পর পর দু'বার কন্যাসন্তান হওয়ায় জামিলার স্বামী গণি মিয়া খুবই মনঃক্ষুণ্ণ হয়। সে জামিলার সাথে দুর্ব্যবহার শুরু করে। জামিলার ভাই জসিম একজন সৎসাহসী যুবক। সে সমাজের মানুষকে কল্যাণমূলক কাজের পরামর্শ দেয়। সে তার ভগ্নিপতিকে জামিলার সাথে দুর্ব্যবহার বন্ধের জন্য বলে। জামিলা বলে, “আমার ভাইয়ের মতো সবাই যদি এ দায়িত্ব পালন করত, তবে সমাজের মানুষ ধ্বংস হতে বাঁচতে পারত।”