গভীর রাতে পাকবাহিনীর সদস্যরা রাশেদ সাহেবকে ধরে নিয়ে যায়। পরদিন সকালে পার্শ্ববর্তী ডোবায় তার লাশ দেখে এলাকাবাসী আতংকিত হয়ে পড়ে। সবাই নিরাপদ আশ্রয়ের খোঁজে যার যার স্বজনদের কাছে ছুটে যায়। কিশোর মাসুম তার দাদি এবং পরিবারের সদস্যদের শোকাহত দেখে এলাকার কিশোর যুবকদের নিয়ে মুক্তিযুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়ে। জীবন বাজি রেখে চালিয়ে যায় স্বাধীনতার লড়াই। মাসুমদের অপ্রতিরোধ্য লড়াইয়ে একসময় বাংলার আকাশে উত্তোলিত হয় স্বাধীনতার লাল সবুজের পতাকা।