বাংলাদেশের আইনসভা ও আইন প্রণয়ন

একাদশ- দ্বাদশ শ্রেণি - সাধারণ জ্ঞান - বাংলাদেশ বিষয়াবলী | | NCTB BOOK
2
Please, contribute by adding content to বাংলাদেশের আইনসভা ও আইন প্রণয়ন.
Content

আইনসভা সম্পর্কিত তথ্য

0

আইন বিভাগ

  • আইন বিভাগের কাজ আইন প্রণয়ন, আইন সংশোধন, আইন পরিবর্তন করা।
  • আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের ইংরেজি নাম- Ministry of Law, Justice and Parliamentary Affairs
  • বাংলাদেশের আইনসভার নাম - জাতীয় সংসদ (House of the Nation)।
  • জাতীয় সংসদের ১নং আসন- পঞ্চগড় জেলায় এবং ৩০০নং আসন- বান্দরবান জেলায় অবস্থিত।
  • ঢাকা জেলায় জাতীয় সংসদের আসন সবচেয়ে বেশি- ২০টি।
  • ঢাকা সিটি কর্পোরেশন এলাকায় জাতীয় সংসদের আসন আছে- ১৫টি।
  • সবচেয়ে কম আসন (১টি করে) রয়েছে- তিন পার্বত্য জেলায়।
  • আইন প্রণয়নের পদ্ধতি ২টি- জাতীয় সংসদে বিল উত্থাপন এবং রাষ্ট্রপতি কর্তৃক অধ্যাদেশ জারি ।
  • দেশের নীতি নির্ধারণের জন্য সর্বোচ্চ পরিষদ হলো- ক্যাবিনেট বা মন্ত্রিসভা।
  • বাংলাদেশের জাতীয় সংসদের প্রতীক- শাপলা।

সংসদের অধিবেশন

  • সংবিধানের ৭২ নং অনুচ্ছেদ মোতাবেক অধিবেশন আহ্বান করেন- রাষ্ট্রপতি |
  • অধিবেশন আহ্বান করা হয়- সংসদ সদস্যদের যেকোন সাধারণ নির্বাচন ঘোষিত হবার ৩০ দিনের মধ্যে।
  • দুই বৈঠকের মধ্যে ৬০ দিনের অতিরিক্ত বিরতি থাকবে না।
  • প্রথম বৈঠকের পর ৫ বছর অতিবাহিত হলে সংসদ ভেঙে যাবে।

সংসদে রাষ্ট্রপতির ভাষণ

  • প্রত্যেক সাধারণ নির্বাচনের পর প্রথম অধিবেশনের সূচনায় সংসদে ভাষণ প্রদান করবেন।
  • প্রত্যেক বছর প্রথম অধিবেশনের সূচনায় রাষ্ট্রপতি সংসদে ভাষণ প্রদান করবেন। (৭৩ নং অনুচ্ছেদ)।

সংসদে স্থায়ী কমিটি

  • সংসদে স্থায়ী কমিটির সংখ্যা ৫০টি।
  • মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটি ৩৯টি।
  • সংসদ সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটি ১১টি ।

বিদেশি অতিথি

জাতীয় সংসদে এ পর্যন্ত ২ জন বিদেশি রাষ্ট্রপ্রধান বক্তৃতা প্রদান করেছেন

  • যুগোশ্লাভিয়ার রাষ্ট্রপতি মার্শাল যোশেফ টিটো (১৯৭৩)
  • ভারতের প্রেসিডেন্ট ভারাহগিরি ভেঙ্কট গিরি (১৯৭৪)

ওয়াক আউট

  • বিরোধী দলের সদস্যদের সরকারি যাবার ঘটনাকে বলে ওয়াক আউট। কোন সিদ্ধান্ত বা স্পিকারের রুলিং এর প্রতিবাদে সংসদ থেকে বের হয়ে
  • সরকারি দলের সদস্যরাও ওয়াক আউট করতে পারেন।
  • সংসদীয় গণতন্ত্রে ওয়াক আউট সদস্যদের অধিকার বলে স্বীকৃত।

