গুনগুন করে গান গাইতে কার না ভালো লাগে! সুন্দর কোনো দিনে তোমার নিশ্চয়ই গান গাইতে ইচ্ছে করে, 'আহা কি আনন্দ আকাশে বাতাসে!' এই অভিজ্ঞতায় গুনগুন করে গাওয়া গান কিংবা খেলার মাঠে গলা ফাটিয়ে চিৎকার থেকে শুরু করে যে কোনো শব্দ কীভাবে তৈরি হয়, কীভাবে এক জায়গা থেকে অন্য জায়গাতে যায় ইত্যাদি জানার মাধ্যমে পদার্থবিজ্ঞানের 'তরঙ্গ' নামক খুব গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয় সম্পর্কে জানবে।
প্রথম সেশন |
বাড়ির কাজ
আজকে বাড়িতে গিয়ে একটা মোটামুটি লম্বা সুতা অথবা দড়ির মাথায় কিছুটা ভর বেঁধে দিয়ে কোনো স্থির অবস্থান থেকে ঝুলিয়ে দুলিয়ে দাও। এবার একটা রুলার দিয়ে সুতার দৈর্ঘ্য মেপে T-2 সূত্র প্রয়োগ করে দোলনকাল (T)-এর মান বের করো তো। একই ভরের বস্তুকে ঝুলিয়ে সুতার দৈর্ঘ্য কম-বেশি করে। এর মানের কোনো পরিবর্তন পাও কি না হিসাব করে খাতায় লিখে রাখো।
দ্বিতীয় ও তৃতীয় সেশন |
বাড়ির কাজ
আজকে বাড়িতে গিয়ে একটা গোল বাটির উপর পাতলা পলিথিন টান টান করে পেঁচিয়ে নেবে। বেলুন কেটে এর রাবারটাকেও ব্যবহার করতে পারো। এটার উপর খুব হালকা কিছু যেমন- মুড়ি, জিরা অথবা শুকনো মরিচের বীজ কয়েকটা ছড়িয়ে দাও। এবার একটা স্টিল অথবা কাঁসার প্লেট ঐ বাটিটার পাশে ধরে (তবে স্পর্শ না করে) প্লেটের পৃষ্ঠে বড়ো চামচ দিয়ে জোড়ে জোড়ে কয়েকবার আঘাত করে শব্দ তৈরি করো। দেখো-তো বাটির উপরের মুড়ি/ বীজগুলোর অবস্থার কোনো পরিবর্তন হচ্ছে কি না?
চতুর্থ সেশন |
পক্ষম সেশন |
বাদ্যযন্ত্রের পরিকল্পনা বা নকশা | কেন সবচেয়ে কার্যকর ও বাস্তসম্মত মনে হলো তার যুক্তি |
|
ষষ্ঠ সেশন |
ফিরে দেখা
আরও দেখুন...