ভরদুপুরে দিঘির ঘাটে জল আনতে গিয়ে মূর্ছা যায় লিলি। তার বাবা-মার বিশ্বাস, লিলির মধ্যে জিন-ভূতের আছর পড়েছে, শীঘ্রই কোনো কবিরাজের কাছে নিতে হবে। কিন্তু এ সিদ্ধান্তের ঘোর বিরোধিতা করে লিলির বিশ্ববিদ্যালয়ের পড়ুয়া ভাই আনাফ। সে লিলিকে নিকটতম স্বাস্থ্য কেন্দ্রে নিয়ে ডাক্তার দেখালে সুস্থ হয়ে ওঠে। মূলত লিলির শারীরিক দুর্বলতার জন্য এমনটি হয়েছিল।