সংসদ বর্জন

  • বিরোধী দলের আন্দোলনের ভিত্তিতে সংসদের অধিবেশন বর্জন করতে পারেন।
  • সংসদ সদস্যগণ সুনির্দিষ্ট দাবীতে অথবা স্পিকারের কোন সিদ্ধান্তের প্রতিবাদে কিংবা সরকারের বিরুদ্ধে বিরোধী দলের প্রতিবাদে সাময়িকের জন্য সংসদ হতে বের হয়ে যেতে পারেন।

ফ্লোর ক্রসিং

  • ফ্লোর ক্রসিং হলো নিজ দলের বিপক্ষে ভোটদান বা অন্য দলে যোগদান।
  • সংবিধানের ৭০ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী ফ্লোর ক্রসিং করলে সেই সংসদ সদস্যের পদ শূন্য হয়ে যায়।

ট্রেজারি বেঞ্চ

  • সংসদ কক্ষের সামনের দিকের আসনগুলোকে বলা হয়- ট্রেজারি বেঞ্চ বা ফ্রন্ট বেঞ্চ।
  • সরকারি দলের মন্ত্রী ও নেতৃস্থানীয় ব্যক্তিগণ সামনের সারিতে বসেন।
  • স্পিকারের আসনের ডানদিকে থাকে ট্রেজারি বেঞ্চ।
  • স্পিকারের এর বিপরীত দিকে সামনের সারিতে বসেন বিরোধী দলের নেতা, উপনেতা, হুইপ ও অন্যান্য নেত্রীবৃন্দ।

বিল

  • আইন প্রণয়নের জন্য সংসদে উত্থাপিত খসড়াকে বলে- বিল।
  • বিল দুই ধরনের হয়- সরকারি বিল ও বেসরকারি বিল।
  • সরকারি বিল উত্থাপন করেন মন্ত্রীগণ (অনুমোদন- ৭ দিন প্রয়োজন)।
  • বেসরকারি বিল উত্থাপন (১৫ দিন প্রয়োজন) করেন উত্থাপন জাতীয় সাংসদগণ ।
  • বেসরকারি বিল উত্থাপিত হয় শুধু বৃহস্পতিবারে।

চিফ হুইপ

  • সংসদের চিফ হুইপের মর্যাদা একজন পূর্ণ মন্ত্রীর সমান।
  • হুইপ দলীয় শৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণকারী।
  • জাতীয় সংসদের প্রথম চিফ হুইপ শাহ মোয়াজ্জেম হোসেন এবং বর্তমান চিফ হুইপ নূর-ই-আলম চৌধুরী।

কাস্টিং ভোট

  • স্পিকারের নিজের প্রদেয় ভোটকে বলে কাস্টিং ভোট।
Content added By

# বহুনির্বাচনী প্রশ্ন

আইন বিভাগ

0

আইন বিভাগ

  • আইন বিভাগের কাজ আইন প্রণয়ন, আইন সংশোধন, আইন পরিবর্তন করা।
  • আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের ইংরেজি নাম- Ministry of Law, Justice and Parliamentary Affairs
  • বাংলাদেশের আইনসভার নাম - জাতীয় সংসদ (House of the Nation)।
  • জাতীয় সংসদের ১নং আসন- পঞ্চগড় জেলায় এবং ৩০০নং আসন- বান্দরবান জেলায় অবস্থিত।
  • ঢাকা জেলায় জাতীয় সংসদের আসন সবচেয়ে বেশি- ২০টি।
  • ঢাকা সিটি কর্পোরেশন এলাকায় জাতীয় সংসদের আসন আছে- ১৫টি।
  • সবচেয়ে কম আসন (১টি করে) রয়েছে- তিন পার্বত্য জেলায়।
  • আইন প্রণয়নের পদ্ধতি ২টি- জাতীয় সংসদে বিল উত্থাপন এবং রাষ্ট্রপতি কর্তৃক অধ্যাদেশ জারি ।
  • দেশের নীতি নির্ধারণের জন্য সর্বোচ্চ পরিষদ হলো- ক্যাবিনেট বা মন্ত্রিসভা।
  • বাংলাদেশের জাতীয় সংসদের প্রতীক- শাপলা।
Content added By

