পরিষ্কার পানিতে চিংড়ি ধোয়ার পর গ্রেড অনুযায়ী চিংড়ি বাছাই ও ওজন করা হয়। চিংড়ি বাছাই-এর ক্ষেত্রে চিংড়ির গুণগতমান যথার্থ রয়েছে কী না তা পরীক্ষা করে নেয়া হয়। চিংড়ির গুণগতমান যথার্থ থাকা সত্ত্বেও যদি চিংড়ির খোলস ভেঙে যায় বা খোলসের রঙের পরিবর্তন হয়, তাহলে বাছাই করার সময় এ ধরনের চিংড়ি বাদ দেয়া হয়। নিম্নের ছকে গলদা চিংড়ির গ্রেডিং দেয়া হলো-
সারণিঃ গলদা চিংড়ির গ্রেডিং
গ্রেড | মাথাসহ প্রতি কেজিতে সংখ্যা | গ্রেড | মাথা ছাড়া প্রতি ৫০০ গ্রামে সংখ্যা |
---|---|---|---|
৫ | ৫ পর্যন্ত | ৫ পর্যন্ত | |
১০ | ৬-১০ | ৬-৮ | |
২০ | ১১-২০ | ৯-১২ | |
৩০ | ২১-৩০ | ২১-৩০ | |
৫০ | ৩১-৫০ |
আরও দেখুন...