Academy

প্রজ্ঞার টবে থাকা গাছগুলো নেতিয়ে পড়েছে। এজন্য সে টবের শুকনো মাটি পানি দিয়ে ভিজিয়ে দেয়। এতে গাছগুলো সজীব হয়ে উঠে। কৌতূহলবশত পরের দিন দুপুরে সে গাছের একটি ডাল পাতাসহ পলিথিনের মোড়ক দিয়ে ঢেকে দিল। বিকালে লক্ষ করল, পলিথিনের ভিতরে বিন্দু বিন্দু পানি জমে আছে।

ফুলের সুবাস বাতাসে কীভাবে ছড়িয়ে পড়ে? (অনুধাবন)

Created: 1 month ago | Updated: 1 month ago
Updated: 1 month ago
Ans :

ফুলের সুবাস ব্যাপন প্রক্রিয়ায় বাতাসে ছড়িয়ে পড়ে। যে প্রক্রিয়ায় একই তাপমাত্রা ও বায়ুমন্ডলীয় চাপে বেশি ঘনত্বের স্থান থেকে কম ঘনত্বের স্থানের অণুগুলো ছড়িয়ে পড়ে তাকে ব্যাপন বলে। ফুলের নিকটবর্তী স্থানে সুবাসে অণুগুলো অধিক ঘনত্ব সম্পন্ন হওয়ায় ব্যাপন প্রক্রিয়ায় আশেপাশের কম ঘনত্বের স্থানের দিকে ধাবিত হয়। এর ফলে ফুলের সুবাস বাতাসে ছড়িয়ে পড়ে।

1 month ago

বিজ্ঞান

**'Provide valuable content and get rewarded! 🏆✨**
Contribute high-quality content, help learners grow, and earn for your efforts! 💡💰'
Content

Related Question

View More

উদ্ভিদ অভিস্রবণ প্রক্রিয়ায় পানি ও খনিজ লবণ মূলরোম দ্বারা শোষণ করে।

ব্যাপন ও অভিস্রবণের মধ্যে দুটি পার্থক্য নিচের ছকে দেখানো হলো-

ব্যাপন

অভিস্রবণ

১. ব্যাপন হচ্ছে কোনো পর্দার বাঁধা ছাড়া ঘন দ্রবণ থেকে দ্রব্যের অণুর পাতলা দ্রবণের দিকে ছড়িয়ে পড়া।

১. অভিস্রবণ হচ্ছে অর্ধভেদ্য পর্দার ভেতর দিয়ে পাতলা দ্রবণ থেকে ঘন দ্রবণের দিকে দ্রাবকের চলন।

২. ব্যাপন প্রক্রিয়ায় দ্রব ও দ্রাবক' উভয়ের ব্যাপন ঘটে।

২. অভিস্রবণ প্রক্রিয়ায় শুধু দ্রাবকের ব্যাপন ঘটে।

উদ্দীপকে যে প্রক্রিয়ার মাধ্যমে সেন্ট এর ঘ্রাণ ছড়িয়ে পড়ে তা হলো ব্যাপন। নিচে ব্যাপন প্রক্রিয়াটি বর্ণনা করা হলো-
আমরা জানি সব পদার্থই কতকগুলো ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র অণু দিয়ে তৈরি। এ অণুগুলো গতিশীল বা চলমান অবস্থায় থাকে। তরল ও গ্যাসের ক্ষেত্রে অণুগুলোর চলন দ্রুত হয় এবং বেশি ঘনত্বের স্থান থেকে কম ঘনত্বের দিকে অণুগুলো ছড়িয়ে পড়তে থাকে। এ প্রক্রিয়া চলতে থাকে যতক্ষণ না অণুগুলোর ঘনত্ব দুই স্থানে সমান হয়। অণুগুলোর এরূপ চলন প্রক্রিয়াকে বলে ব্যাপন। ব্যাপনকারী পদার্থের অণু-পরমাণুগুলোর গতিশক্তির প্রভাবে এক প্রকার চাপ সৃষ্টি হয় যার প্রভাবে অধিক ঘনত্বযুক্ত স্থান থেকে কম ঘনতযুক্ত স্থানে অণুগুলো ছড়িয়ে পড়ে। এ কারণেই সেন্ট এর ঘ্রাণ ব্যাপন প্রক্রিয়ার মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছিল।

উদ্দীপকে উল্লেখিত প্রক্রিয়াটি হলো ব্যাপন। নিচে ব্যাপন প্রক্রিয়াটি গুরুত্ব আলোচনা করা হলো-

জীবের সব রকম শারীরবৃত্তীয় কাজে ব্যাপন প্রক্রিয়া ঘটে। উদ্ভিদ সালোকসংশ্লেষণের সময় বাতাসের কার্বন ডাইঅক্সাইড গ্রহণ করে এবং অক্সিজেন ত্যাগ করে। এ অত্যাবশ্যক কাজ ব্যাপন দ্বারা সম্ভব হয়। জীবকোষে শ্বসনের সময় গ্লুকোজ জারণের জন্য অক্সিজেন ব্যবহৃত হয়। ব্যাপন ক্রিয়ার দ্বারা কোষে অক্সিজেন প্রবেশ করে এবং কার্বন ডাইঅক্সাইড বের হয়ে যায়। উদ্ভিদ দেহে শোষিত পানি বাষ্পাকারে প্রস্বেদনের মাধ্যমে দেহ থেকে ব্যাপন প্রক্রিয়ায় বের করে দেয়।

5 প্রস্বেদন কাকে বলে? (জ্ঞানমূলক)

Created: 1 month ago | Updated: 1 month ago
Updated: 1 month ago

উদ্ভিদের দেহাভ্যন্তর থেকে পাতার মাধ্যমে বাষ্পাকারে পানি নির্গমনের প্রক্রিয়াকে প্রস্বেদন বলে।

উদ্ভিদ পরিবহনের পথ বলতে বুঝায় জাইলেম ও ফ্লোয়েম টিস্যুকে।

কারণ জাইলেম ও ফ্লোয়েম নামক পরিবহন টিস্যুর মাধ্যমে উদ্ভিদে পরিবহন ঘটে। জাইলেম উদ্ভিদে ঊর্ধ্বমুখী পরিবহন পথ হিসেবে কাজ করে। জাইলেমের মাধ্যমে মূল দ্বারা শোষিত পানি পাতায় পৌছে। আর ফ্লোয়েম উদ্ভিদে নিম্নমুখী পরিবহন পথ হিসেবে কাজ করে। ফ্লোয়েমের মাধ্যমে পাতায় উৎপন্ন তরল খাদ্য সারা দেহে পরিবাহিত হয়।

Promotion
NEW SATT AI এখন আপনাকে সাহায্য করতে পারে।

Are you sure to start over?

Loading...