অমি তার দাদুর সাথে বসে এমন একটি যুদ্ধের তথ্যচিত্র দেখছিল যার ব্যাপ্তিকাল ছিল ১৭ দিন। এটি ছিল 'ক' রাষ্ট্র ও 'খ' রাষ্ট্রের মধ্যকার যুদ্ধ। “ক” রাষ্ট্রের একটি অংশ যুদ্ধে লিপ্ত হলেও অপর অংশটি ছিল ভীষণ বিপদের মুখে। এই বিপদের সময় তারা নিজেদের মধ্যে এক ধরনের জাগরণ অনুভব করে এবং অধিকার রক্ষায় সচেতন হয়ে ওঠে ।
রফিক, আশরাফ, রনি, বুলবুল এরা সবাই স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়া অবস্থায় ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করেছিলেন। তাদের জীবনের পণ ছিল হয় বিজয় না হয় মৃত্যু। এদের মতো শিক্ষার্থীরা ১৯৪৮ থেকে ১৯৭০ পর্যন্ত বিভিন্ন দাবি আদায়ে সোচ্চার হয়। এর মাঝামাঝি তারা অন্য কিছু কল্পনা করতে পারেনি। অন্যদিকে তাদের সহায়তা করার জন্য ছিল এক বিশাল কার্যক্রম যারা দেশের ভিতরে প্রশাসনিক কাজ পরিচালনাসহ বিশ্বজনমত গঠন করতে সক্ষম হয়েছিল?
দশম শ্রেণির ছাত্রী সামিয়া পরীক্ষার পর তার বাবা মায়ের সাথে ময়মনসিংহে বেড়াতে যায়। সেখানে তারা একটি নদী দেখতে পায়, যার উৎপত্তিস্থল তিব্বতের মানস সরোবরে । নদীটি প্রাকৃতিক কারণে গতিপথ পরিবর্তন করে অন্য নাম ধারণ করে। এ নদীটি পরবর্তিতে চাঁদপুরের কাছে এসে অন্য একটি নদীর সাথে মিলিত হয়ে বঙ্গোপসাগরে পতিত হয়েছে। এ নদীর মাধ্যমে ঐ এলাকার বহু মানুষ জীবিকা নির্বাহ করছে।
ঘটনা-১: তাসরিন যে শুধু ব্যক্তিগত জিনিসের প্রতি যত্নশীল ছিল, তা নয়। সে কোনো কিছুরই অপচয় পছন্দ করে না। প্রতিদিন ক্লাস শেষে শ্রেণিকক্ষের ফ্যান, লাইটের সুইচ বন্ধ করে দেয়। পানির কল খোলা দেখলে তা বন্ধ করে দেয়।
ঘটনা-২: মৃত্তিকা নিজের ব্যাপারে বেশ সচেতন। তার স্কুল ড্রেসে যেন দাগ না লাগে, সে ব্যাপারে বেশ যত্নশীল। বই, খাতা, স্কুল ব্যাগ ইত্যাদির ব্যাপারেও বেশ সজাগ। সে কখনো চিপস ও অন্য খাবারের প্যাকেট যত্রতত্র ফেলে না ।
আইন | শাস্তি | দায়িত্ব ও কর্তব্য |
---|---|---|
ক | মৃত্যুদণ্ড, পাঁচলক্ষ টাকা দণ্ড | নারী অধিকার সম্পর্কে সচেতন করা, নারীর ক্ষমতায়ন। |
খ | মৃত্যুদণ্ড, একলক্ষ টাকা দণ্ড | যৌতুক প্রতিরোধ আইন, নারী অধিকারের সাথে জড়িত প্রতিষ্ঠানগুলোর কর্মতৎপরতা বৃদ্ধি । |
গ | ৭ বছরের কারাদণ্ড, কিছু অর্থদণ্ডও দিতে হবে। | সুস্থ পারিবারিক শিক্ষা, বিভিন্ন গণমাধ্যমের সচেতনতা বৃদ্ধিমূলক প্রচার প্রচারণা। |
বর্তমানে মগবাজারে ফ্লাইওভারের কাজ চলছে। বিস্তৃত এলাকা জুড়ে কাজ চলায় ঐ এলাকার জনগণের যাতায়াতের ক্ষেত্রে বেশ অসুবিধা হচ্ছে। হঠাৎ একদিন যাত্রীবাহী একটি বাস ফ্লাইওভারের জন্য খোড়া গর্তে পড়ে যায় এবং তিনজন যাত্রী বেশ আহত হয়। এতে সাধারণ জনতা বিক্ষুব্ধ হয়ে ভাংচুর শুরু করে। পুলিশ র্যাব এসে অনেক চেষ্টার পর পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে নিয়ে আসে।
মোস্তফা সাহেব চট্টগ্রামের একজন দক্ষ ব্যবসায়ী। তিনি চিনি, কেরোসিন ও ওষুধ এর ব্যবসা করে প্রচুর মুনাফা অর্জন করে। অন্যদিকে তার বড় ভাই কাদের সাহেবের রয়েছে কুয়াকাটায় একটি বিলাসবহুল হোটেল যা থেকে অর্জিত অর্থ ব্যাংকে জমা রাখেন। সরকার এই দুই শ্রেণির ব্যবসায়ীর কাছ থেকে অর্থ আয় করে দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে ব্যবহার করেন।