চাকুরিজীবী বাবা-মার একমাত্র সন্তান সুজন। ৯ম শ্রেণির ছাত্র সুজন বাবা মা’র আদর স্নেহ তেমন একটা পায় নি, তার বাব-মা ছোট খাট বিষয় নিয়ে প্রায়ই ঝগড়া করে। সুজনের পড়াশোনা ও স্বাস্থ্যের প্রতি উনাদের তেমন একটা খেয়াল নেই। সুজন তার ঘনিষ্ট সহপাঠী রাসেলের সাথে তার নিঃসঙ্গতা ও পারিবারিক সমস্যাগুলো আলোচনা করেছে। রাসেল সুজনকে বাবা মা মনে আঘাত পায় এমন কাজ করতে নিরুৎসাহিত করেছে এবং সুজনের বিষয়ে শ্রেণি শিক্ষক আজমল স্যারের পরামর্শ নিয়েছে। স্যার সুজনকে ডেকে এনে অনেক উৎসাহ ও আশাব্যঞ্জক পরামর্শ দিয়েছেন।