Academy

ডিক্রিভূমি গ্রামের কৃষকরা আজ থেকে ৩০-৪০ বছর আগে স্থানীয় প্রযুক্তি ব্যবহার করে ফসল উৎপাদন করতো। তখন তারা ফসল ফলিয়ে কাঙ্ক্ষিত ফলন পেত না। ফসল ফলাতে তাদের। অনেক কষ্ট করতে হতো। বর্তমানে তাঁরা অল্প পরিশ্রমে অনেক ফসল উৎপাদন করতে পারছেন।

পূর্বের তুলনায় বর্তমানে ঐ গ্রামের মানুষের জীবনযাত্রারও পরিবর্তন হয়েছে- যুক্তি প্রদর্শন কর। (উচ্চতর দক্ষতা)

Created: 2 months ago | Updated: 2 months ago
Updated: 2 months ago
Ans :

পূর্বে ডিক্রিভূমি গ্রামের কৃষকরা ঠিকমতো ফসল ফলাতে পারতো না বলে তাদের জীবনযাত্রায় কোনো বৈচিত্র্য ছিল না। কোনো রকম খেয়ে পরে জীবন অতিবাহিত করাই ছিল তাদের লক্ষ্য। কিন্তু যখন থেকে তাদের কৃষি উৎপাদন বৃদ্ধি পেয়েছে তখন থেকে তাদের জীবনযাত্রারও পরিবর্তন শুরু হয়েছে। কৃষি কাজে যন্ত্রের ব্যবহারের সাথে সাথে উৎপাদন বৈচিত্র্য বেড়েছে, সেই সাথে বেড়েছে প্রতিযোগিতা। একই সাথে বেড়েছে পুঁজির ব্যবহার। ফসল, মাছ, মুরগি ও ডিম উৎপাদন প্রায় শিল্পের পর্যায়ে পৌঁছে গেছে। শিক্ষা ও দক্ষতা অর্জনের চাহিদা বেড়েছে। অর্থাৎ দেখা যাচ্ছে, কৃষি উৎপাদন বৃদ্ধিতে ঐ গ্রামের কৃষকরা আর্থিক সচ্ছলতা লাভ করতে পেরেছে। এ সচ্ছলতা তাদের জীবনযাত্রায়ও পরিবর্তন এনেছে।

2 months ago

কৃষি শিক্ষা

**'Provide valuable content and get rewarded! 🏆✨**
Contribute high-quality content, help learners grow, and earn for your efforts! 💡💰'
Content

Related Question

View More

কৃষিতে বিজ্ঞানীদের দুটি অবদান নিম্নরূপ
১. নিরলস গবেষণার মাধ্যমে নতুন নতুন প্রযুক্তি সংযোজন করেছেন।
২. মাটির ধরন বিবেচনা করে কোন অঞ্চলে কোন ফসলে কী মাত্রায় সার প্রয়োগ করা হবে সে বিষয়ে কৃষকদের নির্দেশনা প্রদান করেন।

কৃষিতে প্রতিনিয়ত যুক্ত হচ্ছে নতুন নতুন প্রযুক্তি। আর এসব প্রযুক্তি উদ্ভাবনে প্রতিনিয়ত কাজ করে চলছে কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক এবং কৃষি গবেষণা প্রতিষ্ঠানের গবেষকরা। তারা জলবায়ু, পরিবেশ, মাটি, পানি উৎপাদন পদ্ধতি এসব বিষয় বিবেচনায় এনে উচ্চতর গবেষণা করছেন। তাদের নিরলস গবেষণার ফলেই কৃষিতে যুক্ত হচ্ছে নতুন নতুন প্রযুক্তি।

বন্যা প্রতিরোধী ৪টি ধানের জাতের নাম হলো-
১. ব্রি ধান ২২,
৩. ব্রি ধান ৩৭,
২. ব্রি ধান ২৩,
৪. ব্রি ধান ৩৮।

গ্রামীণ সাংস্কৃতিক কাঠামোতে কৃষির ব্যাপক প্রভাব লক্ষ করা যায়। কৃষকের সাংস্কৃতিক জীবন ও জনমানুষের সাংস্কৃতিক ভাবনায় চমৎকার মেলবন্ধন লক্ষ করা যায়। যেমন- কৃষি সংক্রান্ত নানা বিষয়ে চারণ কবি খনার নানা মন্তব্য 'খনার বচন' নামে খ্যাত যা আমাদের সংস্কৃতিকে আরো সমৃদ্ধ করেছে।

ফসলের জন্য সারের মাত্রা নির্ধারণের শর্ত হলো-
১. পূর্ববর্তী ফসলে কোন মাত্রায় সার দেওয়া হয়েছে।
২. প্রয়োগকৃত সারের কোনগুলো নিঃশেষ হয়ে যায়

কৃত্রিম রাসায়নিক সারের উপর নির্ভরশীলতা কমানোর একটি উপায় হলো অণুজীব সার প্রয়োগ। এ ধরনের সার প্রয়োগে মাটির উর্বরতা বাড়ে, মাটিদ্ধ ফসফেট দ্রবীভূত হয়ে ফসলের গ্রহণোপযোগী হয়। সর্বোপরি ফসলের ফলন ও গুণগতমান বৃদ্ধি পায়।

Promotion
NEW SATT AI এখন আপনাকে সাহায্য করতে পারে।

Are you sure to start over?

Loading...