বার্ষিক সামষ্টিক মূল্যায়ন নমুনা প্রশ্ন ২০২৪ নিয়োগ পরীক্ষার আপডেট প্রশ্ন-ব্যাংক। এই সেকশনে বার্ষিক সামষ্টিক মূল্যায়ন নমুনা প্রশ্ন ২০২৪ নিয়োগ পরীক্ষার প্রায় প্রতিটি প্রশ্ন স্যাট টিম এবং ইউজাররা একাধিকবার রিভিউ করেছে ফলে প্রশ্নোত্তর সমূহ প্রায় নির্ভুল।
এছাড়া প্রায় প্রতিটি প্রশ্নেই উত্তরের স্বপক্ষে একাধিক ব্যাখ্যা যুক্ত আছে । আপডেট চলমান…
স্যাট একাডেমির সব কন্টেন্ট উন্মুক্ত হওয়ায়, আপনিও ভুল সংশোধন এবং স্ব-স্ব প্রশ্নের স্বপক্ষে ব্যাখ্যা সংযোজন এবং সম্পাদনাও করতে পারবেন।
এই প্রশ্ন-ব্যাংক আপনাকে শুধুমাত্র বার্ষিক সামষ্টিক মূল্যায়ন নমুনা প্রশ্ন ২০২৪ নিয়োগ প্রশ্নের ধরণ সম্পর্কেই ধারণা দিবে না, বরং এই প্রশ্নব্যাংকের মাধ্যমে গুরুত্বপূর্ণ টপিক্স সম্পর্কেও সম্যক জ্ঞান অর্জন করতে পারবেন।
চলুন এক নজরে বার্ষিক সামষ্টিক মূল্যায়ন নমুনা প্রশ্ন ২০২৪ প্রশ্ন-ব্যাংক এর কোর ফিচার সমূহ দেখে নিই -
প্রায় প্রটিটি প্রশ্নই নির্ভুল এবং উত্তরের স্বপক্ষে প্রাসঙ্গিক ব্যাখ্যা দেওয়া আছে।
প্রায় প্রতিটি প্রশ্নে অধ্যায় ভিত্তিক ট্যাগ যুক্ত করা হয়েছে। এছাড়া আপনিও ট্যাগ যুক্ত করতে পারবেন।
প্রতিটি প্রশ্নে একাধিক ব্যাখ্যা যুক্ত আছে। আপনিও ব্যাখ্যা সংযোজন এবং সম্পাদনা করতে পারবেন।
প্রতিটি প্রশ্ন ব্যাংকে লাইভ টেস্ট দিয়ে নিজের অবস্থান যাচাই করতে পারবেন ।
প্রশ্ন-ব্যাংক ইমেজ অথবা পিডিএফ আকারে ডাউনলোড করতে পারবেন।
গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন বুকমার্ক করতে পারবেন (বুকমার্ক প্রশ্নসমূহ প্রিন্ট বা ডাউনলোড করতে পারবেন)।
প্রতিটি প্রশ্নে প্রসঙ্গিক ইউটিউব ভিডিও টিউটোরিয়াল আছে। না থাকলে, আপনিও একাধিক ইউটিউব ভিডিও যুক্ত করতে পারবেন।
প্রশ্নোত্তরে ভুল থাকলে এডিট বাটনে ক্লিক করে ভুল সংশোধনে অবদান রাখতে পারবেন।
ভুল থাকলে কর্তৃপক্ষকে রিপোর্টও করতে পারবেন।
প্রতিটি প্রশ্নের উত্তরের স্বপক্ষে ব্যাখ্যা সংযোজন এবং সম্পাদনা করতে পারবেন।
বার্ষিক সামষ্টিক মূল্যায়ন নমুনা প্রশ্ন ২০২৪ সহ স্যাট একাডেমির বিভিন্ন সেকশনে নিয়মিত অবদান রেখে শিক্ষাভিত্তিক দেশের সর্ববৃহৎ ওপেন প্লাটফর্মকে আরও শক্তিশালী এবং সমৃদ্ধ করার পাশাপাশি নিজ প্রোফাইলকে টপ কন্ট্রিবিউটরদের তালিকাভুক্ত করতে পারবেন ।
