কোন পদ্ধতি ব্যবহার করে স্মার্টফোন ও কম্পিউটারে একই সাথে ইন্টারনেট সংযোগ দেওয়া যায়?
ওয়াইফাই (Wi-Fi) হলো একটি প্রযুক্তি যা ব্যবহারকারীদের একটি নেটওয়ার্কের মাধ্যমে ডেটা ছড়িয়ে দিতে এবং ইন্টারনেট সংযোগ স্থাপন করতে সক্ষম করে। এটি একটি লাইনলেস (Wireless) কমিউনিকেশন প্রযুক্তি যা RF (Radio Frequency) তরঙ্গের মাধ্যমে কাজ করে। ওয়াইফাই প্রযুক্তি মোবাইল ডিভাইস, ল্যাপটপ, ট্যাবলেট, এবং অন্যান্য ডিভাইসে ব্যবহৃত হয়, যাতে ডেটা এবং ইন্টারনেট সংযোগ সহজেই ব্যবহার করা যায়।
১. লেটেন্সি ও গতি:
২. স্ট্যান্ডার্ড:
৩. অবস্থান এবং রেঞ্জ:
১. ওয়াইফাই হটস্পট (Wi-Fi Hotspot):
২. প্রাইভেট ওয়াইফাই নেটওয়ার্ক:
১. নির্মল সংযোগ:
২. বহুবিধ ডিভাইসের সংযোগ:
৩. স্থাপন সহজতা:
১. সিকিউরিটি ঝুঁকি:
২. সিগন্যাল দুর্বলতা:
৩. যন্ত্রপাতির প্রয়োজন:
ওয়াইফাই নেটওয়ার্কের সুরক্ষার জন্য বিভিন্ন সিকিউরিটি প্রোটোকল ব্যবহৃত হয়:
WEP (Wired Equivalent Privacy): এটি একটি পুরানো এবং দুর্বল নিরাপত্তা প্রোটোকল। এটি বর্তমানে ব্যবহৃত হয় না কারণ এটি সহজেই ভাঙা যায়।
WPA (Wi-Fi Protected Access): এটি WEP-এর উন্নত সংস্করণ এবং এটি উন্নত নিরাপত্তা প্রদান করে।
WPA2: এটি WPA-এর উন্নত সংস্করণ এবং বর্তমানে অধিকাংশ ওয়াইফাই নেটওয়ার্কে ব্যবহৃত হয়। এটি AES (Advanced Encryption Standard) এনক্রিপশন ব্যবহার করে।
WPA3: এটি সর্বশেষ সিকিউরিটি প্রোটোকল, যা আরও শক্তিশালী নিরাপত্তা ব্যবস্থা এবং দুর্বল পাসওয়ার্ড ব্যবহারের বিরুদ্ধে সুরক্ষা প্রদান করে।
ওয়াইফাই (Wi-Fi) হলো একটি লাইনলেস যোগাযোগ প্রযুক্তি যা ব্যবহারকারীদের ইন্টারনেট এবং নেটওয়ার্ক সংযোগের জন্য সুবিধা প্রদান করে। এটি সহজে স্থাপনযোগ্য, বহুবিধ ডিভাইসকে সংযুক্ত করতে সক্ষম এবং দ্রুতগতির ডেটা ট্রান্সফার প্রদান করে। যদিও এটি সুরক্ষিত এবং সুবিধাজনক, তবে নিরাপত্তা ঝুঁকি এবং সিগন্যাল দুর্বলতা রয়েছে যা সঠিকভাবে পরিচালনা করা প্রয়োজন।