# বহুনির্বাচনী প্রশ্ন

আইন প্রণয়ন
ন্যায় বিচার প্রতিষ্ঠা
সংবিধানের ব্যাখ্যা প্রদান
সরকারকে পরামর্শ দেয়া

সংসদের অধিবেশন

0
  • সংবিধানের ৭২ নং অনুচ্ছেদ মোতাবেক অধিবেশন আহ্বান করেন- রাষ্ট্রপতি |
  • অধিবেশন আহ্বান করা হয়- সংসদ সদস্যদের যেকোন সাধারণ নির্বাচন ঘোষিত হবার ৩০ দিনের মধ্যে।
  • দুই বৈঠকের মধ্যে ৬০ দিনের অতিরিক্ত বিরতি থাকবে না।
  • প্রথম বৈঠকের পর ৫ বছর অতিবাহিত হলে সংসদ ভেঙে যাবে।
Content added By

# বহুনির্বাচনী প্রশ্ন

সংসদে স্থায়ী কমিটি

1
  • সংসদে স্থায়ী কমিটির সংখ্যা ৫০টি।
  • মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটি ৩৯টি।
  • সংসদ সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটি ১১টি ।
Content added By

ওয়াক আউট

0
  • বিরোধী দলের সদস্যদের সরকারি যাবার ঘটনাকে বলে ওয়াক আউট। কোন সিদ্ধান্ত বা স্পিকারের রুলিং এর প্রতিবাদে সংসদ থেকে বের হয়ে
  • সরকারি দলের সদস্যরাও ওয়াক আউট করতে পারেন।
  • সংসদীয় গণতন্ত্রে ওয়াক আউট সদস্যদের অধিকার বলে স্বীকৃত।
Content added By

সংসদ বর্জন

6
  • বিরোধী দলের আন্দোলনের ভিত্তিতে সংসদের অধিবেশন বর্জন করতে পারেন।
  • সংসদ সদস্যগণ সুনির্দিষ্ট দাবীতে অথবা স্পিকারের কোন সিদ্ধান্তের প্রতিবাদে কিংবা সরকারের বিরুদ্ধে বিরোধী দলের প্রতিবাদে সাময়িকের জন্য সংসদ হতে বের হয়ে যেতে পারেন।

Content added By

ফ্লোর ক্রসিং

0
  • ফ্লোর ক্রসিং হলো নিজ দলের বিপক্ষে ভোটদান বা অন্য দলে যোগদান।
  • সংবিধানের ৭০ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী ফ্লোর ক্রসিং করলে সেই সংসদ সদস্যের পদ শূন্য হয়ে যায়।
Content added By

# বহুনির্বাচনী প্রশ্ন

অন্য দলে যোগদান
নিজ দলের বিপক্ষে ভোট দান
উপরের একটিও নয়
ক ও খ দুটোই
অন্যদলে যোগদান
মন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন
স্পিকার মনোনীত হওয়া
সংসদে নেতা মনোনীত হওয়া

ট্রেজারি বেঞ্চ

1
  • সংসদ কক্ষের সামনের দিকের আসনগুলোকে বলা হয়- ট্রেজারি বেঞ্চ বা ফ্রন্ট বেঞ্চ।
  • সরকারি দলের মন্ত্রী ও নেতৃস্থানীয় ব্যক্তিগণ সামনের সারিতে বসেন।
  • স্পিকারের আসনের ডানদিকে থাকে ট্রেজারি বেঞ্চ।
  • স্পিকারের এর বিপরীত দিকে সামনের সারিতে বসেন বিরোধী দলের নেতা, উপনেতা, হুইপ ও অন্যান্য নেত্রীবৃন্দ।

Content added By

বিল

0
  • আইন প্রণয়নের জন্য সংসদে উত্থাপিত খসড়াকে বলে- বিল।
  • বিল দুই ধরনের হয়- সরকারি বিল ও বেসরকারি বিল।
  • সরকারি বিল উত্থাপন করেন মন্ত্রীগণ (অনুমোদন- ৭ দিন প্রয়োজন)।
  • বেসরকারি বিল উত্থাপন (১৫ দিন প্রয়োজন) করেন উত্থাপন জাতীয় সাংসদগণ ।
  • বেসরকারি বিল উত্থাপিত হয় শুধু বৃহস্পতিবারে।
Content added By

