জনাব মামুন এম.বি.বি.এস পাস করেন। সরকারি চাকরির জন্য বসে না থেকে তিনি একটি চেম্বার খুলে সেখানে রোগী দেখতে শুরু করেন। এক পর্যায়ে তিনি রোগ নির্ণয়ের জন্য একটি ডায়াগনস্টিক সেন্টার চালুর ইচ্ছা পোষণ করেন। পর্যাপ্ত অর্থের অভাব হলে তার বন্ধু জনাব সাদিক তাঁকে সহায়তা করতে পারে এমন একটি প্রতিষ্ঠানে যেতে বলেন। তিনি ডায়াগনস্টিক সেন্টারের যন্ত্রপাতি সুরক্ষায় একটি প্রতিষ্ঠানের সাথে চুক্তিবদ্ধ হন।
জনাব কামাল একটি স্কুলের পাশে ছোট্ট দোকানে লুঙ্গি বিক্রয়ের কাজে বড় ভাইকে সাহায্য করতেন। স্কুল ড্রেসের ব্যাপক চাহিদা মাথায় রেখে আরেকটি দোকান নিয়ে জনাব কামাল লুঙ্গির পাশাপাশি অন্যান্য কাপড়ও রাখেন। নিজের জমানো অর্থ ও কিছু টাকা ধার করে মূলধন গঠন করেন। শুরুতে তেমন সাড়া না পেয়ে হতাশ হলেও দিনরাত পরিশ্রম, ন্যায্য দাম আর সততার মাধ্যমে এক সময় ঘুরে দাঁড়ান। বর্তমানে তিনি নিজেই কাপড় তৈরি কারখানা স্থাপন করতে আগ্রহী।
রবিনের শিক্ষাগত যোগ্যতা কম থাকায় কোথাও চাকরি না পেয়ে মায়ের সামান্য জমানো টাকায় 'মিল্ক পয়েন্ট' নামে খাঁটি দুধ ও ডিম বিক্রির দোকান স্থাপন করেন। পর্যায়ক্রমে এতে সে নিজের হাতে তৈরি মশলা, আটা, মধু ইত্যাদি বিক্রি করতে শুরু করেন। খাটি ও পুষ্টিকর পণ্যের নিশ্চয়তা থাকায় অল্পদিনেই তার ব্যবসায় জমজমাট হয়ে মুনাফা অর্জনে সমর্থ হয়। কাজের সুবিধার জন্য তিনি কর্মচারী নিয়োগ দেন। তার দেখাদেখি এলাকায় আরও কিছু যুবক নিজেদেরকে এ ধরনের কাজে নিয়োজিত করেন।
নিজের কর্মসংস্থানের ক্ষেত্র তৈরির চিন্তা মাথায় রেখে জনাব হাবিব নিজ গ্রামের বাজার সংলগ্ন স্কুলের পাশে একটি কুটিরশিল্পের দোকান স্থাপন করেন। তিনি যে সকল পণ্য বাজারজাতকরণে আগ্রহী উক্ত পণ্যের গ্রহণযোগ্যতা নিরূপণ ও কর্ম বাছাইয়ের বিষয়টি বাজার জরিপের সাহায্যে সম্পাদন করেন। কিছুদিন পর তিনি লক্ষ করলেন পণ্যের বিক্রির পরিমাণ অ্যন্ত কম। অনুসন্ধান করতে জানতে পারলেন, তার উৎপাদিত পণ্যের গুণগত মান অত্যন্ত নিম্নমানের। ব্যবসায়ে গতিশীলতা আনয়নের জন্য কর্মীদের একটি প্রতিষ্ঠানে হাতে কলমে শেখার ব্যবস্থা গ্রহণের সিদ্ধান্ত নেন।
জনাব মামুন এম.বি.বি.এস পাস করেন। সরকারি চাকরির জন্য বসে না থেকে তিনি একটি চেম্বার খুলে সেখানে রোগী দেখতে শুরু করেন। এক পর্যায়ে তিনি রোগ নির্ণয়ের জন্য একটি ডায়াগনস্টিক সেন্টার চালুর ইচ্ছা পোষণ করেন। পর্যাপ্ত অর্থের অভাব হলে তার বন্ধু জনাব সাদিক তাঁকে সহায়তা করতে পারে এমন একটি প্রতিষ্ঠানে যেতে বলেন। তিনি ডায়াগনস্টিক সেন্টারের যন্ত্রপাতি সুরক্ষায় একটি প্রতিষ্ঠানের সাথে চুক্তিবদ্ধ হন।
জনাব কামাল একটি স্কুলের পাশে ছোট্ট দোকানে লুঙ্গি বিক্রয়ের কাজে বড় ভাইকে সাহায্য করতেন। স্কুল ড্রেসের ব্যাপক চাহিদা মাথায় রেখে আরেকটি দোকান নিয়ে জনাব কামাল লুঙ্গির পাশাপাশি অন্যান্য কাপড়ও রাখেন। নিজের জমানো অর্থ ও কিছু টাকা ধার করে মূলধন গঠন করেন। শুরুতে তেমন সাড়া না পেয়ে হতাশ হলেও দিনরাত পরিশ্রম, ন্যায্য দাম আর সততার মাধ্যমে এক সময় ঘুরে দাঁড়ান। বর্তমানে তিনি নিজেই কাপড় তৈরি কারখানা স্থাপন করতে আগ্রহী।