খ্রিষ্টপূর্ব ৬২৩ অব্দে হিমালয়ের পাদদেশে অবস্থিত কপিলাবস্তু নগরে এক শিশু পুত্রের জন্ম হয়। যিনি পরবর্তী কালে সকল জীবের প্রতি অপরিমেয় মৈত্রী ও করুণা প্রদর্শন করে মহাকারুনিক বুদ্ধ নামে আখ্যায়িত হন। তাছাড়া তাঁর অপরিমিত গুণরাশিকে কেন্দ্র করে বিভিন্ন বিশেষণে বিশেষায়িত করা হয়।
গৌতম বুদ্ধ দীর্ঘ ৪৫ বছর ধর্ম প্রচার করার পর ৮০ বছর বয়সে কুশিনগরে যমক শালবনবৃক্ষের নিচে মহাপরিনির্বাণ লাভ করেন। ভারতবর্ষের সব রাজন্য ও শ্রেষ্ঠীদের উপস্থিতিতে মহাকাশ্যপ বুদ্ধের চিতায় অগ্নি সংযোগ করেন। পরে ব্রাহ্মণ দ্রোনাচার্য তথাগত বুদ্ধের অস্থিধাতু আটজন রাজা এবং চিতাভস্ম মৌর্যরাজকে ভাগ করে দেন।
দুঃখ মুক্তির লক্ষ্যে কঠোর তপস্যা করতে গিয়ে সিদ্ধার্থ উপলদ্ধি করলেন- কঠোর তপস্যায় জীবন বিপন্ন হয়। তাই তিনি অন্য একটি পন্থা অবলম্বন করলেন। এভাবে ছয় বছর তপস্যার পর বৈশাখি পূর্ণিমা তিথিতে 'চার আর্যসত্য' সম্পর্কে যথার্থ জ্ঞান উপলব্ধি করলেন। পরবর্তীতে এই জ্ঞান জীব জগতের কল্যাণে প্রচার করেন।
সংসার ত্যাগী বৌদ্ধ ভিক্ষু শ্রমণদের সুষ্ঠু ও সুন্দর পরিশীলিত জীবন গঠনের জন্য এবং নৈমিত্তিক জীবনাচারে পরিশুদ্ধতা বজায় রাখার জন্য মহাকারুনিক বুদ্ধ বিনয়ের প্রবর্তন করেছিলেন। এতে পরোক্ষ ও প্রচ্ছন্নভাবে সাধারণ মানুষের জন্য ও অনেক শিক্ষণীয় বিষয় রয়েছে।
নিধিকুন্ড' সূত্রে বুদ্ধ বলেছেন-জাগতিক অর্থ বা ধন প্রকৃত সুনিহিত নিধি বা ধন নয়। দান, সংযম, দম, চৈত, প্রতিষ্ঠা, সংঘ, মাতা- পিতা, অতিথি, জ্যেষ্ঠ ভ্রাতা-ভগ্নির সেবায় যে ধন বা পুণ্য অর্জিত হয়, সে ধনই প্রকৃত নিধি। যা অজেয় ও অনুগামী।
অমনুষ্যের উপদ্রব ও ভয় থেকে পরিত্রাণের জন্য বুদ্ধ করণীয় মৈত্রী সূত্র দেশনা করেন। এই সূত্রে নির্বাণ লাভে ইচ্ছুক ব্যক্তিগণের জন্য করণীয় মৈত্রী ভাবনার নির্দেশনা আছে।
গৌতম বুদ্ধ ছিলেন সর্বজনীন মূল্যবোধের মূর্ত প্রতীক। সব সত্ত্বার সর্বাঙ্গীন মঙ্গলই তাঁর ধ্যান, জ্ঞান ও দর্শনের মূল ভিত্তি। অন্যের মঙ্গল ও দুঃখ মুক্তিই ছিল তাঁর ভাবনার বিষয়। তাঁর অন্তরে সব সময় বিরাজমান ছিল অন্যের মতামতকে শ্রদ্ধা করার প্রবণতা।