চিপ হুইপ

1
  • সংসদের চিফ হুইপের মর্যাদা একজন পূর্ণ মন্ত্রীর সমান।
  • হুইপ দলীয় শৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণকারী।
  • জাতীয় সংসদের প্রথম চিফ হুইপ শাহ মোয়াজ্জেম হোসেন এবং বর্তমান চিফ হুইপ নূর-ই-আলম চৌধুরী।
Content added By

কাস্টিং ভোট

0
Please, contribute by adding content to কাস্টিং ভোট.
Content

প্রণীত বিশেষ আইন

2
  • বাংলাদেশ দণ্ডবিধি প্রণীত হয়- ১৮৬০ সালে।
  • ১৪৪ ধারা সর্বাধিক পরিচিত- ফৌজদারী কার্যধারা।
  • দেশের ফৌজদারী কার্যবিধি প্রণীত হয়- ১৮৯৮ সালে।
  • বাংলাদেশে “বিশেষ ক্ষমতা আইন” প্রণীত হয়- ১৯৭৪ সালে।
  • ১৯৭৪ সালের শিশু আইন অনুযায়ী বাংলাদেশের শিশুদের বয়স ১৬ বছর।
  • দেশের আইনানুযায়ী নারী ও পুরুষের বিয়ের সর্বনিম্ন বয়স- ১৮ ও ২১ বছর।
  • বাংলাদেশের নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন পাস হয়- ২০০০ সালে ।
  • দ্রুত বিচার আইন প্রবর্তিত হয়- ২০০২ সালে ।
  • বাংলাদেশে ধূমপান বিরোধী আইনে সর্বোচ্চ অর্থদণ্ডের বিধান রয়েছে- ৫০ টাকার।
  • গণপ্রতিনিধিত্ব আইন (সংশোধন) অধ্যাদেশ জারি করা হয়- ২০০৮ সালে।
  • বাংলাদেশের তথ্য অধিকার আইন পাস হয়- ২৯ মার্চ, ২০০৯ সালে।
  • গ্রাম/পল্লী আদালত গঠিত হয়- ৫ জন সদস্য নিয়ে।
  • ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন পাস হয়- ১৮ সেপ্টেম্বর ২০১৮ খ্রি.।
  • EVM- Electronic Voting Machine চালু হয় ১৯৬০ সালে; যুক্তরাষ্ট্রে ।
  • এসিড নিক্ষেপজনিত সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড বন্ধের লক্ষ্যে গৃহীত অপরাধ দমন আইন পাস হয়- ২০০২।
  • বাংলাদেশের আইনে এসিড নিক্ষেপকারীর সর্বোচ্চ শাস্তি- মৃত্যুদণ্ড।
  • অবৈধ অর্থ ব্যবহার ও লেনদেন রোধে যে আইনটি ব্যবহার হয়- মানি লন্ডারিং প্রিভেনশন আইন ।
  • যে নীতি অনুসারে পিতা- মাতার নাগরিকত্বের ভিত্তিতে সন্তানের নাগরিকত্ব নির্ধারিত হয়- জন্মনীতি।
Content added By

গণভোট ও নির্বাচন

0

বাংলাদেশে ৩ বার গণভোট অনুষ্ঠিত হয়। এর মধ্যে ২ বার অনুষ্ঠিত হয় প্রশাসনিক গণভোট এবং ১ বার অনুষ্ঠিত হয় সাংবিধানিক গণভোট।

প্রথম গণভোট

  • প্রশাসনিক গণভোট হয় ১৯৭৭ সালে।
  • প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের শাসন কার্যের বৈধতা দান।
  • ফলাফল ৯৮.৮০% 'হ্যাঁ' ভোট।

দ্বিতীয় গণভোট

  • প্রশাসনিক গণভোট ১৯৮৫ সালে ।
  • হুসেইন মুহাম্মদ এরশাদের সমর্থন যাচাইয়ের লক্ষ্যে হ্যাঁ-না ভোট।
  • ফলাফল ৯৪.১৪% হ্যাঁ ভোট।

