মাধ্যমিক তথ্যের উৎস (Secondary Sources of Information) হলো এমন তথ্য যা সরাসরি পর্যবেক্ষণ বা প্রাথমিকভাবে সংগৃহীত হয়নি বরং পূর্বে সংগৃহীত তথ্যকে পর্যালোচনা বা বিশ্লেষণের মাধ্যমে ব্যবহার করা হয়। এটি সাধারণত গবেষণা, বিশ্লেষণ বা পুনর্ব্যবহারের জন্য ব্যবহৃত হয়। মাধ্যমিক তথ্যের উৎস নিম্নলিখিত হতে পারে:
সরকারি সংস্থার প্রকাশিত রিপোর্ট এবং ডেটা মাধ্যমিক তথ্যের অন্যতম প্রধান উৎস। উদাহরণ:
বিভিন্ন বিষয়ে লেখা বই ও পাঠ্যপুস্তক মাধ্যমিক তথ্য সংগ্রহের জন্য গুরুত্বপূর্ণ উৎস। উদাহরণ:
বিভিন্ন গবেষণার উপর ভিত্তি করে প্রকাশিত পত্রিকা ও জার্নাল মাধ্যমিক তথ্য প্রদান করে। উদাহরণ:
সংবাদমাধ্যমের মাধ্যমে বিভিন্ন সময়ের তথ্য ও বিশ্লেষণ মাধ্যমিক তথ্যের উৎস হিসেবে ব্যবহৃত হয়। উদাহরণ:
ইন্টারনেট-ভিত্তিক বিভিন্ন ডেটাবেস মাধ্যমিক তথ্যের সহজলভ্য উৎস। উদাহরণ:
বেসরকারি সংস্থা, এনজিও বা কর্পোরেট প্রতিষ্ঠানের প্রকাশিত প্রতিবেদন। উদাহরণ:
তথ্য সংগ্রহকারী প্রতিষ্ঠান বা সংস্থার সংগৃহীত ও সংকলিত ডেটা। উদাহরণ:
যে সংস্থাগুলো প্রাথমিক তথ্য সংগ্রহ করে তা পর্যালোচনা করে প্রকাশ করে। উদাহরণ:
মাধ্যমিক তথ্য সাধারণত প্রাথমিক তথ্য থেকে প্রাপ্ত এবং পুনরায় বিশ্লেষিত। গবেষণা বা অধ্যয়নের ক্ষেত্রে মাধ্যমিক তথ্য ব্যবহার করতে গেলে এর উৎসের নির্ভরযোগ্যতা যাচাই করা প্রয়োজন।
আরও দেখুন...