বাংলাদেশের কুটির শিল্পকে সমৃদ্ধ করেছে নকশী কাঁথা। গ্রামের মেয়েরা সূচ- সুতার সাহায্যে অপূর্ব নকশা তোলে কাপড়ে। এই নকশী কাঁথা নিয়ে কাব্য রচিত হয়েছে। বিদেশে রপ্তানি হয় নকশী কাঁথা। এভাবে দরিদ্র মেয়েরা স্বাবলম্বী হয়ে উঠেছে শহরেও কুটির শিল্পের জনপ্রিয়তা বাড়ছে। এটি এখন একটি লাভজনক ব্যবসা। এর ফলে আমাদের লোকশিল্প তার হারানো গৌরব ফিরে পাচ্ছে।
বেদের দল একদিন অন্ধকার রাতে কোথায় পালিয়ে যায়?
সাগর-দুলির প্রেমের শাশ্বত রূপই যেন “মহুয়া” রচনার মূল উপজীব্য- মন্তব্যটির যথার্থতা বিশ্লেষণ কর।
আসিতেছে শুভদিন, দিনে দিনে বহু বাড়িয়াছে দেনা, শুধিতে হইবে ঋণ! হাতুড়ি শাবল গাঁইতি চালায়ে ভাঙিল যারা পাহাড়, পাহাড়-কাটা সে পথের দু'পাশে পড়িয়া যাদের হাড়, তোমারে সেবিতে হইল যাহারা মজুর, মুটে ও কুলি, তোমারে বহিতে যারা পবিত্র অঙ্গে লাগলে ধূলি; তারাই মানুষ, তারাই দেবতা, গাহি তাহাদেরি গান, তাদের ব্যথিত বক্ষে পা ফেলে আসে নব উত্থান!
(সারমর্ম লেখ)