মাওলানা আবু তৈয়ব ইউপি চেয়ারম্যান হয়ে পরিবারের যাবতীয় কাজকর্ম নিজ হাতে সম্পাদন করেন। তিনি অত্যন্ত দৃঢ়তার সাথে বিশৃঙ্খলা দমন করেন। এলাকার মানুষকে ঐক্যবদ্ধ করে যথাযথভাবে শান্তি প্রতিষ্ঠায় ভূমিকা রাখেন। অপরদিকে তার বন্ধু জাবির সাহেব একরাতে পাশের বাড়ির কান্নার আওয়াজ শুনলেন। এবং সকালে ফজরের নামায শেষে পাশের বাড়ি গিয়ে খোঁজ খবর নিয়ে জানতে পারলেন যে, সেই বাড়ির এক বৃদ্ধা পেটের ব্যথায় ছটফট করছে। বৃদ্ধার বাড়িতে অন্য কোনো লোক নেই। তিনি তৎক্ষণাৎ বাড়ি এসে তার স্ত্রীকে নিয়ে বৃদ্ধার বাড়িতে যান এবং তার সেবা যত্ন করেন।