মগ উপজাতিরা পাহাড়ি এলাকায়-----নামে পরিচিত।

Created: 2 years ago | Updated: 2 years ago
Updated: 2 years ago

উপজাতি নিয়ে কিছু তথ্য জেনে নিই

  • বাংলাদেশে বসবাসকারী উপজাতির সংখ্যা- ৫০ টি।
  • বাংলাদেশের বৃহত্তম উপজাতি- চাকমা।
  • বাংলাদেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম উপজাতি- মারমা।
  • পার্বত্য চট্টগ্রামে মোট উপজাতি বসবাস করে- ১১ টি।
  • বাংলাদেশে উপজাতির ভাষার সংখ্যা- ৩২ টি।
  • প্রকৃতি পুজারি উপজাতি- মুন্ডা ও মনিপুরী।
  • উপজাতীয় বর্ষবরণ উৎসবকে সামগ্রিকভাবে বলা হয়- বৈসাবি।
  • বিশ্ব আদিবাসী দিবস- ৯ আগস্ট।
  • লিখিত বর্ণমালা নেই যে উপজাতির- সাঁওতাল।
  • মগ উপজাতি পাহাড়ি এলাকায় পরিচিত- মারমা নামে।
  • মগ উপজাতি সমতল এলাকায় পরিচিত- রাখাইন নামে।
  • মগদের আদি নিবাস ছিল- আরাকান।
  • জলকেলি যাদের উৎসব- রাখাইনদের।
  • ত্রিপুরাদের ভোজানুষ্ঠানকে বলে -সামৌং।
  • গারোদের ঐতিহ্যবাহী চাষ পদ্ধতি - জুমচাষ (বিকল্প পদ্ধতি সল্ট চাষ)
  • গারোদের ভাষার স্থানীয় নাম- মান্দি ভাষা।
  • পাঙনরা যে ভাষায় কথা বলে- মৈ তৈ মণিপুরী ভাষায়।
  • যে উপজাতির মধ্যে বিবাহ বিচ্ছেদ, বহুবিবাহ ও বিধবা বিবাহ প্রচলন রয়েছে- হাজং।
  • বাংলাদেশে ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী মোট জনসংখ্যার- ১.০০%
  • চাকমা ভাষায় লিখিত উপন্যাসের নাম- ফেবো।
  • উপজাতিদের জীবন-প্রণালী নিয়ে লিখিত উপন্যাস- কর্ণফুলী ।
  • যে উপজাতি মুসলমান- পাঙন।
  • ক্ষুদ্র নৃ গোষ্ঠী সংগঠনের নাম- শান্তি বাহিনী।
  • শান্তিবাহিনীর বর্তমান চেয়ারম্যানের নাম- জোতিরিন্দ্র বোধিপ্রিয় লারমা।
  • যে দুটি উপজাতির পারিবারিক কাঠামো মাতৃতান্ত্রিক- গারো ও খাসিয়া।
  • ক্ষুদ্রজাতি সত্তা, নৃগোষ্ঠীর সংস্কৃতির কথা বলা হয়েছে সংবিধানের ২৩(ক) অনুচ্ছেদে।
  • বাংলাদেশে ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠান ৭টি
Content added by
Content updated By
Promotion