Email:
Password:
Remember Me
Forgot your password?
Log in
New to Satt Academy?
Create an account
or
Log in with Google Account
Home
Ask Question?
Business Account
Exam
Exam List
Exam Result
Category
1-12 Class
Board Exam
Admission
Job Solution
Skill Development
Book Collection
Video Content
Blog Content
Question
Ask Question?
Current Affairs
All MCQ Question
All Written Question
Upload Question
General
Study Plan
Hand Note
Notice | News
Other
FAQ
Point
Package
Feedback
Home
Academy
Admission
Job Assistant
Current Affairs
Skill
Forum
Blog
Package
Course
Sign In
Unauthenticate
Guest
example@gmail.com
Login
Description
Home
Edit Description
Back
Edit Description
Fill up the form and submit
Question
গঙ্গার পানি বন্টন চুক্তি প্রথম কোন সালে স্বাক্ষরিত হয়?
১৯৭৬
১৯৭৭
১৯৭৮
১৯৮০
ANSWER : 2
Descrption
<p>গঙ্গার পানিবণ্টন বাংলাদেশ পৃথিবীর অন্যতম বৃহত্তম বদ্বীপ অঞ্চল। ৫৮টি আন্তর্জাতিক নদীসহ কমপক্ষে ২৩০টি নদ-নদী বিধৌত বাংলাদেশের আন্তর্জাতিক নদীগুলির মধ্যে <strong>৫৫</strong>টির উৎপত্তি ভারত থেকে এবং তিনটি মায়ানমার থেকে। গঙ্গা, ব্রহ্মপুত্র ও মেঘনার উপনদী ও শাখানদী বিধৌত মোট এলাকার পরিমাণ <strong>১৭,২০,০০০ বর্গকিলোমিটার</strong>। এ এলাকার শতকরা সাত ভাগ বাংলাদেশের অন্তর্ভুক্ত।</p><p>১৯৭১ সালে বাংলাদেশের স্বাধীনতার পর ভারতের সঙ্গে বন্ধুত্ব ও সহযোগিতার নতুন পথ উন্মুক্ত হয় এবং বাংলাদেশ সরকার গঙ্গার পানি বণ্টনের সমস্যা সমাধানে মোটেও বিলম্ব করে নি। এ অঞ্চলের পানিসম্পদের সুষম বন্টন নিশ্চিত করার লক্ষ্যে ১৯৭২ সালের ১৯ মার্চ বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও ভারতের প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী একটি স্থায়ী যৌথ নদী কমিশন গঠনের উদ্দেশ্যে এক যৌথ ঘোষণায় স্বাক্ষর করেন। এ ঘোষণার পরিপ্রেক্ষিতে ১৯৭২ সালের নভেম্বরে একটি <strong>যৌথ নদী কমিশন </strong>গঠিত হয়.</p><p style="margin-left:0px;">১৯৭৪ সালের মে মাসে উভয় দেশের প্রধানমন্ত্রী একটি যৌথ ঘোষণাপত্রে একমত প্রকাশ করেন যে, বাংলাদেশ ও কলকাতা বন্দরের পূর্ণ চাহিদা মেটানোর জন্য শুষ্ক মৌসুমে ফারাক্কার কাছে গঙ্গা নদীতে পানির প্রবাহ বৃদ্ধি করা প্রয়োজন এবং এ লক্ষ্যে ফারাক্কা বাঁধ চালু করার আগেই উভয় দেশের মধ্যে একটি গ্রহণযোগ্য চুক্তি সম্পাদন সম্ভব। ১৯৭৫ সালের গোড়ার দিকে একটি অন্তর্বর্তীকালীন চুক্তি স্বাক্ষরিত হয় যাতে ভারতকে ২১ এপ্রিল থেকে ৩১ মে পর্যন্ত ৪১ দিনের জন্য বাঁধের সংযোগ খালগুলো পরীক্ষামূলকভাবে চালু করার অনুমতি দেয়া হয়।</p><p style="margin-left:0px;">১৯৭৬ ও ১৯৭৭ সালে বাংলাদেশের তীব্র প্রতিবাদ সত্ত্বেও ভারত একতরফা গঙ্গার পানি প্রত্যাহার করে নেয়। ১৯৭৬ সালের সেপ্টেম্বরে আলোচনার উদ্যোগ ভেঙে যায় এবং বাংলাদেশ বিষয়টিকে আন্তর্জাতিক ফোরামে উত্থাপনের সিদ্ধান্ত নেয়। সমস্যাটি প্রথম উত্থাপিত হয় ১৯৭৬ সালের মে মাসে ইস্তাম্বুলে অনুষ্ঠিত ইসলামি দেশসমূহের পররাষ্ট্র মন্ত্রী সম্মেলনে এবং এরপর ওই বছর আগস্টে কলম্বোতে অনুষ্ঠিত জোট নিরপেক্ষ আন্দোলনের শীর্ষ সম্মেলনে।</p><p style="margin-left:0px;"><strong>১৯৭৬ সালে জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের ৩১তম অধিবেশনে বিষয়টি উত্থাপনের </strong>সিদ্ধান্তের ফলে দু’দেশের কূটনৈতিক কর্মকান্ড জোরদার হয়ে ওঠে। সেনেগাল, অস্ট্রেলিয়া ও শ্রীলঙ্কার অনুরোধে জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের রাজনৈতিক কমিটি ভারত ও বাংলাদেশকে নিজেদের মধ্যে আলোচনা করে বিষয়টি নিষ্পত্তি করার আহবান জানায়। সিরিয়া, মিশর, শ্রীলঙ্কা, আলজেরিয়া ও গায়ানার মধ্যস্থতায় সাড়া দিয়ে ভারত ও বাংলাদেশ ঢাকায় আলোচনায় বসতে সম্মত হয়। কিন্তু আলোচনা ফলপ্রসূ হয় নি।</p><p style="margin-left:0px;">ভারতে জনতা দল সরকার গঠনের পর আলোচনার জন্য একটি অনুকূল পরিবেশ সৃষ্টি হয় এবং <strong>১৯৭৭ সালের নভেম্বরে বাংলাদেশের জিয়াউর রহমান সরকারের সঙ্গে পানি বণ্টন বিষয়ে পাঁচ বছর মেয়াদী একটি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। ১৯৮২ সালে সে চুক্তির মেয়াদ শেষ হয়।</strong> ১৯৮২ সালের ৪ অক্টোবর জেনারেল এরশাদ সরকার ভারতের সঙ্গে পানি বণ্টন বিষয়ে দু বছর মেয়াদী একটি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর করে। ১৯৮৫ সালের ২২ নভেম্বর তিন বছরের জন্য আরেকটি সমঝোতা স্বাক্ষরিত হয়।</p>
Please, login first.
click here to login
Cancel
Login
©2024 SATT ACADEMY. All rights reserved.
Promotion