i. ব্যস্ত চিকিৎসক দম্পতির একমাত্র সন্তান তানিশা। তাকে দেখাশোনার দায়িত্ব পান বিধবা লতিফা বানু। ছোটবেলা থেকেই তানিশাকে মাতৃস্নেহে লালন-পালন করেন তিনি। ফলে বাবা-মায়ের অনুপস্থিতি তানিশা কখনই বুঝতে পারে না। লতিফা বানুর স্নেহমমতায় বেড়ে ওঠা তানিশা এখন ডাক্তার।
ii. পাঁচ বছর বয়সী বান্টির চাকরিজীবী বাবা-মা ওকে এক আত্মীয়ের কাছে রেখে যায়। মহিলাটি সৌজন্যের খাতিরে বান্টিকে রাখলেও মনে মনে বিরক্ত হয়। তার কাছে থাকতে বান্টির ভালো লাগে না। বান্টির ইচ্ছে করে মায়ের হাতে খেতে, বাবার সাথে ঘুমোতে, তাদের সাথে থাকতে।