সোলেমান মাছ চুরির অপরাধে নিজ গ্রাম শিপপুর থেকে তাড়া খেয়ে কালুপুর গ্রামের লিয়াকত মাস্টারের বাড়িতে আশ্রয় গ্রহণ করে। লিয়াকত মাস্টার মানবদরদি। সোলেমানের চরিত্র শোধরানোর আশায় লিয়াকত মাস্টার নিজ বাড়িতে আশ্রয় দেন। ছয় মাস যেতে না যেতেই গভীর রাতে লিয়াকত মাস্টারের মোটর সাইকেল চুরি করে পালিয়ে যাওয়ার সময় স্থানীয় কয়েকজন যুবক সোলেমানকে ধরে পুলিশের হাতে সোপর্দ করে। এরপরও লিয়াকত মাস্টার থানায় গিয়ে সোলেমানকে ছাড়িয়ে এনে নিজ জায়গায় নিজ খরচে সোলেমানের বসবাসের জন্য একটা ঘর তৈরি করে দেন।