তৃতীয় গণভোট

  • সাংবিধানিক গণভোট অনুষ্ঠিত হয়- ১৯৯১ সালে।
  • সংবিধানের দ্বাদশ সংশোধনী আইন প্রস্তাব।
  • ফলাফল ৮৪.৩৮% হ্যাঁ ভোট।

বাংলাদেশের প্রথম নির্বাচন

  • প্রথম জাতীয় সংসদ নির্বাচন- ৭ মার্চ, ১৯৭৩ সালে।
  • প্রথম রাষ্ট্রপতি নির্বাচন- ৩ জুন, ১৯৭৮ সালে ।
  • প্রথম গণভোট- ৩০ মে, ১৯৭৭ সালে ।
  • প্রথম তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে প্রথম নির্বাচন- ১৯৯১ সালে।
  • প্রথম সিটি কর্পোরেশন নির্বাচন- ১৯৯৪ সালে।
  • প্রথম উপজেলা নির্বাচন- ১৯৮৫ সালে।
  • প্রথম পৌরসভা নির্বাচন- ১৯৭৩ সালে।
  • প্রথম ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচন- ১৯৭৩ সালে।

জেনে নিই

  • প্রথম জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়- ৭ মার্চ, ১৯৭৩ সালে
  • প্রথম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে মোট আসন ছিল- ৩১৫ টি।
  • তত্ত্বাবাধায়ক সরকারের অধীনে প্রথম নির্বাচন হয়- ১৯৯১ সালে ।
  • প্রথম প্রধান উপদেষ্টা ছিলেন- বিচারপতি শাহাবুদ্দিন আহমেদ।
  • তত্ত্ববধায়ক সরকারের অধীনে মোট নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়- ৪টি (১৯৯১, ১৯৯৬, ২০০১ ও ২০০৮) সালে।
  • সাংবিধানিকভাবে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে প্রথম নির্বাচন হয়- ১৯৯৬ সালে।
  • প্রথম সাংবিধানিক প্রধান উপদেষ্টা ছিলেন- বিচারপতি হাবিবুর রহমান।
  • তত্ত্বাবধায়ক সরকারকে নিয়োগ দান করেন- রাষ্ট্রপতি।
  • তত্ত্বাবধায়ক সরকার তার কাজের জন্য দায়ী- রাষ্ট্রপতির কাছে।
  • তত্ত্বাবধায়ক সরকারের মেয়াদকাল ছিল ৯০ দিন বা তিন মাস।
  • তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা বাতিল করা হয়- পঞ্চদশ সংশোধনীতে (২০১৫)।
Content added By
Content updated By

# বহুনির্বাচনী প্রশ্ন

রোকেয়া হায়দার
বেগম কবিতা খানম
মাহফুজা খানম
সাদেকা হালিম
৬ এপ্রিল ১৯৭৩
৭ মার্চ ১৯৭৩
২৮ ফেব্রুয়ারি ১৯৭৩
১৯ এপ্রিল ১৯৭৩

#.

২০২১ সালে অনুষ্ঠিত জার্মানীর জাতীয় সংসদ নির্বাচনে কোন দল সর্বোচ্চ আসন পেয়েছে?

