মাধ্যমিক ও উচ্চ-মাধ্যমিক সহ বিভিন্ন প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় পরিপূর্ণ
প্রস্তুতি ও ভালো ফলাফলের জন্য বোর্ড পরীক্ষার প্রশ্ন পড়া ও অনুসরণ করার বিকল্প নেই। বোর্ড
পরীক্ষার প্রশ্ন বা টেস্ট পেপার পড়ে যেমন প্রশ্নের কাঠামো
সম্পর্কে ভালো ধারণা পাওয়া যায়, তেমনি বোর্ড পরীক্ষার প্রশ্নে নিয়মিত মডেল টেস্ট দিয়ে নিজের
প্রস্তুতিও ঝালাই করে নেওয়া যায়।
বোর্ড পরীক্ষার পূর্বে বিষয়ভিত্তিক পূর্ণাঙ্গ প্রস্তুতি অর্জন, পরীক্ষাভীতি দূরীকরণ এবং
খুঁটি-নাটি ভুলগুলো শুধরে নিতে স্যাট একাডেমির বোর্ড পরীক্ষার প্রশ্ন-ব্যাংক পড়ুন।
এই প্রশ্ন-ব্যাংক আপনাকে বোর্ড পরীক্ষার জন্য গোছানো প্রস্তুতি নিতে সহায়তা করবে।
চলুন এক নজরে বোর্ড পরীক্ষার প্রশ্ন-ব্যাংক সম্বন্ধে জেনে নিই -
প্রায় প্রতিটি প্রশ্নে অধ্যায় ভিত্তিক ট্যাগ যুক্ত করা আছে । এছাড়া আপনিও ট্যাগ
যুক্ত করতে পারবেন।
প্রায় প্রতিটি প্রশ্নের উত্তর সহ একাধিক ব্যাখ্যা যুক্ত আছে। আপনিও সংযোজন এবং
সম্পাদনা করতে পারবেন।
প্রতিটি প্রশ্ন-ব্যাংকে লাইভ টেস্ট দিয়ে নিজেকে মূল্যায়ন করতে পারবেন ।
নিয়মিত মডেল টেস্ট দিয়ে টাইম ম্যানেজমেন্ট এবং নিজের যোগ্যতা যাচাই করতে পারবেন।
প্রশ্ন-ব্যাংকের বহুনির্বাচনী প্রশ্ন সমূহ Test মুডেও পড়তে পারবেন।
প্রশ্ন-ব্যাংক ইমেজ অথবা পিডিএফ আকারে ডাউনলোড করতে পারবেন।
গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন বুকমার্ক করতে পারবেন (বুকমার্ক প্রশ্ন প্রিন্ট বা ডাউনলোড
করতে পারবেন)।
প্রতিটি প্রশ্নে প্রাসঙ্গিক ইউটিউব ভিডিও টিউটোরিয়াল আছে। না থাকলে, আপনিও একাধিক
ইউটিউব ভিডিও যুক্ত করতে পারবেন।
প্রশ্নোত্তরে ভুল থাকলে এডিট বাটনে ক্লিক করে ভুল সংশোধনে অবদান রাখতে পারবেন।
ভুল থাকলে কর্তৃপক্ষকে রিপোর্টও করতে পারবেন।
সর্বোপরি, বোর্ড প্রশ্ন সহ স্যাট একাডেমির অন্যান্য সেকশনে অধ্যয়ন
এবং অনুশীলনের পাশাপাশি নিয়মিত অবদান রেখে শিক্ষাভিত্তিক দেশের সর্ববৃহৎ ওপেন
প্লাটফর্মকে আরও শক্তিশালী এবং সমৃদ্ধ করার পাশাপাশি নিজ প্রোফাইলকে টপ
কন্ট্রিবিউটরদের তালিকাভুক্ত করতে পারবেন ।
সর্বোপরি, যেকোনো পরীক্ষা প্রস্তুতির জন্য স্যাট একাডেমি হতে পারে আপনার বেস্ট ফ্রেন্ড।
জামাল সাহেব গবেষণা করে পাটের দ্বারা বিভিন্ন ব্যবহারিক দ্রব্যাদি তৈরির কৌশল আবিষ্কার করেন। সরকার তাকে পুরস্কৃতও করেন। আর তার পুত্র কামাল তার বন্ধুদের নিয়ে অধ্যক্ষ বরাবর আবেদন করে কলেজের নারী শিক্ষার্থীদের জন্য একটি কমনরুম প্রতিষ্ঠার ব্যবস্থা করেন।
সিফাত তার বন্ধু শিতল থেকে বেশকিছু টাকা ঋণ নেয়। দিব-দিচ্ছি বলে মাসের পর মাস চলে যায়। কিন্তু তা ফেরত দেয় না। শিতল মানসিক শান্তি ও আধ্যাত্মিক জ্ঞান লাভের জন্য একজন আলেমের নিকট যায়। একপর্যায়ে সে তার কাছে পরীক্ষার ফলাফল ভালো করে দেওয়ার জন্য প্রার্থনা করে।
রহিমা তার বাড়ির সামনে রাস্তায় ধরে লাউ গাছ লাগান। প্রতিবছর গাছে অনেক লাউ ধরলেও তিনি দু-একটির বেশি খেতে পারেন না। কারণ চোর এসে চুরি করে নিয়ে যায়। আর তার স্বামী রফিক সাহেব ওষুধের দোকান করেন। তিনি অশিক্ষিত ও শিক্ষিত সকল মানুষের কাছে একই দামে ওষুধ বিক্রয় করেন। কাউকে ঠকান না ।