পারদর্শিতার মানদন্ড
(ক) ব্যক্তিগত সুরক্ষা সরঞ্জাম
ক্রম | নাম | স্পেসিফিকেশন | সংখ্যা |
---|---|---|---|
০১ | মাস্ক | তিন স্তর বিশিষ্ট | ১টি |
০২ | গ্লাভস্ | মাপ মতো | ১ জোড়া |
০৩ | স্যানিটাইজার | মানসম্পন্ন | ১ বোতল |
০৪ | অ্যাপ্রন | শিক্ষার্থীর মাপ মতো | ১টি |
(খ) প্রয়োজনীয় উপকরণ
ক্রম | নাম | স্পেসিফিকেশন | সংখ্যা |
---|---|---|---|
০১ | ডিসেক্টিং বক্স | মাঝারি মানের | ১টি |
০২ | ওয়াক্স টে | মাঝারি আকারের | ১টি |
০৩ | স্পেসিমেন জার | ৮-১২ ইঞ্চি আকারের | ১টি |
০৪ | গলদা চিংড়ি | ৭-১০ গ্রাম ওজনের | ১টি |
০৫ | টিস্যু পেপার | সাধারণ মানের | ১টি |
০৬ | ইথানল/ফরমালিন | ল্যাবরেটরি গ্রেড | ১ লিটার |
০৭ | সাবান/হ্যান্ড ওয়াশ | দেশি | ১টি |
(গ) কাজের ধারা
১. নিকটস্থ বাজার, পুকুর বা খামার থেকে গলদা চিংড়ি সংগ্রহ করো।
২. নমুনা চিংড়ি সংগ্রহের বিস্তারিত তথ্য যেমন, চাষির নাম, খামারের অবস্থান, আয়তন, নমুনা সংগ্রহের তারিখ প্রভৃতি লিপিবদ্ধ করো।
৩. নমুনা চিংড়ি বালতিতে করে পরীক্ষাগারে নিয়ে এসো।
৪. বালতি থেকে এবার চিংড়ি তুলে ট্রেতে রাখো।
৫. চিংড়িটিকে এবার পৃষ্ঠদেশ উপরের দিকে রেখে আলপিন দিয়ে ভালোভাবে ট্রেতে আটকিয়ে রাখো।
৬. আঁতশ কাচের সাহায্যে চিংড়ির মুখ ও পায়ু ভালাভোবে পর্যবেক্ষণ করো।
৭. খুব সাবধানে শিরোবক্ষ ও উদর উপাঙ্গগুলো কাঁচি দিয়ে কেটে সরিয়ে ফেলো।
৮. কাঁচি দিয়ে পৃষ্ঠপার্শ্ব বরাবর ফেলো।
৯. ফরসেপ দিয়ে সাবধানে নিচের পেশি সরিয়ে ফেলো।
১০. এবার হৃৎপিন্ড ও যকৃত কাঁচি দিয়ে কেটে ফেললে যকৃত অগ্ন্যাশয় প্রন্থিটি দেখা যাবে তা বের করো।
১১. ফরসেপ ও স্কালপেল দিয়ে যকৃত অগ্ন্যাশয় গ্রন্থি সরিয়ে নিয়ে গলদা চিংড়ির পরিপাকতন্ত্রের বিভিন্ন অংশগুলো ভালোভাবে পর্যবেক্ষণ করো।
১২. অগ্র পরিপাকনালী, মধ্য পরিপাকনালী ও পশ্চাৎ পরিপাকনালী ভালভাবে পর্যবেক্ষণ করো।
১৩. পেন্সিল দিয়ে পরিপাকতন্ত্র এর চিত্র খাতায় অঙ্কন ও বিভিন্ন অংশগুলো চিহ্নিত করো।
১৪. অনুশীলন পদ্ধতিটি ধারাবাহিকভাবে ব্যবহারিক খাতায় লিপিবদ্ধ করো।
সতর্কতা
আত্মপ্রতিফলন
গলদা চিংড়ির অভ্যন্তরীণ অঙ্গপ্রতঙ্গ পর্যবেক্ষণ নির্ণয় করার দক্ষতা অর্জিত হয়েছে/হয় নাই/আবার অনুশীলন করতে হবে।
আরও দেখুন...