# বহুনির্বাচনী প্রশ্ন
২০
৫০
২৫
৩২
ইংরেজ আমলে সূর্যাস্ত আইন ও চিরস্থায়ী বন্দোবস্তের মাধ্যমে স্থানীয় মহাজন ও জমিদারদের অত্যাচারের শিকার হয়ে সাঁওতালরা ঐক্যবদ্ধভাবে অধিকার আদায়ে তাদের বিরুদ্ধে যে আন্দোলন গড়ে তোলে, তাই সাঁওতাল বিদ্রোহ নামে পরিচিত।
- সাঁওতাল বিদ্রোহ বা সান্তাল হুল সংঘটিত হয়- (১৮৫৫-৫৬) সালে।
- সান্তাল হুল সংঘটিত পশ্চিমবঙ্গের মুর্শিদাবাদ ও বিহারের ভাগলপুর জেলায়।
- সিধু ও কানু দুই ভাই এই আন্দোলনের নায়ক। সিধু মাঝি নামেও পরিচিত।
পার্বত্য অঞ্চলে অধিক টাকার বিনিময়ে ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি বহিরাগতদের কাছে কার্পাস বা তুলার কর আদায়ের চুক্তি করে ইজারা দিতে থাকে। এহেন পরিস্থিতিতে চাকমাদের জীবিকা নির্বাহ কঠিন হয়ে পড়ে। প্রথম ১৭৭৬ সালে চাকমা দলপতি রাজা শের দৌলত ও তাঁর সেনাপতি রামু খাঁর নেতৃতে প্রথমবার চাকমা বিদ্রোহ সংঘটিত হয়।
- ১৭৮২ ও ১৭৮৪ সালে রামু খার পুত্র জোয়ান বকস খার নেতৃত্বে আরও দুটি বিদ্রোহ হয়।
- জোয়ান বকস খা বৃটিশ বণিকদের বিরুদ্ধে প্রথম বিদ্রোহের পতাকা উড়ানো নেতা।
- এই বিদ্রোহের একজন জুমিয়া নেতা ছিলেন জুম্মা খান।
- জুম্মা খাঁ বৃটিশ বিরোধী অন্যতম জুমিয়া বা জুম্মা (যারা জুম চাষ করেন) তাদের নেতা।
# বহুনির্বাচনী প্রশ্ন
- পাহাড়ি চাকমা অধিকার অন্দোলন কর্মী।
- প্রথম প্রতিবাদ করেন কাপ্তাই বাঁধ নির্মাণের বিরুদ্ধে ।
- জনসংহতি সমিতি ও শান্তি বাহিনী প্রতিষ্ঠা করেন।
মানবেন্দ্র নারায়ণ লারমার ছোট ভাই। পাহাড়ি অধিকার অন্দোলন কর্মী ও জনসংহতি সমিতির বর্তমান সভাপতি জ্যোতিরিন্দ্র বোধিপ্রিয় লারমা বা সন্তু লারমা।
- ১৯৯৭ সালের ২ ডিসেম্বর পার্বত্য চট্টগ্রাম শান্তি চুক্তি স্বাক্ষর।
- পার্বত্য শান্তি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয় শেখ হাসিনার ও সন্তু লারমার যৌথ প্রচেষ্ঠায়।
- বর্তমানে পার্বত্য চট্টগ্রাম আঞ্চলিক পরিষদের চেয়ারম্যান।
- পার্বত্য চট্টগ্রামের পাহাড়ি জনগোষ্ঠীর রাজনৈতিক সংগঠন।
- প্রতিষ্ঠাতাঃ মানবেন্দ্র নারায়ণ লারমা।
- গঠিত হয়- ১৯৭৩ সালে।
- পার্বত্য চট্টগ্রামের স্বায়ত্তশাসনের দাবিতে শান্তি বাহিনী প্রতিষ্ঠা করেন মানবেন্দ্র নারায়ণ লারমা ১৯৭৩ সালে।
- পার্বত্য চট্টগ্রাম আঞ্চলিক পরিষদের সদস্য সংখ্যা ২৫ জন ।
- পার্বত্য চট্টগ্রামভিত্তিক একটি আঞ্চলিক রাজনৈতিক দল।
- UPDF- United People & Democratic Front
- প্রতিষ্ঠিত হয়- ১৯৯৮ সালে।
- দাবি: গণতান্ত্রিক ধারায় পার্বত্য চট্টগ্রামের পূর্ণ স্বায়ত্তশাসনের দাবি।