or
Don't have an account? Register
মনে কর, তুমি তামিম। খুলনা জিলা স্কুলের দশম শ্রেণির একজন শিক্ষার্থী। সম্প্রতি ডেঙ্গুজ্বরে আক্রান্ত হওয়ায় পাঁচ দিন বিদ্যালয়ে উপস্থিত হতে পারোনি। ছুটি মঞ্জুরের জন্য তোমার প্রধান শিক্ষক বরাবর একখানা আবেদনপত্র লেখ।
মনে কর, তুমি মাগুরা জিলা স্কুলের দশম শ্রেণির শিক্ষার্থী। তোমার বিদ্যালয়ের এসএসসি পরীক্ষার্থীদের বিদায় উপলক্ষে একখানা মানপত্র রচনা কর।
সারাংশ লেখ :
অভাব আছে বলিয়া জগৎ বৈচিত্র্যময় হইয়াছে। অভাব না থাকিলে জীব-সৃষ্টি বৃথা হইত। অভাব আছে বলিয়া অভাব-পূরণে এত উদ্যম, এত উদ্যোগ। সংসার অভাবক্ষেত্র বলিয়া কর্মক্ষেত্র। অভাব না থাকিলে সকলেই স্থাণু-স্থবির হইত, মনুষ্যজীবন বিড়ম্বনাময় হইত। মহাজ্ঞানীগণ অপরের অভাব দূর করিতে সর্বদা ব্যস্ত। জগতে অভাব আছে বলিয়াই মানুষ সেবা করিবার সুযোগ পাইয়াছে। সেবা মানবজীবনের পরম ধর্ম। সুতরাং অভাব হইতেই সেবাধর্মের সৃষ্টি হইয়াছে। আর এ সেবাধর্মের দ্বারাই মানুষের মনুষ্যত্বসুলভ গুণ সার্থকতা লাভ করিয়াছে।
সারমর্ম লেখ:
বসুমতি, কেন তুমি এতই কূপণা,
কত খোঁড়াখুঁড়ি করি পাই শস্যকণা।
দিতে যদি হয় দে মা, প্রসন্ন সহাস-
কেন এ মাথার ঘাম পায়েতে বহাস?
বিনা চাষে শস্য দিলে কী তাহাতে ক্ষতি?
শুনিয়া ঈষৎ হাসি কন বসুমতী,
আমার গৌরব তাহে সামান্যই বাড়ে।
তোমার গৌরব তাহে নিতান্তই ছাড়ে।