স্নায়ুতন্ত্র (Nervous System)
নিউরন (Neuron): স্নায়ুতন্ত্রের গঠন ও কার্যগত একককে স্নায়ুকোষ বা নিউরন বলে। মানবদেহের দীর্ঘতম কোষ হল স্নায়ুকোষ। মস্তিষ্কে প্রায় ১০ বিলিয়ন (১ হাজার কোটি) নিউরন থাকে। নিউরন সমন্বিত যে তন্ত্রের সাহায্যে দেহ বাহ্যিক ও অভ্যন্তরীণ উদ্দিপনায় সাড়া দিয়ে বিভিন্ন দৈহিক ও শারীরবৃত্তিক কাজের সামঞ্জস্য রক্ষা করে দেহকে পরিচালিত করে, তাকে স্নায়ুতন্ত্র বলে।
নিউরন (Neuron): স্নায়ুতন্ত্রের গঠন ও কার্যগত একককে স্নায়ুকোষ বা নিউরন বলে। মানবদেহের দীর্ঘতম কোষ হল স্নায়ুকোষ। মস্তিষ্কে প্রায় ১০ বিলিয়ন (১ হাজার কোটি) নিউরন থাকে। নিউরন সমন্বিত যে তন্ত্রের সাহায্যে দেহ বাহ্যিক ও অভ্যন্তরীণ উদ্দিপনায় সাড়া দিয়ে বিভিন্ন দৈহিক ও শারীরবৃত্তিক কাজের সামঞ্জস্য রক্ষা করে দেহকে পরিচালিত করে, তাকে স্নায়ুতন্ত্র বলে।
মস্তিষ্ক (Brain)
স্নায়ুতন্ত্রের প্রধান অংশ হল মস্তিষ্ক। একজন প্রাপ্তবয়স্ক মানুষের মস্তিষ্কের গড় ওজন ১.৩৬ কেজি। মস্তিষ্কের আবরণীর নাম মেনিনমেস। মস্তিষ্কের সেরিব্রাম (সেরিব্রাল কর্টেক্স) মানুষের চিন্তাশক্তি, শতি-গ্রীষ্ম, লজ্জা-ক্রোধ প্রভৃতি অনুভূতিবোধ নিয়ন্ত্রণ করে। হাইপোথ্যালামাস মানবদেহের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে। ২৪ বছর বয়সে মানুষের বুদ্ধির বিকাশ সম্পন্ন হয়। স্নায়ু কোষের এক-চতুর্থাংশ ধ্বংস হয়ে গেলে মস্তিষ্কের ক্ষমতা ক্ষয় পেতে থাকে।
কার্ডিয়াক অ্যারেস্ট
কার্ডিয়াক ফেইলিউর
হার্ট এ্যাটাক
স্ট্রোক
সুষুম্নাকান্ড (Spinal Cord)
সুষুম্নাকান্ডের ওজন ৩০ গ্রাম। মানুষের স্পাইনাল কর্ডের দৈর্ঘ্য ছেলেদের-৪৫ সেমি. বা ১৭.৭২ ইঞ্চি এবং মেয়েদের ৪৩ সেমি. বা ১৬.৯৩ ইঞ্চি।
স্নায়ু (Nurve)
মানুষের করোটিক স্নায়ু (Cranial Nerves) ১২ জোড়া এবং সুষুম্না (Spinal Nerves) ৩১ জোড়া।
স্নায়ুতন্ত্রের রোগ
ক) স্ট্রোক (Stroke) : স্ট্রোক মস্তিষ্কের একটি রোগ। স্ট্রোকের কারণ দুইটি। যথা- মস্তিষ্কের ধমনী ছিড়ে রক্তপাত হওয়া অথবা মস্তিষ্কে রক্ত প্রবাহজনিত বাঁধা। এতে রোগী পক্ষাঘাতগ্রস্থ (Paralysis) এবং অজ্ঞান হয়ে যায়। এমনকি এতে রোগীর মৃত্যুও হতে পারে।
স্নায়ুতন্ত্রের রোগ
ক) স্ট্রোক (Stroke) : স্ট্রোক মস্তিষ্কের একটি রোগ। স্ট্রোকের কারণ দুইটি। যথা- মস্তিষ্কের ধমনী ছিড়ে রক্তপাত হওয়া অথবা মস্তিষ্কে রক্ত প্রবাহজনিত বাঁধা। এতে রোগী পক্ষাঘাতগ্রস্থ (Paralysis) এবং অজ্ঞান হয়ে যায়। এমনকি এতে রোগীর মৃত্যুও হতে পারে।
পারকিনসন রোগ (Parkinson’s disease)
পারকিনসন রোগ হলো কেন্দ্রীয় স্নায়ুতন্ত্রের এক প্রকার দীর্ঘমেযাদী অধঃপতনজনিত রোগ। এর ফলে রোগীর নড়াচড়ার ক্ষমতা শ্লথ হয়ে যায় (Bradykinesia), পেশিসমূহ অনড় (Regid) ও দুর্বল হয় এবং বিশ্রামরত অবস্থায়ও হাত-পা কাঁপতে (Tremor) থাকে। এই রোগের কারণ অজ্ঞাত। এ রোগে আক্রান্ত ব্যক্তির মস্তিষ্কের কৃষ্ণ অংশের (Substantia Nigra) ডোপামিন নিঃসারী স্নায়ু ব্যবস্থা রঞ্জকের পরিমাণ কসে যায়, বর্ণহীন বস্তু (Hyaline bodies) জমা হয় এবং ঐ অংশের স্নায়ুসমূহ বিনষ্ট হয়ে যায়।
গ) অটিজম
স্নায়ুর বিকাশজনিত সমস্যার একটি বিস্তৃত রূপ হলো অটিজম।
ঘ) ইনসমনিয়া বা নিদ্রাহীনতা।স্নায়ু (Nurve)
মানুষের করোটিক স্নায়ু (Cranial Nerves) ১২ জোড়া এবং সুষুম্না (Spinal Nerves) ৩১ জোড়া।
টিটেনী
গলগন্ড
ক্যান্সার
রিকেটস