সোশ্যাল ডেমোক্রেটিক পার্টি
দ্য লেফট পার্টি
অল্টারনেটিভ ফর জার্মানি
দ্য গ্রীনস

সাংবিধানিক অন্যান্য সংস্থা

1
Please, contribute by adding content to সাংবিধানিক অন্যান্য সংস্থা.
Content

স্বাধীন বিচার বিভাগ

0
  • নির্বাহী বিভাগ হতে আলাদা করে স্বাধীন বিচার বিভাগ পৃথক প্রক্রিয়া করা হয় ১ নভেম্বর, ২০০৭ সালে
  • প্রধান বিচারপতির পরামর্শক্রমে অন্যান্য বিচারপতিদের নিয়োগ প্রদান করেন- মহামান্য রাষ্ট্রপতি।
  • সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতির অবসরের বয়সসীমা ৬৭ বছর।
  • বাংলাদেশের সর্বোচ্চ আদালতের নাম- সুপ্রিম কোর্ট।
  • সুপ্রিম কোর্টের স্থায়ী আসন- ১টি, ঢাকায়।
  • সুপ্রিম কোর্টের ২টি বিভাগ- হাইকোর্ট ও আপীল বিভাগ।
  • কোর্ট অব রেকর্ড বলা হয়- সুপ্রিম কোর্টকে।
  • জেলা জজ হলেন- জেলা আদালতের প্রধান বিচারক।

পারিবারিক আদালতের অধিক্ষেত্রগুলো-

  • দেনমোহরানা, ভরণ-পোষণ
  • দাম্পত্য অধিকার পুনরুদ্ধার
  • বিবাহ বিচ্ছেদ
  • অভিভাবকত্ব ও শিশুদের তত্ত্বাবধান সংক্রান্ত মামলা।
Content added By

# বহুনির্বাচনী প্রশ্ন

সুপ্রিম কোর্টের অধীনে
বি সি এস প্রশাসন একাডেমির অধীনে
হাইকোর্টের অধীন
আইন মন্ত্রণালয়

সরকারি কর্ম কমিশন - Bangladesh public service commission

3
  • BPSC-Bangladesh Public Service Commission
  • সরকারি কর্ম কমিশন একটি- সাংবিধানিক স্বাধীন ও স্বতন্ত্র প্রতিষ্ঠান ।
  • সরকারি কর্ম কমিশনের বর্তমান চেয়ারম্যান- সোহরাব হোসাইন (১৩ তম)।
  • PSC প্রধানকে নিয়োগদান করেন- রাষ্ট্রপতি।
  • সংবিধানের ১৩৭ নং অনুচ্ছেদে কর্ম কমিশনের কথা বলা আছে।
  • কমিশনের সদস্যগণের পদমর্যাদা- সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতিদের সমান।।
  • প্রথম চেয়ারম্যান ছিলেন- ড. এ. কিউ. এম. বজলুল করিম।
  • সাবেক পূর্ব পাকিস্তান পাবলিক সার্ভিস কমিশন গঠিত হয়- ১৯৪৭।
  • উপমহাদেশে প্রথম সরকারি কর্মকমিশন প্রতিষ্ঠিত হয়- ১৯২৬ সালে।
  • বাংলাদেশ সরকারি কর্মকমিশন অবস্থিত- পুরাতন বিমান বন্দর, তেজগাঁও
Content added By

নির্বাচন কমিশন

1
  • নির্বাচন কমিশন গঠিত হয়- ১৯৭২ সালে।
  • কাজ- নির্বাচন পরিচালনা। মেয়াদ- ৫ বছর।
  • সংবিধানের যে অনুচ্ছেদ অনুযায়ী গঠিত হয়- ১১৮ নং অনুচ্ছেদ।
  • নির্বাচন কমিশন একটি স্বতন্ত্র, নিরপেক্ষ ও সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান।
  • প্রধান নির্বাচন কমিশনার নিয়োগ দেন- রাষ্ট্রপতি ।
  • জাতীয় পরিচয়পত্রের মেয়াদ- ১৫ বছর।
  • বাংলাদেশের নির্বাচনী আচরন বিধিমালা প্রণীত হয়- ১৯৯৬ সালে।
  • দেশের প্রথম প্রধান নির্বাচন কমিশনার ছিলেন- বিচারপতি এম ইদ্রিস
  • ছবিসহ ভোটার তালিকা বা জাতীয় পরিচয়পত্র তৈরী কর্মসূচির নাম ছিল- অপারেশন নবযাত্রা।

ভোটার তালিকাভুক্ত হওয়ার শর্তাবলী:

  • বাংলাদেশের নাগরিক হতে হবে।
  • বয়স কমপক্ষে ১৮ বছর হতে হবে।
  • প্রয়োজন মোতাবেক অপ্রকৃতিস্থ নয় বলে আদালত কর্তৃক ঘোষিত হতে হবে।
Content added By
Promotion