বাংলাদেশের ইপিজেড (EPZ)

- সাধারণ জ্ঞান - বাংলাদেশ বিষয়াবলী | NCTB BOOK
17.7k
Summary

বাংলাদেশে মোট ১০টি ইপিজেড (রপ্তানি প্রক্রিয়াজাতকরণ অঞ্চল) রয়েছে, যার মধ্যে ৮টি সরকারি।

প্রথম ইপিজেড চট্টগ্রাম, যা ১৯৮৩ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়। অন্যদিকে, ঢাকায় দ্বিতীয় ইপিজেডই প্রতিষ্ঠিত হয়েছে ১৯৮৭ সালে। দেশের বৃহত্তম ইপিজেড পটুয়াখালীতে নির্মিত হতে যাচ্ছে।

একমাত্র কৃষিভিত্তিক ইপিজেড উত্তরা (নীলফামারী)। ইপিজেডে সর্বোচ্চ বিনিয়োগ পোশাক শিল্পে হয়।

ইপিজেডগুলোর নিয়ন্ত্রক সংস্থা BEPZA (বাংলাদেশ রপ্তানি প্রক্রিয়াজাতকরণ অঞ্চল কর্তৃপক্ষ), যা ১৯৮০ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়।

বাংলাদেশের সরকারি ইপিজেডের বিস্তারিত:

  • চট্টগ্রাম (প্রথম সরকারি) - ৪৫৩ একর, ১৯৮৩
  • ঢাকা - ৩৫৩ একর, ১৯৮৭
  • মংলা - ৪৬০ একর, ১৯৯৮
  • কুমিল্লা - ২৬৭ একর, ১৯৯৮
  • ঈশ্বরদী - ৩০৯ একর, ১৯৯৮
  • উত্তরা (কৃষিভিত্তিক) - ২৬৫ একর, ২০০১
  • আদমজি - ২৯৩ একর, ২০০৬
  • কর্ণফুলি - ২২২ একর, ২০০৬
  • বাংলাদেশের মোট ইপিজেড ১০ টি।
  • EPZ এর পূর্ণরূপ হচ্ছে- Export Processing Zone.
  • EPZ গুলো হচ্ছে- রপ্তানি প্রক্রিয়াজাতকরণ অঞ্চল ।
  • বাংলাদেশের চালুকৃত সরকারি ইপিজেড ৮টি।
  • বাংলাদেশের দ্বিতীয় ইপিজেড- ঢাকা ইপিজেড।
  • দেশের বৃহত্তম ইপিজেড নির্মাণ করা হবে- পটুয়াখালীতে।
  • বাংলাদেশের প্রথম ইপিজেড চট্টগ্রাম ইপিজেড, প্রতিষ্ঠিত হয় ১৯৮৩।
  • দেশের একমাত্র কৃষিভিত্তিক ইপিজেড উত্তরা (নীলফমারী) ইপিজেড ।
  • ইপিজেড চালু শিল্পের মধ্যে সর্বোচ্চ বিনিয়োগ হচ্ছে পোশাক শিল্পে।
  • EPZ নিয়ন্ত্রিত সংস্থার নাম BEPZA (প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়)।
  • BEPZA প্রতিষ্ঠিত হয়- ১৯৮০ সালে।
  • BEPZA - Bangladesh Export Processing Zone Authority.

বাংলাদেশের সরকারি ইপিজেড সমূহ

নাম

আয়তন

অবস্থান

কার্যক্রম শুরু

চট্টগ্রাম (প্রথম সরকারি)

৪৫৩ একর

হালিশহর, চট্টগ্রাম

১৯৮৩

ঢাকা

৩৫৩ একর

সাভার, ঢাকা

১৯৮৭

মংলা

৪৬০ একর

মংলা, বাগেরহাট

১৯৯৮

কুমিল্লা

২৬৭ একর

কুমিল্লা

১৯৯৮

ঈশ্বরদী

৩০৯ একর

পাকশি, পাবনা

১৯৯৮

উত্তরা (একমাত্র কৃষিভিত্তিক)

২৬৫ একর

সৈয়দপুর, নীলফামারী

২০০১

আদমজি

২৯৩ একর

নারায়ণগঞ্জ

২০০৬

কর্ণফুলি

২২২ একর

পতেঙ্গা, চট্টগ্রাম

২০০৬

Content added By

# বহুনির্বাচনী প্রশ্ন

Promotion
NEW SATT AI এখন আপনাকে সাহায্য করতে পারে।

Are you sure to start over?

Loading...