or
Don't have an account? Register
ক বিভাগ-ব্যাকরণ
.
উদ্বেগ
স্মরণীয়
দ্রষ্টব্য
ঐশ্বর্য
ঔপন্যাসিক
আহ্বান
প্রতিজ্ঞা
ব্যতিক্রম
উচ্ছাস
মুমুর্ষ
শিরচ্ছেদ
মনোপুত
বিভিষন
নুন্যতম
হীনমন্যতা
অনেকেই ভাতের বদলে রুটি খায়।
অধিক ভোজন অনুচিত।
আমাদের ছোট গাঁয়ে ছোট ছোট ঘর।
যথা ধর্ম, তথা জয়।
সবাই রাঙামাটি যেতে চাইছে।
মন্ত্রের সাধন কিংবা শরীর পাতন।
কাজটা ভালোভাবে সম্পন্ন হয়েছে।
হে বন্ধু, বিদায়।
বনস্পতি
জয় পতাকা
অভূতপূর্ব
যথারীতি
সপ্তর্ষি
কাজল কালো
বাজিকর
অহিনকুল
নির্দেশ অনুযায়ী বাক্যান্তর কর (যে-কোনো পাঁচটি):
সত্য কথা না বলে বিপদে পড়েছি। (যৌগিক)
এখনই ডাক্তার ডাকা উচিত। (অনুজ্ঞাবাচক)
ফুল সকলেই ভালোবাসে। (প্রশ্নবাচক)
বাংলাদেশের চিরস্থায়িত্ব কামনা করি। (ইচ্ছাসূচক)
যে অন্ধ তাকে আলো দাও। (সরল)
বৃষ্টির অভাবে ফসল নষ্ট হবে। (জটিল)
শিশুরা দূষণমুক্ত পরিবেশ চায়। (নেতিবাচক)
শীতের পিঠা খেতে খুব মজা। (বিস্ময়সূচক)
নিচের অনুচ্ছেদটি শুদ্ধ করে লেখ:
বিদ্বানজনেরা সাধারণত সংস্কৃতিপ্রিয়। সৌহার্দতা আমাদের বাঙালি সংস্কৃতির প্রাণ। কিন্তু দিন দিন তা ম্লান হওয়ায় আমরা সশঙ্কিত। তবুও নিরাশায় ডুবে থাকলে চলবে না। এ ক্ষেত্রে যে কোনো শুভ উদ্যোগকে জানাই সুস্বাগত।
তিনি সম্ভ্রান্তশালী বংশে জন্মেছেন।
রবীন্দ্রনাথের প্রতিভা ভয়ঙ্কর
দুর্বিসহ যন্ত্রণায় ভুগছি।
অদ্যবধি তাহার দেখা নাই।
কাব্যটির উৎকর্ষতা প্রশংসনীয়।
হাটে কলস ভাঙা।
অন্যায়ের ফল দুর্নিবার্য।
সব পাখিরা নীড় বাঁধে না।
বেদের দল একদিন অন্ধকার রাতে কোথায় পালিয়ে যায়?
সাগর-দুলির প্রেমের শাশ্বত রূপই যেন “মহুয়া” রচনার মূল উপজীব্য- মন্তব্যটির যথার্থতা বিশ্লেষণ কর।
আসিতেছে শুভদিন, দিনে দিনে বহু বাড়িয়াছে দেনা, শুধিতে হইবে ঋণ! হাতুড়ি শাবল গাঁইতি চালায়ে ভাঙিল যারা পাহাড়, পাহাড়-কাটা সে পথের দু'পাশে পড়িয়া যাদের হাড়, তোমারে সেবিতে হইল যাহারা মজুর, মুটে ও কুলি, তোমারে বহিতে যারা পবিত্র অঙ্গে লাগলে ধূলি; তারাই মানুষ, তারাই দেবতা, গাহি তাহাদেরি গান, তাদের ব্যথিত বক্ষে পা ফেলে আসে নব উত্থান!