শ্রেণিবিন্যাস নির্দেশিত প্রমাণ (Taxonomical Evidencences): সমগ্র জীবজগতকে প্রধানত প্রাণী ও উদ্ভিদ-জগতে ভাগ করা হয়েছে। এগুলো আবার পর্ব (Phylum), শ্রেণি (Class), বর্গ (Order), গণ (Genus), প্ৰজাতি (Species) ইত্যাদি উপবিভাগে বিভক্ত। এ ভাগগুলো খেয়াল খুশীমত করা হয়নি। ভাগগুলো প্রকৃতই সম্পর্ক নির্ভর। একই রকম বৈশিষ্ট্যযুক্ত প্রাণিদের একটি প্রজাতিভুক্ত করা হয়। একই ধরনের অনেক প্রজাতি মিলে একটি "গণ”, কয়েকটি গণের সমষ্টি একটি “বর্গ”, অনেক বর্গের সমষ্টি মিলে একটি “শ্রেণি” এবং কয়েকটি শ্রেণি মিলে “পর্ব” এবং কয়েকটি "পর্ব” একত্র করে প্রাণিদের ক্ষেত্রে “প্রাণিজগত” এবং উদ্ভিদের ক্ষেত্র “উদ্ভিদজগত” সৃষ্টি করা হয়েছে। বিবর্তনবিজ্ঞানীদের ধারনা জীবজগতে বিভিন্ন প্রজাতির মধ্যে বৈশিষ্ট্যসমূহের মতার কারণ বৈশিষ্ট্যগুলো একই পূর্বপুরুষ থেকে বংশাধিকার সূত্রে পাওয়া।