেই এখন লেখাপড়া শিখছে।