New to Satt Academy? Create an account
or
Log in with Google Account
ধ্বনি ও বর্ণের সংজ্ঞা লেখ এবং উদাহরণসহযোগে এদের পার্থক্য বুঝিয়ে দাও ৷
উচ্চারণ স্থান অনুযায়ী বাংলা স্পর্শ ব্যঞ্জনধ্বনিগুলোকে কী কী ভাগে ভাগ করা যায় ?
দ্বিস্বর বা যৌগিক স্বর কাকে বলে? উদাহরণসহ বাংলা যৌগিক স্বরগুলোর গঠনপ্রণালী বর্ণনা কর। ৪। উদাহরণসহ নিচের বর্ণগুলোর ধ্বনি বৈশিষ্ট্য উল্লেখ কর।ঙ, ঞ, ণ, ন, শ, ষ, স, ং, ৎ, ঢ়।
নিচের শব্দগুলোর ঠিক উচ্চারণ পাশে লিখে দাও । দ্বিতীয়, আত্মীয়, অবজ্ঞা, বিশ্ব, বিস্ময়, সত্য, সহ্য। (নমুনা : ঝঞ্ঝা – ঝনঝা, কণ্টক কণটক)। -
সংজ্ঞা লেখ ও উদাহরণ দাও : সমীভবন, বিপ্রকর্ষ, স্বরসঙ্গতি, অন্তর্হতি, অপিনিহিতি, অভিশ্রুতি।
ধ্বনি পরিবর্তনের যে যে বিধানে নিম্নলিখিত শব্দসমূহ গঠিত হয়েছে, তা পাশাপাশি লিখে দাও।
কপাট, জেলে, বৌদি, আলাদা ।
বন্ধনীর মধ্য থেকে ঠিক সূত্রটি বেছে নিয়ে শূন্যস্থান পূর্ণ কর।
(অপিনিহিতি, ধ্বনি-বিপর্যয়, স্বরধ্বনি লোপ, স্বরাগম, অভিশ্রুতি, স্বরসঙ্গতি, অসমীকরণ, বর্ণদ্বিতা)
(ক) একই স্বরের পুনরাবৃত্তি দূর করার জন্য ‘আ’ যুক্ত হলে তাকে বলে......।
(খ) শব্দের মধ্যে ই বা উ যথাস্থানের আগে উচ্চারিত হলে তাকে.......বলে।
(গ) শব্দের মধ্যে দুটি সমধ্বনির একটি লোপ হলে তাকে বলে......।(ঘ) জোর দেয়ার জন্য যখন শব্দের ব্যঞ্জনধ্বনির দ্বিত্ব উচ্চারণ হয় তখন তাকে......বলা হয় ।
(ঙ) সংযুক্ত ব্যঞ্জনধ্বনির মাঝখানে স্বরধ্বনি উচ্চারিত হলে তাকে...... বলে।
নিচের বর্ণে দ্যোতিত ধ্বনির নাম ডান পার্শ্বে লেখ (যেমন – ঘোষ, মহাপ্রাণ, কণ্ঠ্য ব্যঞ্জন)।ব, শ, ম, দ, খ, প, ঠ, হ, ক্ষ
ঠিক উত্তরে টিক (√) দাও ।ট – কণ্ঠ্যবর্ণ, ম – ওষ্ঠ্যবর্ণ, গ – ঘোষবর্ণ, চ – দন্ত্যবর্ণ, ঘ – অল্পপ্রাণ কণ্ঠ্যবর্ণ।