জনাব রমজান ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারিং পাস করে গ্রামে এসে একটি প্লাস্টিক সামগ্রীর ফ্যাক্টরি দেন। তার উৎপাদিত পণ্যের গুণগত মান ভালো কিন্তু বিক্রয় ও মুনাফার পরিমাণ আশানুরূপ নয়। তাছাড়া গ্রামে অধিকাংশ সময় বিদ্যুৎ থাকে না এবং কর্মীদের দক্ষ করে গড়ে তোলার সুযোগও কম। ফলে ফ্যাক্টরি সম্প্রসারণ করার ইচ্ছা থাকলেও সফল হচ্ছে না।
সান, মুন ও স্টার তিন বন্ধু পারস্পরিক সমঝোতার মাধ্যমে একটি ব্যবসায় পরিচালনা করছে। তাদের ব্যবসায়টিতে মুনাফাও হচ্ছিল বেশ। কিন্তু সান সড়ক দুর্ঘটনায় মারা যাওয়ায় তাদের ব্যবসারটির বিলোপ ঘটে। কিন্তু মুন ও স্টার পরবর্তীতে ভাবল তারা এমন কিছু করবে যাতে প্রতিষ্ঠানের পৃথক আইনগত সত্তা থাকে। যাতে করে কারো মৃত্যুতে ব্যবসায়ের বিলোপ না ঘটে।
জনাব আলী কুষ্টিয়ার বিভিন্ন শপিং কমপ্লেক্স-এ হাতের তৈরি পোশাক বিক্রয় করেন। তিনি বছরের শুরুতেই বিক্রয়ের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করে কার্যক্রম শুরু করেন। কোন দোকানে কী পরিমাণ, কীভাবে, কখন পোশাক দিবে তা আগে থেকে ঠিক করে নেয়। তার ব্যবসায়ের অগ্রগতির জন্য বিভিন্ন সময়ে দক্ষতাসম্পন্ন ব্যক্তির প্রয়োজন হয়।
জনাব রায়হান ও রাজিব দুই বন্ধু মাছের রপ্তানি ব্যবসায় করেন। মাছের দাম আজ একরকম কাল আরেক রকম, মাছের অর্ডার দিলে ঠিকমতো সরবরাহ করতে পারে না। সেই কারণে তারা শান্ত নীড় আবাসিক এলাকায় মাছ রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণের জন্য একটি কারখানা তৈরি করেন। এতে ব্যাপক মুনাফা হয় কিন্তু স্থানীয় লোকজন তাদের বিরুদ্ধে নানা অভিযোগ দায়ের করেন।