জাহিদ হাসান স্ত্রী সন্তানদের নিয়ে গ্রামে বসবাস করত। কিন্তু গ্রামে আয়ের ভাল ব্যবস্থা না থাকায় কাজের সন্ধানে শহরে যায় এবং রিকশা চালিয়ে সংসার চালায়। তিনি যা আয় করেন তা দ্বারা সংসারের সকলের খাবারের ব্যবস্থা করতে পারেন এবং বাসার পাশেই সরকারি প্রাইমারী স্কুল থাকায় ছেলেমেয়েদের লেখাপড়াও করান। কিন্তু কম আয়ের কারণে স্ত্রী-সন্তানদের প্রয়োজনমত কাপড়-চোপড় কিনে দিতে পারেন না, অসুস্থ হলে চিকিৎসা করাতে পারেন না এবং অবসর সময় কাটানোর জন্য একটি টিভিও কিনে দিতে পারেন না। তবে বস্তি এলাকায় বসবাস করলেও ঘরে থাকতে তাদের খুব একটি অসুবিধা হয় না।