রবিনের শিক্ষাগত যোগ্যতা কম থাকায় কোথাও চাকরি না পেয়ে মায়ের সামান্য জমানো টাকায় 'মিল্ক পয়েন্ট' নামে খাঁটি দুধ ও ডিম বিক্রির দোকান স্থাপন করেন। পর্যায়ক্রমে এতে সে নিজের হাতে তৈরি মশলা, আটা, মধু ইত্যাদি বিক্রি করতে শুরু করেন। খাটি ও পুষ্টিকর পণ্যের নিশ্চয়তা থাকায় অল্পদিনেই তার ব্যবসায় জমজমাট হয়ে মুনাফা অর্জনে সমর্থ হয়। কাজের সুবিধার জন্য তিনি কর্মচারী নিয়োগ দেন। তার দেখাদেখি এলাকায় আরও কিছু যুবক নিজেদেরকে এ ধরনের কাজে নিয়োজিত করেন।
নিজের কর্মসংস্থানের ক্ষেত্র তৈরির চিন্তা মাথায় রেখে জনাব হাবিব নিজ গ্রামের বাজার সংলগ্ন স্কুলের পাশে একটি কুটিরশিল্পের দোকান স্থাপন করেন। তিনি যে সকল পণ্য বাজারজাতকরণে আগ্রহী উক্ত পণ্যের গ্রহণযোগ্যতা নিরূপণ ও কর্ম বাছাইয়ের বিষয়টি বাজার জরিপের সাহায্যে সম্পাদন করেন। কিছুদিন পর তিনি লক্ষ করলেন পণ্যের বিক্রির পরিমাণ অ্যন্ত কম। অনুসন্ধান করতে জানতে পারলেন, তার উৎপাদিত পণ্যের গুণগত মান অত্যন্ত নিম্নমানের। ব্যবসায়ে গতিশীলতা আনয়নের জন্য কর্মীদের একটি প্রতিষ্ঠানে হাতে কলমে শেখার ব্যবস্থা গ্রহণের সিদ্ধান্ত নেন।
জনাব নাফিজ স্বাধীনচেতা মানুষ। তিনি একটি সুপারশপ পরিচালনা করেন। তিনি নিজে এতে কাজ করেন এবং তাকে সহায়তার জন্য কয়েকজন কর্মচারীও নিযুক্ত। করেছেন। ব্যবসায়ের সম্প্রসারণের প্রয়োজনে তিনি তার কয়েকজন বন্ধুকে নিয়ে চুক্তিবদ্ধ সম্পর্কের আলোকে একটি ব্যবসার প্রতিষ্ঠান গঠন করেন। পারস্পরিক বোঝাপড়ার মাধ্যমে ব্যবসায়টি অল্পদিনেই লাভজনক প্রতিষ্ঠানে পরিণত হয়।
জনাব শাকিল ও তার কয়েকজন বন্ধু এমন একটি প্রতিষ্ঠান স্থাপন করেন যার শেয়ার অবাধে হস্তান্তরযোগ্য নয়। ব্যবসায়ের দেনা পরিশোধের জন্য ব্যক্তিগত সম্পদ দায়বদ্ধ থাকে না। পরবর্তীতে তারা ন্যূনতম তিনজন পরিচালক থাকতে হয় এমন একটি নতুন ব্যবসায় সংগঠন প্রতিষ্ঠা করে শেয়ার বিক্রয়ের মাধ্যম প্রয়োজনীয় মূলধন সংগ্রহ করেন।
সুনন্দা বেকার্স এর মালিক সুভাষ বেকারি ব্যবসায়ে নতুন। তিনি দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে কাঁচামাল সংগ্রহ করেছেন। তিনি বিস্কুট, কেকসহ নানা খাদ্যসামগ্রীর কারিগর নিয়োগ দিয়েছেন এবং কারখানাও স্থাপন করেছেন। কিন্তু কে, কোথায়, কখন উৎপাদন প্রক্রিয়ায় নিয়োজিত থাকবে তা নির্ধারণ করে না দেওয়ায় প্রতিষ্ঠানটি লোকসানের মুখে পড়ে। কর্মীদের উৎসাহ দিয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার বিষয়ে বিভিন্ন পদক্ষেপ নেন।
জনাব রানা একজন আদর্শ কৃষক। তিনি তার খামারে বিষমুক্ত সবজি উৎপাদন করেন। উৎপাদন বেশি হওয়ার প্রেক্ষিতে চাহিদা হ্রাস পাওয়ায় তিনি তার উৎপাদিত সবজির ন্যায্যমূল্য পান না। এজন্য তিনি তার উদ্বৃত্ত সবজি সারা বছর ধরে সংরক্ষণ ও বিক্রির ব্যবস্থা করেছেন। চাহিদা বৃদ্ধির আশায় তিনি কিছু সবজি স্থানীয় জনগণের মাঝে বিনামূল্যে বিতরণের পদক্ষেপ গ্রহণ করেন।
জনাব রিয়াদের পোশাক বিক্রয় প্রতিষ্ঠানে একজন বিক্রয়কর্মী ক্রেতাদের ব্যবহারে অল্পতেই রেগে নারী ক্রেতাদের প্রতি বিরূপ আচরণ করে। ফলে দিন দিন বিক্রয় কমে যাচ্ছে এবং প্রত্যাশিত মুনাফা হচ্ছে না। এ অবস্থার অবসানে তিনি ক্রেতাদের মনোভাব ও আচরণ বুঝে মিশতে পারে এমন একজন স্বাস্থ্যবান, শিক্ষিত নতুন বিক্রয়কর্মী নিয়োগ দেন। ফলে তার বিক্রয় বাড়তে থাকে।